ঢাকা ০১:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে শিমুলিয়া-বাংলাবাজারে ফেরিতে যাত্রী পারাপার

  • আপডেট সময় : ১০:৪৫:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

মুন্সিগঞ্জ সংবাদদাতা : সাত জেলায় ৯ দিনের লকডাউন চললেও মুন্সিগঞ্জে মানা হচ্ছে না কোনো বিধিনিষেধ। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটের ফেরিতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। জেলা বিভিন্ন প্রবেশমুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট থাকলেও অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে অবাধে চলাচল করছে মানুষ।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে শতশত যাত্রীকে ফেরিযোগে পদ্মা পাড়ি দিতে দেখা গেছে।
জেলার লৌহজং শিমুলিয়াঘাট হয়ে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকলে সচল রয়েছে ১৪টি ফেরি। এসব ফেরিতে জরুরি ও পণ্যবাহী যানবাহন পারাপারের নির্দেশনা থাকলেও যাত্রীরা মানছেন না সে নিয়ম। সকাল থেকে যাত্রীদের ফেরিযোগে পদ্মা পাড়ি দিতে দেখা গেছে। ঘাট এলাকায় নেই লকডাউনের কোনো চিহ্ন।
এ বিষয়ে বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়েত আহমেদ বলেন, ‘শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৪টি ফেরি সচল রয়েছে। এসব ফেরি দিয়ে দিয়ে শুধুমাত্র কাঁচামাল, পণ্যবাহী গাড়ি ও জরুরি রোগীবাহী গাড়ি পার করার নির্দেশনা রয়েছে। তবে প্রতিটি ফেরিতেই সাধারণ যাত্রীরা পারাপার করছেন। আমাদের দায়িত্ব শুধু ফেরি পরিচালনা করা। যাত্রী আসা-যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের দায়িত্বের আওতায় পরে না।’
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ জাকির হোসেন জানান, শিমুলিয়াঘাটের প্রবেশমুখে চেকপোস্ট রয়েছে। সেখানে যাত্রীদের ঘাটে আসা থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কোনো গণপরিবহন চলাচল করছে না। তবে কিছু যাত্রী বাংলাবাজারঘাট থেকে ফেরিযোগে শিমুলিয়াঘাটে আসছে। তাদেরকে লকডাউনের নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে শিমুলিয়া-বাংলাবাজারে ফেরিতে যাত্রী পারাপার

আপডেট সময় : ১০:৪৫:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১

মুন্সিগঞ্জ সংবাদদাতা : সাত জেলায় ৯ দিনের লকডাউন চললেও মুন্সিগঞ্জে মানা হচ্ছে না কোনো বিধিনিষেধ। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটের ফেরিতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। জেলা বিভিন্ন প্রবেশমুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট থাকলেও অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতে অবাধে চলাচল করছে মানুষ।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে শতশত যাত্রীকে ফেরিযোগে পদ্মা পাড়ি দিতে দেখা গেছে।
জেলার লৌহজং শিমুলিয়াঘাট হয়ে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকলে সচল রয়েছে ১৪টি ফেরি। এসব ফেরিতে জরুরি ও পণ্যবাহী যানবাহন পারাপারের নির্দেশনা থাকলেও যাত্রীরা মানছেন না সে নিয়ম। সকাল থেকে যাত্রীদের ফেরিযোগে পদ্মা পাড়ি দিতে দেখা গেছে। ঘাট এলাকায় নেই লকডাউনের কোনো চিহ্ন।
এ বিষয়ে বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) সাফায়েত আহমেদ বলেন, ‘শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৪টি ফেরি সচল রয়েছে। এসব ফেরি দিয়ে দিয়ে শুধুমাত্র কাঁচামাল, পণ্যবাহী গাড়ি ও জরুরি রোগীবাহী গাড়ি পার করার নির্দেশনা রয়েছে। তবে প্রতিটি ফেরিতেই সাধারণ যাত্রীরা পারাপার করছেন। আমাদের দায়িত্ব শুধু ফেরি পরিচালনা করা। যাত্রী আসা-যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের দায়িত্বের আওতায় পরে না।’
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ জাকির হোসেন জানান, শিমুলিয়াঘাটের প্রবেশমুখে চেকপোস্ট রয়েছে। সেখানে যাত্রীদের ঘাটে আসা থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কোনো গণপরিবহন চলাচল করছে না। তবে কিছু যাত্রী বাংলাবাজারঘাট থেকে ফেরিযোগে শিমুলিয়াঘাটে আসছে। তাদেরকে লকডাউনের নির্দেশনা মানার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে।