ঢাকা ০৫:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রমজানেও দ্রব্যমূল্যে নাভিশ্বাস

  • আপডেট সময় : ০৯:১৬:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী কয়েক মাস ধরে। মাঝে-মধ্যে দাম কিছুটা কমলেও কয়েকদিনের ব্যবধানেই তা আগের অবস্থায় ফিরে যায়। সরকার দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানার কথা বললেও বাস্তবে এর প্রতিফলন সামান্যই। রমজান মাস এলেও খুব একটা পাল্টায়নি বাজারের পরিস্থিতি। প্রায় সকল প্রকার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যই বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে। জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী দামে মানুষ আজ দিশেহারা।
গতকাল শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরের কাঁচা বাজার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় বাজারের এমন চিত্র। রমজানের আগে গত সপ্তাহে সবজিসহ মুদি দোকানের পণ্য যে দামে বিক্রি হচ্ছিলো, আজকেও তা অপরিবর্তিত। এসবের মধ্যে অল্প কিছু পণ্যের দাম কিছুটা কমেছে, আবার কিছু পণ্যের বেড়েছে। রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কথা সরকার বললেও প্রকৃতপক্ষে বাজারে এর প্রতিফলন সামান্যই। রোজা শুরুর আগের বাড়তি দাম আরও বাড়তির দিকেই যাচ্ছে।
শুক্রবার বাজারে শিম ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, টক টমেটো ৮০ টাকা, সাদা মুলা ৫০ টাকা, দেশি গাজর ৫০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৮০ টাকা, কালো গোল বেগুন ৮০ টাকা, শসা ৭০-৮০ টাকা, ক্ষীরাই ৬০ টাকা, উচ্ছে ৮০ টাকা, করল্লা ১৬০/১০০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা , ঢেঁড়স ৮০-৯০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, কচুর লতি ১০০-১২০ টাকা, সজনে ২০০ টাকা, কচুরমুখী ১২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০-১০০ টাকা, ফুলকপি ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা করে। এক্ষেত্রে দেখা যায় করল্লা, পটল, ঢেঁড়স, কাঁচামরিচের দাম কমেছে। আর গাজর, টমেটো, ক্ষীরাই, ফুলকপির দাম বেড়েছে। এছাড়া অন্যান্য জিনিসের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।
এছাড়া আজকে মানভেদে দেশি পেঁয়াজ ৯০-১১০ টাকা, লাল ও সাদা আলু ৩৫-৪০ টাকা, নতুন দেশি রসুন ১৫০ টাকা, চায়না রসুন ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা ২২০, চায়না আদা ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে গত সপ্তাহের সাথে তুলনা করলে দেখা যায় পেঁয়াজের দাম কমেছে ১০-২০ টাকা এবং আলুর দাম বেড়েছে আরও ৫ টাকা।
বাজার করতে এসেছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী হামিদুর রহমান। দ্রব্যমূল্যের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা কতদিন এভাবে চলবো জানি না। দিন দিন আমাদের খাবারের খরচ বেড়েই চলছে। বেতন পাই কত টাকা আর খরচ করি কত টাকা। দ্রব্যমূল্যের সাথে তো আর বেতন বাড়ে না। ভবিষ্যতে কী হবে জানি না। আগে থেকেই তো দাম বাড়তি। রোজার মধ্যেও শান্তি নেই। বাজারে কোন জিনিসটার দাম কম কেউ কী বলতে পারবে? যেই সবজিই কিনতে যাই দাম বলে ৮০ টাকা না হয় ১০০ টাকা। আমাদের কী করার আছে? নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে এমনটাই বলছিলেন বাজার করতে আসা কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক নজরুল ইসলাম। এদিকে বিক্রেতাদের সাথে কথা বললে তারা জানায়, জিনিসপত্রের দাম কিছুটা বেশি আছে আপাতত। তবে শিগগিরই দাম কমে যাবে। আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা হানিফ বলেন, আজকে পেঁয়াজের দাম কমেছে, তবে আলুর দাম বেড়েছে। আলুর দাম বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, আমার মনে হচ্ছে আলুর দাম আরও বাড়তে পারে। আলু কিনতে এসে সারওয়ার হোসেন বলেন, আলুর দাম আস্তে-ধীরে আবার বাড়তে শুরু করেছে। ৩০ টাকার আলু আজকে ৪০ টাকায় কিনেছি।
এদিকে শুক্রবার মুদি দোকানের পণ্যের দামও রয়েছে অপরিবর্তিত। তবে এক লাফে ৪৫ টাকা বেড়ে গেছে খেসারির ডালের দাম। আজকে ছোট মসুরের ডাল ১৪০ টাকা, মোটা মুসরের ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৬০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৮০ টাকা, খেসারি ডাল ১৬০ টাকা, বুটের ডাল ১১৫ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে খেসারির ডাল ছিল ১১৫ টাকা কেজি, আজকে তা হয়েছে ১৬০ টাকা কেজি।
সেলিম জেনারেল স্টোরের বিক্রেতা মো. সেলিম বলেন, খেসারি ডাল এখন বাজারে পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর এই ঘাটতির কারণেই দাম বেড়ে গেছে। এছাড়া মুদি দোকানের অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৩ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪৯ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১৪৫ টাকা, খোলা চিনি ১৪০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১৩০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া বাজারে ইলিশ মাছ ওজন অনুযায়ী ১৮০০- ২২০০ টাকা, রুই মাছ ৩৮০-৬০০ টাকা, কাতল মাছ ৪০০-৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০-৮০০ টাকা, চিংড়ি মাছ ৬০০-১৪০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৪০০ টাকা, কই মাছ ৬০০-৮০০ টাকা, পাবদা মাছ ৫০০-৭০০ টাকা, শিং মাছ ৪০০-১২০০ টাকা, টেংরা মাছ ৬০০-১৩০০ টাকা, মেনি মাছ ৫০০-৭০০ টাকা, বেলে মাছ ১২০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৭০০-১০০০ টাকা, রূপচাঁদা মাছ ১০০০-১২০০ টাকা, শোল মাছ ৭০০-৮০০ টাকা, কাজলী ১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ব্রয়লার মুরগি ২০০-২১৫ টাকা, কক মুরগি ২৯০-৩০০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা, গরুর মাংস ৭৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মুরগির লাল ডিম ১৩৫ টাকা এবং সাদা ডিম ১২৫ টাকা প্রতি ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার লার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

রমজানেও দ্রব্যমূল্যে নাভিশ্বাস

আপডেট সময় : ০৯:১৬:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার ঊর্ধ্বমুখী কয়েক মাস ধরে। মাঝে-মধ্যে দাম কিছুটা কমলেও কয়েকদিনের ব্যবধানেই তা আগের অবস্থায় ফিরে যায়। সরকার দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানার কথা বললেও বাস্তবে এর প্রতিফলন সামান্যই। রমজান মাস এলেও খুব একটা পাল্টায়নি বাজারের পরিস্থিতি। প্রায় সকল প্রকার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যই বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে। জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বমুখী দামে মানুষ আজ দিশেহারা।
গতকাল শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরের কাঁচা বাজার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় বাজারের এমন চিত্র। রমজানের আগে গত সপ্তাহে সবজিসহ মুদি দোকানের পণ্য যে দামে বিক্রি হচ্ছিলো, আজকেও তা অপরিবর্তিত। এসবের মধ্যে অল্প কিছু পণ্যের দাম কিছুটা কমেছে, আবার কিছু পণ্যের বেড়েছে। রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কথা সরকার বললেও প্রকৃতপক্ষে বাজারে এর প্রতিফলন সামান্যই। রোজা শুরুর আগের বাড়তি দাম আরও বাড়তির দিকেই যাচ্ছে।
শুক্রবার বাজারে শিম ৬০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, টক টমেটো ৮০ টাকা, সাদা মুলা ৫০ টাকা, দেশি গাজর ৫০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৮০ টাকা, কালো গোল বেগুন ৮০ টাকা, শসা ৭০-৮০ টাকা, ক্ষীরাই ৬০ টাকা, উচ্ছে ৮০ টাকা, করল্লা ১৬০/১০০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা , ঢেঁড়স ৮০-৯০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, কচুর লতি ১০০-১২০ টাকা, সজনে ২০০ টাকা, কচুরমুখী ১২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০-১০০ টাকা, ফুলকপি ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা করে। এক্ষেত্রে দেখা যায় করল্লা, পটল, ঢেঁড়স, কাঁচামরিচের দাম কমেছে। আর গাজর, টমেটো, ক্ষীরাই, ফুলকপির দাম বেড়েছে। এছাড়া অন্যান্য জিনিসের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।
এছাড়া আজকে মানভেদে দেশি পেঁয়াজ ৯০-১১০ টাকা, লাল ও সাদা আলু ৩৫-৪০ টাকা, নতুন দেশি রসুন ১৫০ টাকা, চায়না রসুন ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা ২২০, চায়না আদা ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে গত সপ্তাহের সাথে তুলনা করলে দেখা যায় পেঁয়াজের দাম কমেছে ১০-২০ টাকা এবং আলুর দাম বেড়েছে আরও ৫ টাকা।
বাজার করতে এসেছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী হামিদুর রহমান। দ্রব্যমূল্যের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা কতদিন এভাবে চলবো জানি না। দিন দিন আমাদের খাবারের খরচ বেড়েই চলছে। বেতন পাই কত টাকা আর খরচ করি কত টাকা। দ্রব্যমূল্যের সাথে তো আর বেতন বাড়ে না। ভবিষ্যতে কী হবে জানি না। আগে থেকেই তো দাম বাড়তি। রোজার মধ্যেও শান্তি নেই। বাজারে কোন জিনিসটার দাম কম কেউ কী বলতে পারবে? যেই সবজিই কিনতে যাই দাম বলে ৮০ টাকা না হয় ১০০ টাকা। আমাদের কী করার আছে? নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে এমনটাই বলছিলেন বাজার করতে আসা কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক নজরুল ইসলাম। এদিকে বিক্রেতাদের সাথে কথা বললে তারা জানায়, জিনিসপত্রের দাম কিছুটা বেশি আছে আপাতত। তবে শিগগিরই দাম কমে যাবে। আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা হানিফ বলেন, আজকে পেঁয়াজের দাম কমেছে, তবে আলুর দাম বেড়েছে। আলুর দাম বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, আমার মনে হচ্ছে আলুর দাম আরও বাড়তে পারে। আলু কিনতে এসে সারওয়ার হোসেন বলেন, আলুর দাম আস্তে-ধীরে আবার বাড়তে শুরু করেছে। ৩০ টাকার আলু আজকে ৪০ টাকায় কিনেছি।
এদিকে শুক্রবার মুদি দোকানের পণ্যের দামও রয়েছে অপরিবর্তিত। তবে এক লাফে ৪৫ টাকা বেড়ে গেছে খেসারির ডালের দাম। আজকে ছোট মসুরের ডাল ১৪০ টাকা, মোটা মুসরের ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৬০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৮০ টাকা, খেসারি ডাল ১৬০ টাকা, বুটের ডাল ১১৫ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে খেসারির ডাল ছিল ১১৫ টাকা কেজি, আজকে তা হয়েছে ১৬০ টাকা কেজি।
সেলিম জেনারেল স্টোরের বিক্রেতা মো. সেলিম বলেন, খেসারি ডাল এখন বাজারে পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর এই ঘাটতির কারণেই দাম বেড়ে গেছে। এছাড়া মুদি দোকানের অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৩ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪৯ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১৪৫ টাকা, খোলা চিনি ১৪০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১৩০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া বাজারে ইলিশ মাছ ওজন অনুযায়ী ১৮০০- ২২০০ টাকা, রুই মাছ ৩৮০-৬০০ টাকা, কাতল মাছ ৪০০-৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০-৮০০ টাকা, চিংড়ি মাছ ৬০০-১৪০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৪০০ টাকা, কই মাছ ৬০০-৮০০ টাকা, পাবদা মাছ ৫০০-৭০০ টাকা, শিং মাছ ৪০০-১২০০ টাকা, টেংরা মাছ ৬০০-১৩০০ টাকা, মেনি মাছ ৫০০-৭০০ টাকা, বেলে মাছ ১২০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৭০০-১০০০ টাকা, রূপচাঁদা মাছ ১০০০-১২০০ টাকা, শোল মাছ ৭০০-৮০০ টাকা, কাজলী ১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ব্রয়লার মুরগি ২০০-২১৫ টাকা, কক মুরগি ২৯০-৩০০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা, গরুর মাংস ৭৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মুরগির লাল ডিম ১৩৫ টাকা এবং সাদা ডিম ১২৫ টাকা প্রতি ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে।