ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

দর্শকচাপে কলকাতায় বাড়লো ‘হাওয়া’র শো

  • আপডেট সময় : ০১:২৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : চলতি বছরে মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশের আলোচিত ছবি ‘হাওয়া’। টানা তিন মাস ধরে দেশের সিনেমা অঙ্গনে আলোচনার শীর্ষে মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ছবিটি নিয়ে কলকাতায় রীতিমত হুল্লোড়! শনিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে কলকাতায় শুরু হয়েছে ‘৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’। ৫ দিনব্যাপী এই উৎসবে প্রথম দিন থেকেই ‘হাওয়া’ দেখতে কলকাতার দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। সিডিউল অনুযায়ি ‘হাওয়া’র নির্ধারিত শো ছিলো মোট চারটি। কিন্তু দর্শকচাপে আরও দুটি শো বাড়াতে বাধ্য হলেন আয়োজকরা। এ খবরটি নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুকে প্রকাশ করেছে ‘হাওয়া’। তারা জানিয়েছে, দর্শকচাপে ৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে ‘হাওয়া’ সিনেমার শো- সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় নন্দন-১ এ হয়েছে ‘হাওয়া’র একটি শো, এদিন সন্ধ্যা ৬টায় নন্দন-২ এ রয়েছে আরও একটি শো। উৎসবের শেষ দিন বুধবার (২ নভেম্বর)। এদিন সকাল ১০টা এবং সন্ধ্যা ৬টায় রয়েছে ‘হাওয়া’র আরও দুটি শো। এরআগে উৎসব শুরুর দিনে (২৯ অক্টোবর) ‘হাওয়া’র দুটি শো দেখেছেন কলকাতার দর্শক। দুটি শো’ ই হাউজফুল। শুধু তাই না, শত শত দর্শক স্থান সংকুলানের কারণে ফিরে গেছেন সিনেমাটি না দেখেই। শুধু ‘হাওয়া’ নয়, ৫ দিনব্যাপী এবারের এই উৎসবে বাংলাদেশের অন্যান্য ছবিগুলো নিয়েও বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে কলকাতার দর্শক। উৎসবে দেখানো হচ্ছে বাংলাদেশের ২৮টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা। এরমধ্যে চারটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র রয়েছে। প্রামাণ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো- হাসিনা: অ্যা ডটারস টেল, বধ্যভূমিতে একদিন, একটি দেশের জন্য গান এবং মধুমতি পাড়ের মানুষটি শেখ মুজিবুর রহমান। ২৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্রগুলো হলো: গুণিন, হৃদিতা, বিউটি সার্কাস, হাওয়া, পরাণ, পায়ের তলায় মাটি নাই, কালবেলা, চন্দ্রাবতী কথা, চিরঞ্জীব মুজিব, রেহানা মরিয়ম নূর, নোনা জলের কাব্য, রাত জাগা ফুল, লাল মোরগের ঝুঁটি, গোর, গলুই, গ-ি, বিশ্বসুন্দরী, রূপসা নদীর বাঁকে, শাটল ট্রেন, মনের মতো মানুষ পাইলাম না, ন ডরাই, কমলা রকেট, গহীন বালুচর, ঊনপঞ্চাশ বাতাস। এছাড়াও এই উৎসবে দেখানো হবে বাংলাদেশের ৮টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। সেগুলো হচ্ছে ধড়, ময়না, ট্রানজিট, কোথায় পাব তারে, ফেরা, নারী জীবন, কাগজ খেলা এবং আড়ং।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দর্শকচাপে কলকাতায় বাড়লো ‘হাওয়া’র শো

আপডেট সময় : ০১:২৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : চলতি বছরে মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশের আলোচিত ছবি ‘হাওয়া’। টানা তিন মাস ধরে দেশের সিনেমা অঙ্গনে আলোচনার শীর্ষে মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ছবিটি নিয়ে কলকাতায় রীতিমত হুল্লোড়! শনিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে কলকাতায় শুরু হয়েছে ‘৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’। ৫ দিনব্যাপী এই উৎসবে প্রথম দিন থেকেই ‘হাওয়া’ দেখতে কলকাতার দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। সিডিউল অনুযায়ি ‘হাওয়া’র নির্ধারিত শো ছিলো মোট চারটি। কিন্তু দর্শকচাপে আরও দুটি শো বাড়াতে বাধ্য হলেন আয়োজকরা। এ খবরটি নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুকে প্রকাশ করেছে ‘হাওয়া’। তারা জানিয়েছে, দর্শকচাপে ৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে ‘হাওয়া’ সিনেমার শো- সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় নন্দন-১ এ হয়েছে ‘হাওয়া’র একটি শো, এদিন সন্ধ্যা ৬টায় নন্দন-২ এ রয়েছে আরও একটি শো। উৎসবের শেষ দিন বুধবার (২ নভেম্বর)। এদিন সকাল ১০টা এবং সন্ধ্যা ৬টায় রয়েছে ‘হাওয়া’র আরও দুটি শো। এরআগে উৎসব শুরুর দিনে (২৯ অক্টোবর) ‘হাওয়া’র দুটি শো দেখেছেন কলকাতার দর্শক। দুটি শো’ ই হাউজফুল। শুধু তাই না, শত শত দর্শক স্থান সংকুলানের কারণে ফিরে গেছেন সিনেমাটি না দেখেই। শুধু ‘হাওয়া’ নয়, ৫ দিনব্যাপী এবারের এই উৎসবে বাংলাদেশের অন্যান্য ছবিগুলো নিয়েও বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে কলকাতার দর্শক। উৎসবে দেখানো হচ্ছে বাংলাদেশের ২৮টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা। এরমধ্যে চারটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র রয়েছে। প্রামাণ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো- হাসিনা: অ্যা ডটারস টেল, বধ্যভূমিতে একদিন, একটি দেশের জন্য গান এবং মধুমতি পাড়ের মানুষটি শেখ মুজিবুর রহমান। ২৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্রগুলো হলো: গুণিন, হৃদিতা, বিউটি সার্কাস, হাওয়া, পরাণ, পায়ের তলায় মাটি নাই, কালবেলা, চন্দ্রাবতী কথা, চিরঞ্জীব মুজিব, রেহানা মরিয়ম নূর, নোনা জলের কাব্য, রাত জাগা ফুল, লাল মোরগের ঝুঁটি, গোর, গলুই, গ-ি, বিশ্বসুন্দরী, রূপসা নদীর বাঁকে, শাটল ট্রেন, মনের মতো মানুষ পাইলাম না, ন ডরাই, কমলা রকেট, গহীন বালুচর, ঊনপঞ্চাশ বাতাস। এছাড়াও এই উৎসবে দেখানো হবে বাংলাদেশের ৮টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। সেগুলো হচ্ছে ধড়, ময়না, ট্রানজিট, কোথায় পাব তারে, ফেরা, নারী জীবন, কাগজ খেলা এবং আড়ং।