ঢাকা ১১:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

৫০ বছরের অর্জন সরকার শেষ করে দিয়েছে: ফখরুল

  • আপডেট সময় : ০২:১৪:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
  • ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে সরকার ‘লুটেরা অর্থনীতি’ চালু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল শনিবার দুপুরে দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরতে গিয়ে এক আলোচনা সভায় বিএনপি মহাসচিব এই অভিযোগ করেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের আয়োজনে ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান: ইতিহাসের ধ্রুব তারা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘পঞ্চাশ বছরে আমরা যত অর্জন করেছিলাম এই সরকার সব কিছু শেষ করে দিয়েছে। আমাদের শিক্ষা শেষ করেছে, আমাদের স্বাস্থ্য শেষ করেছে, আমাদের অর্থনীতিকে শেষ করেছে।
“একটা লুটেরা অর্থনীতি চালু করেছে, সম্পূর্ণ লুটেরা অর্থনীতি। কিচ্ছু হয় না আপনার, লুট ছাড়া। আপনার ১০ হাজার কোটির টাকার একটা প্রজেক্ট হয়ে যায় ৪০ হাজার ৫০ হাজার কোটি টাকা এবং এই ৪০/৫০ হাজার কোটি টাকা লুট হয়ে যায়।”
তিনি বলেন, ‘‘আজকের পত্রিকায় আছে যে, সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশীদের অ্যাকাউন্টস বাড়ছে অনেকভাবে। আপনার কানাডা, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম তৈরি হচ্ছে। কাদের এসব?”
বর্তমান অবস্থাকে ‘বড় সংকট’হিসেবে উল্লেখ করে এ থেকে উত্তরণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান বিএনপি মহাসচিব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের শিক্ষকদের দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘‘আমার কাছে যেটা মনে হয় যে, একেবারে দলীয় সংগঠনের পরিণত হওয়াটা বোধহয় খুব একটা ভালো হবে না। দলের জন্য হবে না, নিজেদের জন্য হবে না, রাজনীতির জন্যও হবে না।”
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমাদের দেশ এখন পুরোপুরি বিভক্ত হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির এই দুইভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে। তার ফলে কী হয়েছে? “একজন মানুষ আপনি ধরেন, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো বলছেন সেটাও অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না, সে হয়ত বিএনপি অথবা আওয়ামী লীগের লোক।” জিয়াউর রহমানকে একজন বিপ্লবী নেতা হিসেবে আখ্যা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফখরুল বলেন, ‘‘আমরা একসময় শপথ নিয়েছিলাম ছাত্রজীবনে। সমাজ পাল্টিয়ে দেব, বিপ্লব করব। কিন্তু বিপ্লবটা করেছেন জিয়াউর রহমান। এত অল্প সময়ের মধ্যে সব কিছু পাল্টিয়ে দিয়েছেন, মানুষের চিন্তাগুলোকে পাল্টিয়ে দিয়েছেন।“
জিয়াউর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর গবেষণাধর্মী কাজ এবং নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানাতে সাদা দলের শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটা ক্যাম্পেইন শুরু করেছে যে, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক ছিলেন না, অনেক বলে যে, উনি মুক্তিযুদ্ধ করেননি, উনি পাকিস্তানের অনুচর ছিলেন। বিভিন্নভাবে তাকে একটা খলনায়কে তারা পরিণত করতে চায়।”
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘‘জিয়াউর রহমান জনগণের কল্যাণের জন্য ১৯ দফা কর্মসূচি দিয়েছেন, সবাই পছন্দ করেছে সেই কর্মসূচি। তারপরও তিনি জনগণের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন বলে তার রাষ্ট্রপতি পদ এবং ১৯ দফা কর্মসূচির জন্য তিনি গণভোটের আয়োজন করেছিলেন, জনগণের সমর্থন নিয়েছিলেন।“
স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, “এই ফ্যাসিস্ট সরকার যাদের একমাত্র কাজ হচ্ছে ঋণ করে ঘি খাওয়া আর জিয়াউর রহমান ও তার পরিবারকে ধবংস করার পরিকল্পনা করা, জিয়াউর রহমানকে ভিলেন বানানো।

“তিনি যে সত্যিকার অর্থে দেশমাত্রিকাকে ভালোবাসতেন, দেশের টানে তার শপথ ভঙ্গ করে বিদ্রোহ করেছিলেন একথা বলতে তাদের লজ্জা লাগে।”
প্রকাশিত গ্রন্থের সম্পাদনা পরিষদের আহবায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিভাগের অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাদা দলের আহবায়ক অধ্যাপক মো. লুতফর রহমানের পরিচালনায় আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, গ্রন্থের সম্পাদনা পরিষদের নির্বাহী সম্পাদক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান ও সদস্য অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান বক্তব্য রাখেন। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সুকোমল বড়ুয়া, আবুল কালাম সরকার, এমতাজ হোসেন, শামসুল আলম, মোজাদ্দেদী আল ফেসানী, শহিদুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, তোজাম্মেল হোসেন, হাসানুজ্জামান স্বপন, মতিউর রহমান, দেবাশীষ পাল, আল আবদুল করীম, কামরুল হাসান, মঞ্জুর এলাহী, নুরুল ইসলাম, ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার ও আতাউর রহমান, বিএনপির ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, হেলেন জেরিন খান, শামীমুর রহমান শামীম, সেলিমুজ্জামান সেলিম, কাদের গনি চৌধুরী, আলবার্ট পি কস্টা, খালেদ হোসেইন ফাহিন, মাহবুব আলম, আবদুর রহিম, কাজী মনিরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংকলিত এই গ্রন্থে জিয়াউর রহমানের নিজের লেখা তিনটি প্রবন্ধ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ জন শিক্ষকের লেখা স্থান পেয়েছে। বইয়ের প্রকাশক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দল। প্রচ্ছদ এঁকেছেন মো. ইসরাফিল প্রামানিক রতন। ২০০ পৃষ্ঠার গ্রন্থের মূল্য ধরা হয়েছে ৪০০ টাকা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

৫০ বছরের অর্জন সরকার শেষ করে দিয়েছে: ফখরুল

আপডেট সময় : ০২:১৪:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে সরকার ‘লুটেরা অর্থনীতি’ চালু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল শনিবার দুপুরে দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরতে গিয়ে এক আলোচনা সভায় বিএনপি মহাসচিব এই অভিযোগ করেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের আয়োজনে ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান: ইতিহাসের ধ্রুব তারা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘‘পঞ্চাশ বছরে আমরা যত অর্জন করেছিলাম এই সরকার সব কিছু শেষ করে দিয়েছে। আমাদের শিক্ষা শেষ করেছে, আমাদের স্বাস্থ্য শেষ করেছে, আমাদের অর্থনীতিকে শেষ করেছে।
“একটা লুটেরা অর্থনীতি চালু করেছে, সম্পূর্ণ লুটেরা অর্থনীতি। কিচ্ছু হয় না আপনার, লুট ছাড়া। আপনার ১০ হাজার কোটির টাকার একটা প্রজেক্ট হয়ে যায় ৪০ হাজার ৫০ হাজার কোটি টাকা এবং এই ৪০/৫০ হাজার কোটি টাকা লুট হয়ে যায়।”
তিনি বলেন, ‘‘আজকের পত্রিকায় আছে যে, সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশীদের অ্যাকাউন্টস বাড়ছে অনেকভাবে। আপনার কানাডা, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম তৈরি হচ্ছে। কাদের এসব?”
বর্তমান অবস্থাকে ‘বড় সংকট’হিসেবে উল্লেখ করে এ থেকে উত্তরণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান বিএনপি মহাসচিব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের শিক্ষকদের দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘‘আমার কাছে যেটা মনে হয় যে, একেবারে দলীয় সংগঠনের পরিণত হওয়াটা বোধহয় খুব একটা ভালো হবে না। দলের জন্য হবে না, নিজেদের জন্য হবে না, রাজনীতির জন্যও হবে না।”
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমাদের দেশ এখন পুরোপুরি বিভক্ত হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির এই দুইভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে। তার ফলে কী হয়েছে? “একজন মানুষ আপনি ধরেন, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো বলছেন সেটাও অনেকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না, সে হয়ত বিএনপি অথবা আওয়ামী লীগের লোক।” জিয়াউর রহমানকে একজন বিপ্লবী নেতা হিসেবে আখ্যা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফখরুল বলেন, ‘‘আমরা একসময় শপথ নিয়েছিলাম ছাত্রজীবনে। সমাজ পাল্টিয়ে দেব, বিপ্লব করব। কিন্তু বিপ্লবটা করেছেন জিয়াউর রহমান। এত অল্প সময়ের মধ্যে সব কিছু পাল্টিয়ে দিয়েছেন, মানুষের চিন্তাগুলোকে পাল্টিয়ে দিয়েছেন।“
জিয়াউর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর গবেষণাধর্মী কাজ এবং নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানাতে সাদা দলের শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটা ক্যাম্পেইন শুরু করেছে যে, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক ছিলেন না, অনেক বলে যে, উনি মুক্তিযুদ্ধ করেননি, উনি পাকিস্তানের অনুচর ছিলেন। বিভিন্নভাবে তাকে একটা খলনায়কে তারা পরিণত করতে চায়।”
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘‘জিয়াউর রহমান জনগণের কল্যাণের জন্য ১৯ দফা কর্মসূচি দিয়েছেন, সবাই পছন্দ করেছে সেই কর্মসূচি। তারপরও তিনি জনগণের গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন বলে তার রাষ্ট্রপতি পদ এবং ১৯ দফা কর্মসূচির জন্য তিনি গণভোটের আয়োজন করেছিলেন, জনগণের সমর্থন নিয়েছিলেন।“
স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, “এই ফ্যাসিস্ট সরকার যাদের একমাত্র কাজ হচ্ছে ঋণ করে ঘি খাওয়া আর জিয়াউর রহমান ও তার পরিবারকে ধবংস করার পরিকল্পনা করা, জিয়াউর রহমানকে ভিলেন বানানো।

“তিনি যে সত্যিকার অর্থে দেশমাত্রিকাকে ভালোবাসতেন, দেশের টানে তার শপথ ভঙ্গ করে বিদ্রোহ করেছিলেন একথা বলতে তাদের লজ্জা লাগে।”
প্রকাশিত গ্রন্থের সম্পাদনা পরিষদের আহবায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিভাগের অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাদা দলের আহবায়ক অধ্যাপক মো. লুতফর রহমানের পরিচালনায় আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, গ্রন্থের সম্পাদনা পরিষদের নির্বাহী সম্পাদক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান ও সদস্য অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান বক্তব্য রাখেন। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সুকোমল বড়ুয়া, আবুল কালাম সরকার, এমতাজ হোসেন, শামসুল আলম, মোজাদ্দেদী আল ফেসানী, শহিদুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, তোজাম্মেল হোসেন, হাসানুজ্জামান স্বপন, মতিউর রহমান, দেবাশীষ পাল, আল আবদুল করীম, কামরুল হাসান, মঞ্জুর এলাহী, নুরুল ইসলাম, ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার ও আতাউর রহমান, বিএনপির ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, হেলেন জেরিন খান, শামীমুর রহমান শামীম, সেলিমুজ্জামান সেলিম, কাদের গনি চৌধুরী, আলবার্ট পি কস্টা, খালেদ হোসেইন ফাহিন, মাহবুব আলম, আবদুর রহিম, কাজী মনিরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংকলিত এই গ্রন্থে জিয়াউর রহমানের নিজের লেখা তিনটি প্রবন্ধ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ জন শিক্ষকের লেখা স্থান পেয়েছে। বইয়ের প্রকাশক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দল। প্রচ্ছদ এঁকেছেন মো. ইসরাফিল প্রামানিক রতন। ২০০ পৃষ্ঠার গ্রন্থের মূল্য ধরা হয়েছে ৪০০ টাকা।