ঢাকা ১০:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫

বড়পুকুরিয়ায় অর্ধশতাধিক শ্রমিকের করোনা, কয়লা উত্তোলন বন্ধ

  • আপডেট সময় : ১২:৩৮:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২
  • ৮৪ বার পড়া হয়েছে

দিনাজপুর প্রতিনিধি : বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অর্ধশতাধিক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে কয়লা উত্তোলন। গতকাল শনিবার থেকে উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে খনি কর্তৃপক্ষ। কয়লাখনির নতুন ফেজে (কূপ) নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগে থেকে উত্তোলন শুরু হওয়ার তিন দিনের মাথায় কয়লা উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ হলো।
নতুন কূপে উত্তোলন শুরুর দিন থেকেই খনিতে শ্রমিকদের মধ্যে করোনার প্রাদুর্ভাব ছিল। উত্তোলন শুরুর দুই দিন আগে ২৫ জুলাই ৩৫ শ্রমিকের করোনা শনাক্ত হয়। এর একদিন পর ১৪৩ জন শ্রমিকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়। এ তথ্য জানিয়েছিলেন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১ মে খনির ১৩১০ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শেষে এটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে পরিত্যক্ত ফেজ থেকে নতুন ফেজের যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও সংস্কারকাজ শেষে আগস্টের মাঝামাঝি সময় থেকে নতুন ১৩০৬ নম্বর ফেজে কয়লা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগেই পরীক্ষামূলকভাবে ২৭ জুলাই উৎপাদন শুরু হয়। জানা যায়, খনির নতুন ফেজে বর্তমানে ৪০ হাজার টন কয়লা মজুত রয়েছে। পুরোপুরি উৎপাদন চালু হলে প্রতিদিন ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টন কয়লা উৎপাদন করা সম্ভব।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও পরিবারের ৫৭৬ কোটি টাকা ফ্রিজ

বড়পুকুরিয়ায় অর্ধশতাধিক শ্রমিকের করোনা, কয়লা উত্তোলন বন্ধ

আপডেট সময় : ১২:৩৮:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২

দিনাজপুর প্রতিনিধি : বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অর্ধশতাধিক শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে কয়লা উত্তোলন। গতকাল শনিবার থেকে উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে খনি কর্তৃপক্ষ। কয়লাখনির নতুন ফেজে (কূপ) নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগে থেকে উত্তোলন শুরু হওয়ার তিন দিনের মাথায় কয়লা উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ হলো।
নতুন কূপে উত্তোলন শুরুর দিন থেকেই খনিতে শ্রমিকদের মধ্যে করোনার প্রাদুর্ভাব ছিল। উত্তোলন শুরুর দুই দিন আগে ২৫ জুলাই ৩৫ শ্রমিকের করোনা শনাক্ত হয়। এর একদিন পর ১৪৩ জন শ্রমিকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়। এ তথ্য জানিয়েছিলেন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১ মে খনির ১৩১০ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শেষে এটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে পরিত্যক্ত ফেজ থেকে নতুন ফেজের যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও সংস্কারকাজ শেষে আগস্টের মাঝামাঝি সময় থেকে নতুন ১৩০৬ নম্বর ফেজে কয়লা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগেই পরীক্ষামূলকভাবে ২৭ জুলাই উৎপাদন শুরু হয়। জানা যায়, খনির নতুন ফেজে বর্তমানে ৪০ হাজার টন কয়লা মজুত রয়েছে। পুরোপুরি উৎপাদন চালু হলে প্রতিদিন ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টন কয়লা উৎপাদন করা সম্ভব।