ঢাকা ১১:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

খোলাবাজারে ফের ডলারের দাম বৃদ্ধি

  • আপডেট সময় : ০১:২৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : খোলাবাজারে ডলারের মূল্য আবারও ১০০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল রবিবার প্রতি ডলার বিক্রি হয় ১০০ টাকা ২০ পয়সা। এর আগে গত মে মাসের মাঝামাঝিতে ১০২ টাকা ছুঁয়েছিল ডলার। এদিকে খোলাবাজারের পাশাপাশি ব্যাংকেও ডলারের দাম বাড়ছে। গত এক বছরে আন্তঃব্যাংকে ডলারপ্রতি ৯ টাকা ১৫ পয়সা দর বেড়ে বর্তমানে ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আমদানি, রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে দর এখন ১০০ টাকা ছুঁইছুঁই। অপরদিকে ডলারের দর বাড়ার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে নি¤œমুখী। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে ১৯৬ কোটি ডলার পরিশোধের পর গত ১২ জুলাই রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। গত বছরের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপর। এমন পরিস্থিতিতে রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে আমদানি ব্যয় কমানো, ডলার সরবরাহ বৃদ্ধি, আইএম থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উদ্যোগ চলমান আছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনবহুল এলাকায় যুদ্ধবিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন

খোলাবাজারে ফের ডলারের দাম বৃদ্ধি

আপডেট সময় : ০১:২৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : খোলাবাজারে ডলারের মূল্য আবারও ১০০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল রবিবার প্রতি ডলার বিক্রি হয় ১০০ টাকা ২০ পয়সা। এর আগে গত মে মাসের মাঝামাঝিতে ১০২ টাকা ছুঁয়েছিল ডলার। এদিকে খোলাবাজারের পাশাপাশি ব্যাংকেও ডলারের দাম বাড়ছে। গত এক বছরে আন্তঃব্যাংকে ডলারপ্রতি ৯ টাকা ১৫ পয়সা দর বেড়ে বর্তমানে ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আমদানি, রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে দর এখন ১০০ টাকা ছুঁইছুঁই। অপরদিকে ডলারের দর বাড়ার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে নি¤œমুখী। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে ১৯৬ কোটি ডলার পরিশোধের পর গত ১২ জুলাই রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। গত বছরের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপর। এমন পরিস্থিতিতে রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে আমদানি ব্যয় কমানো, ডলার সরবরাহ বৃদ্ধি, আইএম থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উদ্যোগ চলমান আছে।