ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

পশুর হাটের জমজমাট প্রস্তুতি

  • আপডেট সময় : ১২:২৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ সংবাদদাতা : আর এক সপ্তাহ পরে ঈদুল আজহা। রাজধানীসহ সারাদেশে চলছে পশুর হাটের প্রস্তুতি। ঢাকায় কোরবানির পশু কিনতে সবচেয়ে বেশি ভিড় জমে গাবতলী পশুহাটে। তবে এখনো পুরো দমে জমে ওঠেনি গাবতলী পশুর হাট। গতকাল শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গাবতলী পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সরেজমিনে দেখা যায়, গাবতলী পশুর হাটে চলছে প্রস্তুতি। হাটে পশু বাঁধার জন্য বাঁশের খুঁটি ও ত্রিপল ও সামিয়ানা টানানো হচ্ছে। এছাড়া হাটে দুই-একটি করে বড় গরু নিয়ে আসছেন রাখালরা। তবে এখনও আসেনি ছোট আর মাঝারি গরু। সকালে ঝিনাইদাহের মহেশপুর থেকে গাবতলীতে একটি বড় গরু নিয়ে এসেছেন বেপারী ওসমান। তিনি বলেন, আমার গরুটি অস্ট্রেলিয়ান জাতের। তার কোনো নাম রাখা হয়নি। বয়স তিন বছর চার মাস। ঝিনাইদহে গরুটির বেচার মতো দাম পাইনি এজন্য গাবতলী পশুর হাটে নিয়ে এসেছি। দাম চাইছি ২৫ লাখ টাকা। কুষ্টিয়ার মেহেরপুর থেকে শুক্রবার (১ জুলাই) রাতে গাবতলীতে আনা হয়েছে ‘কালো রাজা’ নামে একটি গরু নিয়ে এসেছেন সবুজ বেপারী। তিনি বলেন, শুক্রবার রাতে দুটি বড় গরু নিয়ে গাবতলী হাটে এসেছি। কালো রাজার দাম চাইছি ১০ লাখ টাকা। সাত থেকে আট লাখ টাকা দাম পেলে গরুটি বিক্রি করে দেবো। আরেকটি বড় গরু আছে সেটার দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা। ১২ লাখ টাকা দাম পেলে বিক্রি করে বাড়ি চলে যাবো। এখনো গাবতলী হাটে গরুর ক্রেতারা আসছে না। হাটে এখনো ছোট ও মাঝারি গরু আসেনি। তবে আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে পশুতে হাট ভরে যাবে।
পশুর হাটে জালনোট শনাক্তকরণ বুথ
এদিকে কোরবানির পশুর হাটগুলোতে জালনোট শনাক্ত করার বুথ স্থাপন করতে বিভিন্ন ব্যাংককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলা সদর পর্যন্ত অনুমোদিত সব হাটে পশু ব্যবসায়ীদের বিনা খরচে নোট যাচাই সংক্রান্ত সেবা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অনুমোদিত হাট শুরুর দিন থেকে ঈদের আগের রাত পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে এ সেবা দেওয়ার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত তফসিলী ব্যাংকগুলোর ক্যাশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার বাইরে যেসব জেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস রয়েছে সেখানে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভার অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট অফিসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার জন্য তাদের আঞ্চলিক কার্যালয়/প্রধান শাখাগুলোকে নির্দেশনা দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস নেই এমন জেলাগুলোর সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও থানা/উপজেলার অনুমোদিত পশুর হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের এ সংক্রান্ত দায়িত্ব বন্টনের জন্য সোনালী ব্যাংকের চেস্ট শাখাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বুথে ব্যাংকের নাম ও তার সঙ্গে ‘জাল নোট সনাক্তকরণ বুথ’ কথাটি উল্লেখ করে সেখানে নোট কাউন্টিং মেশিনের সাহায্যে নগদ টাকা গণনার সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। এজন্য প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ, জেলা মিউনিসিপ্যালিটি কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার/সংশ্লিষ্ট পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এবং সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও আনসার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে। নোট যাচাইয়ের সময় কোনো জালনোট ধরা পড়লে জালনোট নীতির নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া জাল নোট সনাক্তকরণ বুথে নোট যাচাইয়ের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করার ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাংক
রাজধানীর মিরপুরের গাবতলী গবাদি পশুর হাটে ইসলামী ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক এবং পূবালী ব্যাংক; উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরের বৃন্দাবন থেকে উত্তরে বিজিএমই পর্যন্ত খালি জায়গার হাটে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক এবং প্রাইম ব্যাংক; কাওলার শিয়ালডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গায় সোনালী ব্যাংক এবং ইস্টার্ন ব্যাংক; ভাটারার সাইদনগর পশুর হাটে ব্যাংক এশিয়া এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক; মোহাম্মদপুরের বসিলায় ৪০ ফুট সড়ক সংলগ্ন খালি জায়গায় অগ্রণী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক ও আফতাবনগরের বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ব্লক ই, এফ, জি এইচ পর্যন্ত মিডল্যান্ড ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ট্রাস্ট ব্যাংক জালনোট সনাক্তকরণের কাজ করবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাংক
উত্তর শাহজাহানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজারের মৈত্রী সংঘ ক্লাবের সামনে খালি জায়গায় এবি ব্যাংক এবং এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক; আমুলিয়া মডেল টাউনের আশেপাশে খালি জায়গায় এনসিসি ব্যাংক এবং ওয়ান ব্যাংক; লালবাগের রহমতগঞ্জ ক্লাবের আশেপাশের খালি এলাকায় বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক; হাজারীবাগের ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজ সংলগ্ন খালি জায়গায় এক্সিম ব্যাংক এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক; লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাব সংলগ্ন খালি জায়গা ও কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিশ্বরোডের আশেপাশের এলাকায় এনআরবি ব্যাংক ও সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক; ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক; পোস্তগোলা শশ্মানঘাট সংলগ্ন এলাকায় রূপালী ব্যাংক ও আল- আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক; দনিয়া কলেজ মাঠ সংলগ্ন আশেপাশের খালি জায়গায় মধুমতি ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক; মেরাদিয়া বাজারের আশেপাশের খালি জায়গায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক; শ্যামপুর কদমতলী ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন খালি জায়গায় জনতা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক; ডেমরার সারুলিয়া পশুর হাটে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং সাউথইস্ট ব্যাংক জালনোট সনাক্তকরণের কাজ করবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পশুর হাটের জমজমাট প্রস্তুতি

আপডেট সময় : ১২:২৮:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২

বিশেষ সংবাদদাতা : আর এক সপ্তাহ পরে ঈদুল আজহা। রাজধানীসহ সারাদেশে চলছে পশুর হাটের প্রস্তুতি। ঢাকায় কোরবানির পশু কিনতে সবচেয়ে বেশি ভিড় জমে গাবতলী পশুহাটে। তবে এখনো পুরো দমে জমে ওঠেনি গাবতলী পশুর হাট। গতকাল শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গাবতলী পশুর হাট ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সরেজমিনে দেখা যায়, গাবতলী পশুর হাটে চলছে প্রস্তুতি। হাটে পশু বাঁধার জন্য বাঁশের খুঁটি ও ত্রিপল ও সামিয়ানা টানানো হচ্ছে। এছাড়া হাটে দুই-একটি করে বড় গরু নিয়ে আসছেন রাখালরা। তবে এখনও আসেনি ছোট আর মাঝারি গরু। সকালে ঝিনাইদাহের মহেশপুর থেকে গাবতলীতে একটি বড় গরু নিয়ে এসেছেন বেপারী ওসমান। তিনি বলেন, আমার গরুটি অস্ট্রেলিয়ান জাতের। তার কোনো নাম রাখা হয়নি। বয়স তিন বছর চার মাস। ঝিনাইদহে গরুটির বেচার মতো দাম পাইনি এজন্য গাবতলী পশুর হাটে নিয়ে এসেছি। দাম চাইছি ২৫ লাখ টাকা। কুষ্টিয়ার মেহেরপুর থেকে শুক্রবার (১ জুলাই) রাতে গাবতলীতে আনা হয়েছে ‘কালো রাজা’ নামে একটি গরু নিয়ে এসেছেন সবুজ বেপারী। তিনি বলেন, শুক্রবার রাতে দুটি বড় গরু নিয়ে গাবতলী হাটে এসেছি। কালো রাজার দাম চাইছি ১০ লাখ টাকা। সাত থেকে আট লাখ টাকা দাম পেলে গরুটি বিক্রি করে দেবো। আরেকটি বড় গরু আছে সেটার দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা। ১২ লাখ টাকা দাম পেলে বিক্রি করে বাড়ি চলে যাবো। এখনো গাবতলী হাটে গরুর ক্রেতারা আসছে না। হাটে এখনো ছোট ও মাঝারি গরু আসেনি। তবে আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে পশুতে হাট ভরে যাবে।
পশুর হাটে জালনোট শনাক্তকরণ বুথ
এদিকে কোরবানির পশুর হাটগুলোতে জালনোট শনাক্ত করার বুথ স্থাপন করতে বিভিন্ন ব্যাংককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলা সদর পর্যন্ত অনুমোদিত সব হাটে পশু ব্যবসায়ীদের বিনা খরচে নোট যাচাই সংক্রান্ত সেবা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অনুমোদিত হাট শুরুর দিন থেকে ঈদের আগের রাত পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে এ সেবা দেওয়ার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত তফসিলী ব্যাংকগুলোর ক্যাশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার বাইরে যেসব জেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস রয়েছে সেখানে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভার অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট অফিসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার জন্য তাদের আঞ্চলিক কার্যালয়/প্রধান শাখাগুলোকে নির্দেশনা দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস নেই এমন জেলাগুলোর সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও থানা/উপজেলার অনুমোদিত পশুর হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের এ সংক্রান্ত দায়িত্ব বন্টনের জন্য সোনালী ব্যাংকের চেস্ট শাখাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বুথে ব্যাংকের নাম ও তার সঙ্গে ‘জাল নোট সনাক্তকরণ বুথ’ কথাটি উল্লেখ করে সেখানে নোট কাউন্টিং মেশিনের সাহায্যে নগদ টাকা গণনার সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। এজন্য প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ, জেলা মিউনিসিপ্যালিটি কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার/সংশ্লিষ্ট পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এবং সার্বিক নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও আনসার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে। নোট যাচাইয়ের সময় কোনো জালনোট ধরা পড়লে জালনোট নীতির নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া জাল নোট সনাক্তকরণ বুথে নোট যাচাইয়ের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করার ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাংক
রাজধানীর মিরপুরের গাবতলী গবাদি পশুর হাটে ইসলামী ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক এবং পূবালী ব্যাংক; উত্তরার ১৭ নম্বর সেক্টরের বৃন্দাবন থেকে উত্তরে বিজিএমই পর্যন্ত খালি জায়গার হাটে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক এবং প্রাইম ব্যাংক; কাওলার শিয়ালডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গায় সোনালী ব্যাংক এবং ইস্টার্ন ব্যাংক; ভাটারার সাইদনগর পশুর হাটে ব্যাংক এশিয়া এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক; মোহাম্মদপুরের বসিলায় ৪০ ফুট সড়ক সংলগ্ন খালি জায়গায় অগ্রণী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং প্রিমিয়ার ব্যাংক ও আফতাবনগরের বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ব্লক ই, এফ, জি এইচ পর্যন্ত মিডল্যান্ড ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ট্রাস্ট ব্যাংক জালনোট সনাক্তকরণের কাজ করবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাংক
উত্তর শাহজাহানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজারের মৈত্রী সংঘ ক্লাবের সামনে খালি জায়গায় এবি ব্যাংক এবং এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক; আমুলিয়া মডেল টাউনের আশেপাশে খালি জায়গায় এনসিসি ব্যাংক এবং ওয়ান ব্যাংক; লালবাগের রহমতগঞ্জ ক্লাবের আশেপাশের খালি এলাকায় বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক; হাজারীবাগের ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজ সংলগ্ন খালি জায়গায় এক্সিম ব্যাংক এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক; লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাব সংলগ্ন খালি জায়গা ও কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিশ্বরোডের আশেপাশের এলাকায় এনআরবি ব্যাংক ও সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক; ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক; পোস্তগোলা শশ্মানঘাট সংলগ্ন এলাকায় রূপালী ব্যাংক ও আল- আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক; দনিয়া কলেজ মাঠ সংলগ্ন আশেপাশের খালি জায়গায় মধুমতি ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক; মেরাদিয়া বাজারের আশেপাশের খালি জায়গায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক; শ্যামপুর কদমতলী ট্রাক স্ট্যান্ড সংলগ্ন খালি জায়গায় জনতা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক; ডেমরার সারুলিয়া পশুর হাটে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং সাউথইস্ট ব্যাংক জালনোট সনাক্তকরণের কাজ করবে।