ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

দায়িত্বে ঘাটতির কথা স্বীকার দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশপ্রধানের

  • আপডেট সময় : ১২:১৭:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২
  • ১২০ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ প্রধান ইউন হি-কেউন বলেছেন, ইতাওয়ানে পদদলিত হয়ে ১৫৬ জন নিহতের ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশের জরুরি সাড়াদান অপর্যাপ্ত ছিল। ওই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৫২ জন। এ ঘটনায় তিনি পূর্ণ তদন্তের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মন মর্মান্তিক ঘটনায় কর্তৃপক্ষের জবাবদিহিতা নিয়ে সোচ্চার হয়েছে অনেকে। এর মধ্যেই পুলিশ প্রধান এমন মন্তব্য করেছেন। গত শনিবার রাতে রাজধানী সিওলের ইতাওয়ানে হ্যালোউইন উৎসব উদযাপনের সময় পদদলিত হয়ে ওই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় অনেকে পুলিশকে কল করেছিলেন বলে জানান ইউন হি-কেউন। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে অনেকেই পুলিশকে সতর্ক করেছে। তারপরও পুলিশ প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে।সিউল পুলিশ বিবিসিকে জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার জরুরি নম্বরে প্রথম কলটি এসেছিল পদদলিত হওয়ারও কয়েক ঘণ্টা আগে। পরবর্তী সাড়ে তিন ঘণ্টার মধ্যে আরও ১০টি কল এসেছিল। পুলিশ প্রধান পদদলিত হওয়ার ঘটনায় পুলিশের পদক্ষেপ ‘হতাশাজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

অনির্দিষ্টকাল কর্মবিরতির ডাক প্রাথমিক শিক্ষকদের

দায়িত্বে ঘাটতির কথা স্বীকার দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশপ্রধানের

আপডেট সময় : ১২:১৭:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ প্রধান ইউন হি-কেউন বলেছেন, ইতাওয়ানে পদদলিত হয়ে ১৫৬ জন নিহতের ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশের জরুরি সাড়াদান অপর্যাপ্ত ছিল। ওই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৫২ জন। এ ঘটনায় তিনি পূর্ণ তদন্তের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মন মর্মান্তিক ঘটনায় কর্তৃপক্ষের জবাবদিহিতা নিয়ে সোচ্চার হয়েছে অনেকে। এর মধ্যেই পুলিশ প্রধান এমন মন্তব্য করেছেন। গত শনিবার রাতে রাজধানী সিওলের ইতাওয়ানে হ্যালোউইন উৎসব উদযাপনের সময় পদদলিত হয়ে ওই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় অনেকে পুলিশকে কল করেছিলেন বলে জানান ইউন হি-কেউন। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে অনেকেই পুলিশকে সতর্ক করেছে। তারপরও পুলিশ প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে।সিউল পুলিশ বিবিসিকে জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার জরুরি নম্বরে প্রথম কলটি এসেছিল পদদলিত হওয়ারও কয়েক ঘণ্টা আগে। পরবর্তী সাড়ে তিন ঘণ্টার মধ্যে আরও ১০টি কল এসেছিল। পুলিশ প্রধান পদদলিত হওয়ার ঘটনায় পুলিশের পদক্ষেপ ‘হতাশাজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন।