ঢাকা ০৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

মোরগের ডাকে অতিষ্ঠ হয়ে আদালতের দ্বারস্থ

  • আপডেট সময় : ১১:৪৬:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২
  • ৮৮ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রতিবেশীর মোরগের বিরুদ্ধে অভিযোগ—সেটি ডাকে বেশি। সারা দিন ডাকাডাকিতে অতিষ্ঠ আশপাশের লোকজন। শেষমেশ এ ‘অত্যাচার’ থেকে রেহাই পেতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন প্রতিবেশী এক দম্পতি। এ ঘটনা ঘটেছে জার্মানির পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাড সালজুফ্লেন শহরে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের খবরে বলা হয়, আদালতে যাওয়া ওই দম্পতি হলেন ফ্রেডরিখ উইলহেলম (৭৬) ও তাঁর স্ত্রী জুটা। তাঁদের অভিযোগ, মাগদা নামের ওই মোরগটিকে সারা রাত আটকে রাখেন সেটির মালিক। তখন ডাকাডাকি বন্ধ থাকে। তবে দিনের আলো ফুটলেই সেটিকে আর থামানো যায় না। সারা দিনে ২০০ বার পর্যন্ত মোরগটির ডাক সহ্য করতে হয় সবাইকে।
মোরগটির ডাক ‘অসহ্য’ বলেই মনে হয়েছে ফ্রেডরিখের কাছে। এর জেরে তাঁরা নাকি বাড়ির জানালা খোলার সাহস পান না। এমনকি আঙিনার বাগানেও যেতে পারেন না তাঁরা।
এদিকে নিজের প্রিয় মোরগটিকে মোটেও খোয়াতে চান না এটির মালিক। তিনি বলেন, ‘মোরগটিকে নিজের কাছে রাখতে আমাকে আদালতে জিততে হবে।’ শিগগিরই আদালতে মোরগটিকে নিয়ে শুনানি শুরু হবে। ফ্রেডরিখ দম্পতির আইনজীবীর মতে, একটি নিরিবিলি আবাসিক এলাকায় একটি মোরগ থাকতে পারে না। কারণ, মোরগের ডাকে ৮০ ডেসিবেল মাত্রার শব্দ হয়, যা ভারী যানবাহনের শব্দের সমান।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মোরগের ডাকে অতিষ্ঠ হয়ে আদালতের দ্বারস্থ

আপডেট সময় : ১১:৪৬:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রতিবেশীর মোরগের বিরুদ্ধে অভিযোগ—সেটি ডাকে বেশি। সারা দিন ডাকাডাকিতে অতিষ্ঠ আশপাশের লোকজন। শেষমেশ এ ‘অত্যাচার’ থেকে রেহাই পেতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন প্রতিবেশী এক দম্পতি। এ ঘটনা ঘটেছে জার্মানির পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাড সালজুফ্লেন শহরে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের খবরে বলা হয়, আদালতে যাওয়া ওই দম্পতি হলেন ফ্রেডরিখ উইলহেলম (৭৬) ও তাঁর স্ত্রী জুটা। তাঁদের অভিযোগ, মাগদা নামের ওই মোরগটিকে সারা রাত আটকে রাখেন সেটির মালিক। তখন ডাকাডাকি বন্ধ থাকে। তবে দিনের আলো ফুটলেই সেটিকে আর থামানো যায় না। সারা দিনে ২০০ বার পর্যন্ত মোরগটির ডাক সহ্য করতে হয় সবাইকে।
মোরগটির ডাক ‘অসহ্য’ বলেই মনে হয়েছে ফ্রেডরিখের কাছে। এর জেরে তাঁরা নাকি বাড়ির জানালা খোলার সাহস পান না। এমনকি আঙিনার বাগানেও যেতে পারেন না তাঁরা।
এদিকে নিজের প্রিয় মোরগটিকে মোটেও খোয়াতে চান না এটির মালিক। তিনি বলেন, ‘মোরগটিকে নিজের কাছে রাখতে আমাকে আদালতে জিততে হবে।’ শিগগিরই আদালতে মোরগটিকে নিয়ে শুনানি শুরু হবে। ফ্রেডরিখ দম্পতির আইনজীবীর মতে, একটি নিরিবিলি আবাসিক এলাকায় একটি মোরগ থাকতে পারে না। কারণ, মোরগের ডাকে ৮০ ডেসিবেল মাত্রার শব্দ হয়, যা ভারী যানবাহনের শব্দের সমান।