এক.
শাটিং
যাই বলো না, হচ্ছে রেকর্ড- সহজ তা নয় কাটিং,
ভুল-ভাল সব উল্টা, তবু চাও বোঝাতে- খাটিং।
করছ মোটা গাঁটিং,
চাও জমাতে ঘাটিং,
ভাবছো দারুণ অকর্মকেও করবে সবাই চাটিং!
তা ভেবো না- ও, ধোঁকাবাজ, জলদি হবে ছাটিং।
সব বিষয়েই পণ্ডিতি ভাব, চাল-চলনে ডাটিং,
চতুর্দিকের সবাই জানে ঠকবাজের ওই ঢাটিং।
ঢিল তো গোড়ার নাটিং,
কিন্তু দারুণ পাটিং,
‘শেষ ভালো যার, সব ভালো তার’- স্মরণ রেখো বাটিং।
যায় ভেসে খড়কুটো স্রোতে, দেখায় জোয়ার ভাটিং।
চ্যাটজিপিটি, এআই দিয়ে যে বাহাদুর লাটিং,
আসল ফলের স্বাদ না পেয়ে চুষতে থাকে আটিং।
শুয়েই হাঁটাহাঁটিং,
ভাবটা ফাটাফাটিং,
কবি, গায়ক, নায়ক- যে-ই হোক, সত্য হবে শাটিং!
খবর কিন্তু জবর হবে, আর কবরের মাটিং।
দুই.
হার না মানার গল্প
শব্দ অতি অল্প
অনুকাব্যের অন্তরালে
হার না মানার গল্প।
নিজেই প্রতিদ্বন্দ্বীরূপী
ছোট্ট একটি কাজ করি,
‘আজ ভালো যাক’ চুপিচুপি
স্বপ্নগুলো ভাঁজ করি।
ভাঁজ করাটাই অন্যতম
চর্চার মূল প্রকল্প,
হার না মানার গল্প।
চোখের কাছে কবিতা মøান
কবিতার কাছে তুমি,
জাগায় যখন রক্তে তুফান
জননী জন্মভূমি।
স্মরণ বরণ মনগভীরের
অবিনশ্বর কল্প,
হার না মানার গল্প।
আজকের প্রত্যাশা/কেএমএএ


























