ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫

ঢাকা জেলা সম্মেলনে আওয়ামী নেতারা

  • আপডেট সময় : ০৮:৫৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘বিএনপি খুনিদের দল। তারা দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে চায়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ যাত্রা অব্যাহত রাখতে এ অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে।’
গতকাল শনিবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে (পুরনো বাণিজ্যমেলার প্রাঙ্গণ) ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এ কথা বলেন বক্তরা।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি। তারা সংবিধানকে পদদলিত করেছে। সাম্প্রদায়িক সংঘাত করেছে। তারা আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করতে চায়। এসব সাম্প্রদায়িক শক্তিকে প্রতিহত করবো।
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথির ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এছাড়া আরও বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ।
সম্মেলনে সালমান এফ রহমান বলেন, বিএনপি বলছে-তত্ত্বাবধায়ক সরকার না হলে তারা নির্বাচনে আসবে না। আমরা বলে দিতে চাই, সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। তারা নির্বাচনে এলে আসবে, না এলে নেই। তিনি বলেন, ১/১১ সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে জেলে রেখে নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তা সফল হতে দেয়নি নেতাকর্মীরা। আগামীতেও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেত্রীর পেছনে থেকে জেলার ৫টি আসনে এমপি উপহার দেবে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে বঙ্গবন্ধু, শেখ কামাল, শেখ রাসেলকে হত্যার দায়ে তার ফাঁসি হতো। অথচ আজকে তার প্রতিষ্ঠিত দল- বিএনপি দেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্র বানাতে চায়। আমরা বেঁচে থাকতে সেটি হতে দেবো না।
সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বিএনপি খুনিদের দল। তারা ১৫ আগস্টের খুনি, ২১ আগস্টের খুনি। এ অপশক্তি রুখে দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। কাউকে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট করতে দেওয়া হবে না। জনগণ বিশৃঙ্খলা পছন্দ করে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে যাবো আমরা।
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি। তারা সংবিধানকে পদদলিত করেছে। সাম্প্রদায়িক সংঘাত করেছে। তারা আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করতে চায়। কোনো যড়যন্ত্র মেনে নেওয়া হবে না। সব সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আমরা প্রতিহত করবো। তিনি বলেন, আজকে ঢাকা জেলার সম্মেলন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। এ জোয়ারে ভেসে যাবে বিএনপির সব দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ক্ষমতা দখল করে নেবে বলে শুনেছি। তারা নাকি মন্ত্রিপরিষদও গঠন করেছে। বিএনপি এটি কীভাবে করতে পারে, তা আমার জানা নেই। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে থাকে, জনগণের সমর্থন নিয়ে চলে। এ সমাবেশে লাখো জনতার উপস্থিতি বলে দিচ্ছে আমরা আবারও সরকার গঠন করবো। আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নৌকার জয় নিশ্চিত করতে হবে, ভোটে জিতে প্রধানমন্ত্রী হবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, যারা বাংলাদেশকে ৫০ বছর পিছিয়ে দিয়েছিল, আজকে তারা নানা কথা বলে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে তাদের মোকাবিলা করতে হবে। এ দেশবিরোধী শক্তিকে মোকাবিলা করবে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের এ সম্মেলন থেকেই খেলা শুরু হবে। ঢাকা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। বিএনপিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
দুপুর ২টায় ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন শুরু হয়। রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে (পুরনো বাণিজ্যমেলা প্রাঙ্গণ) আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এরপর সম্মেলন মঞ্চে আসনগ্রহণ করেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, সদস্য জিয়াউল কবির কাউসার, সানজিদা খানম, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানসহ শীর্ষ নেতারা।
সম্মেলন উপলক্ষে সকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন উপজেলা থেকে লাল-সবুজ টি-শার্ট ও ক্যাপ পরে ঢাকঢোল-তবলা বাজিয়ে মিছিল নিয়ে সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন দলীয় নেতাকর্মীরা। এদিকে, শুক্রবারই (২৮ অক্টোবর) নৌকার আদলে সাজানো হয় মঞ্চ। সম্মেলনস্থলে নারী-পুরুষের জন্য পৃথক টয়লেটসহ নানা সুবিধা রাখা হয়েছিল।
এর আগে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছিল। ওই সম্মেলনে বেনজির আহমেদ সভাপতি এবং মাহবুবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তাদের নেতৃত্বে ৭১ সদস্যের ঢাকা জেলা কমিটি গঠিত হয়। এবারের সম্মেলনে ফের বেনজির আহমেদ সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক পনিরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকা জেলা সম্মেলনে আওয়ামী নেতারা

আপডেট সময় : ০৮:৫৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘বিএনপি খুনিদের দল। তারা দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে চায়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ যাত্রা অব্যাহত রাখতে এ অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে।’
গতকাল শনিবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে (পুরনো বাণিজ্যমেলার প্রাঙ্গণ) ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এ কথা বলেন বক্তরা।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি। তারা সংবিধানকে পদদলিত করেছে। সাম্প্রদায়িক সংঘাত করেছে। তারা আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করতে চায়। এসব সাম্প্রদায়িক শক্তিকে প্রতিহত করবো।
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথির ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এছাড়া আরও বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ।
সম্মেলনে সালমান এফ রহমান বলেন, বিএনপি বলছে-তত্ত্বাবধায়ক সরকার না হলে তারা নির্বাচনে আসবে না। আমরা বলে দিতে চাই, সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে না। তারা নির্বাচনে এলে আসবে, না এলে নেই। তিনি বলেন, ১/১১ সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে জেলে রেখে নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল, তা সফল হতে দেয়নি নেতাকর্মীরা। আগামীতেও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেত্রীর পেছনে থেকে জেলার ৫টি আসনে এমপি উপহার দেবে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে বঙ্গবন্ধু, শেখ কামাল, শেখ রাসেলকে হত্যার দায়ে তার ফাঁসি হতো। অথচ আজকে তার প্রতিষ্ঠিত দল- বিএনপি দেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্র বানাতে চায়। আমরা বেঁচে থাকতে সেটি হতে দেবো না।
সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বিএনপি খুনিদের দল। তারা ১৫ আগস্টের খুনি, ২১ আগস্টের খুনি। এ অপশক্তি রুখে দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। কাউকে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট করতে দেওয়া হবে না। জনগণ বিশৃঙ্খলা পছন্দ করে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে যাবো আমরা।
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি। তারা সংবিধানকে পদদলিত করেছে। সাম্প্রদায়িক সংঘাত করেছে। তারা আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করতে চায়। কোনো যড়যন্ত্র মেনে নেওয়া হবে না। সব সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আমরা প্রতিহত করবো। তিনি বলেন, আজকে ঢাকা জেলার সম্মেলন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। এ জোয়ারে ভেসে যাবে বিএনপির সব দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ক্ষমতা দখল করে নেবে বলে শুনেছি। তারা নাকি মন্ত্রিপরিষদও গঠন করেছে। বিএনপি এটি কীভাবে করতে পারে, তা আমার জানা নেই। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে থাকে, জনগণের সমর্থন নিয়ে চলে। এ সমাবেশে লাখো জনতার উপস্থিতি বলে দিচ্ছে আমরা আবারও সরকার গঠন করবো। আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নৌকার জয় নিশ্চিত করতে হবে, ভোটে জিতে প্রধানমন্ত্রী হবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, যারা বাংলাদেশকে ৫০ বছর পিছিয়ে দিয়েছিল, আজকে তারা নানা কথা বলে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে তাদের মোকাবিলা করতে হবে। এ দেশবিরোধী শক্তিকে মোকাবিলা করবে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের এ সম্মেলন থেকেই খেলা শুরু হবে। ঢাকা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। বিএনপিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
দুপুর ২টায় ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন শুরু হয়। রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে (পুরনো বাণিজ্যমেলা প্রাঙ্গণ) আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন ও পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এরপর সম্মেলন মঞ্চে আসনগ্রহণ করেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, সদস্য জিয়াউল কবির কাউসার, সানজিদা খানম, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানসহ শীর্ষ নেতারা।
সম্মেলন উপলক্ষে সকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন উপজেলা থেকে লাল-সবুজ টি-শার্ট ও ক্যাপ পরে ঢাকঢোল-তবলা বাজিয়ে মিছিল নিয়ে সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন দলীয় নেতাকর্মীরা। এদিকে, শুক্রবারই (২৮ অক্টোবর) নৌকার আদলে সাজানো হয় মঞ্চ। সম্মেলনস্থলে নারী-পুরুষের জন্য পৃথক টয়লেটসহ নানা সুবিধা রাখা হয়েছিল।
এর আগে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছিল। ওই সম্মেলনে বেনজির আহমেদ সভাপতি এবং মাহবুবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তাদের নেতৃত্বে ৭১ সদস্যের ঢাকা জেলা কমিটি গঠিত হয়। এবারের সম্মেলনে ফের বেনজির আহমেদ সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক পনিরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।