ঢাকা ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের চলার পথ হোক সুগম

  • আপডেট সময় : ১১:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

মৌসুমী ইসলাম : মহামারিতে অর্থনৈতিক কর্মকা-ে ব্যাঘাত ঘটায়, বেকারত্ব এবং কর্মহীনতা বাড়ার পাশাপাশি আয় হ্রাস এবং প্রান্তিক পর্যায়ে পরিবারগুলোর মধ্যে হ্রাস পেয়েছে ভোগ ব্যয়। বাধ্য হয়েছেন ঋণের জালে আটকা পড়তে। এই পরিবারগুলো হারিয়েছে সঞ্চয় এবং সম্পদ। এ সময় শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সামাজিক সূচকগুলোর ক্ষেত্রে অগ্রগতি কাগজে-কলমে হলেও নেতিবাচক প্রভাবের বলয় থেকে বের হয়ে আসা যায়নি।
সামাজিক নিরাপত্তা প্রোগ্রামের এবং সরকারি প্রণোদনা প্যাকেজগুলোতে নীতিসহায়তার সঠিক ব্যবহারের পাশাপাশি আর্থিক সক্ষমতা তৈরি এবং ব্যবহারের জ্ঞানের অভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও অন্যান্য কারণে সহায়তার বিষয়টি একপর্যায়ে অপর্যাপ্ততায় সমালোচনায় মুখোমুখি হয়। আগের মতো পণ্য সরবরাহে বিশ্বব্যাপী নিয়ম মানা আর সম্ভব হচ্ছে না। সরবরাহ ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ভেঙে কিংবা বিঘিœত হওয়া এবং বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণে প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আকস্মিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র স্থির আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। তাই এবারের বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বর্ধিত মূল্যের বিরাজমান প্রেক্ষাপটে নি¤œ আয়ের এবং মধ্য আয়ের জনসংখ্যাকে পণ্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। মহামারি থেকে পুনরুদ্ধারের সামগ্রিক সব অর্থনৈতিক চাহিদাকে চাঙ্গা করা প্রয়োজন। সেই সাথে প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে মূল ধারার অর্থনীতিতে ফেরানো এবং তাদের সুরক্ষিত করা সরকারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে।
২০২২-২৩ জাতীয় বাজেটের জন্য সুপারিশ: নারীদের জন্য প্রয়োজন ক্ষমতায়ন ও অধিকার নিশ্চিতকরণ
লিঙ্গসমতা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আলাদাভাবে জেন্ডার বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। লিঙ্গ ব্যবধান পূরণ করার জন্য, সঠিক তথ্য এবং উপাত্ত ব্যবহার জরুরি। গর্ভবতী নারী এবং কিশোরীদের জন্য স্বাস্থ্যের আওতা আরও বাড়ানো দরকার। নারীর যৌন স্বাস্থ্য ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রমের জন্য বাজেট বাড়ানো জরুরি। অভিবাসী নারীদের তাদের পছন্দের নির্দিষ্ট এলাকায় মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বাজেট বরাদ্দ প্রয়োজন। কর্মজীবী নারীদের জন্য ভ্রমণ সুবিধা, সরকারি হোস্টেল এবং ডে কেয়ার সেন্টারে বরাদ্দ দেওয়া ও বাড়ানো দরকার। নারীদের অঘোষিত (গার্হস্থ্য) কাজের মূল্যায়নকে স্বীকৃতি দিতে হবে এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি উদ্যোক্তা হিসেবে প্রশিক্ষণের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ করতে হবে।

সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য যথাযথ নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি চালু করতে হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আইন সংস্কারের লক্ষ্যে এবং প্রতিবন্ধী ও সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।
নারী উদ্যোক্তা: জেগে উঠুক আপন শক্তিতে : নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে বুটিক, বিউটি পার্লার এবং ক্যাটারিং, রেস্তোরাঁ, খাদ্য ও দেশীয় পণ্য ব্যবসাসহ পরিষেবা খাতে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) হার ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে অন্তত ৫ শতাংশ করা প্রয়োজন। কোভিড সংকট কাটিয়ে উঠতে আসন্ন দুই অর্থবছরে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ভ্যাট এবং কর অব্যাহতি সুবিধার প্রয়োজন। নারীবান্ধব ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিত করতে, নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ভ্যাট এবং কর অব্যাহতি সুবিধা ও কোভিড-১৯ মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ২০২৪ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহিত দেওয়া জরুরি। নারীদের জন্য ব্যক্তিগত আয়কর সীমা ৩.৫ লাখ টাকার পরিবর্তে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করা। বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৭০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা করা এখন সময়ের দাবি। নতুন ব্যবসা শুরু করার প্রথম তিন বছরের জন্য নতুন নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে ট্রেড লাইসেন্স ফি ৫০ শতাংশের বেশি হ্রাস করা। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের দ্বারা পরিচালিত ব্যবসায়িক শোরুমের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির ঘোষণার বাস্তবায়ন এবং নারী উদ্যোক্তাদের দ্বারা আমদানিকৃত যন্ত্রপাতি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোর নিজস্ব যন্ত্রাংশের ওপর আরোপিত আমদানি কর হ্রাস করা।
জাতীয় এসএমই নীতি ২০১৯-এর একটি কৌশলগত লক্ষ্য হলো: ‘নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নের কর্মসূচি প্রসারিত করা এবং বিশেষ পরিষেবা প্রদান করা’। নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন, ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধি এবং বিশেষায়িত ঋণের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন তহবিল গঠন, ওমেন চেম্বার এবং সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংস্থাগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা বৃদ্ধি, পুরস্কার এবং বৃত্তির মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা এবং বাজার সংযোগ বাড়াতে সঠিক দিকনির্দেশনা ও কর্মপরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন জরুরি। এবারের বাজেটে তাই জোর দেওয়া হোক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দিকে। বাস্তবতার আলোকে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের চলার পথ হোক সুগম

আপডেট সময় : ১১:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২

মৌসুমী ইসলাম : মহামারিতে অর্থনৈতিক কর্মকা-ে ব্যাঘাত ঘটায়, বেকারত্ব এবং কর্মহীনতা বাড়ার পাশাপাশি আয় হ্রাস এবং প্রান্তিক পর্যায়ে পরিবারগুলোর মধ্যে হ্রাস পেয়েছে ভোগ ব্যয়। বাধ্য হয়েছেন ঋণের জালে আটকা পড়তে। এই পরিবারগুলো হারিয়েছে সঞ্চয় এবং সম্পদ। এ সময় শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সামাজিক সূচকগুলোর ক্ষেত্রে অগ্রগতি কাগজে-কলমে হলেও নেতিবাচক প্রভাবের বলয় থেকে বের হয়ে আসা যায়নি।
সামাজিক নিরাপত্তা প্রোগ্রামের এবং সরকারি প্রণোদনা প্যাকেজগুলোতে নীতিসহায়তার সঠিক ব্যবহারের পাশাপাশি আর্থিক সক্ষমতা তৈরি এবং ব্যবহারের জ্ঞানের অভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও অন্যান্য কারণে সহায়তার বিষয়টি একপর্যায়ে অপর্যাপ্ততায় সমালোচনায় মুখোমুখি হয়। আগের মতো পণ্য সরবরাহে বিশ্বব্যাপী নিয়ম মানা আর সম্ভব হচ্ছে না। সরবরাহ ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ভেঙে কিংবা বিঘিœত হওয়া এবং বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণে প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আকস্মিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র স্থির আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। তাই এবারের বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বর্ধিত মূল্যের বিরাজমান প্রেক্ষাপটে নি¤œ আয়ের এবং মধ্য আয়ের জনসংখ্যাকে পণ্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। মহামারি থেকে পুনরুদ্ধারের সামগ্রিক সব অর্থনৈতিক চাহিদাকে চাঙ্গা করা প্রয়োজন। সেই সাথে প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে মূল ধারার অর্থনীতিতে ফেরানো এবং তাদের সুরক্ষিত করা সরকারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে।
২০২২-২৩ জাতীয় বাজেটের জন্য সুপারিশ: নারীদের জন্য প্রয়োজন ক্ষমতায়ন ও অধিকার নিশ্চিতকরণ
লিঙ্গসমতা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আলাদাভাবে জেন্ডার বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। লিঙ্গ ব্যবধান পূরণ করার জন্য, সঠিক তথ্য এবং উপাত্ত ব্যবহার জরুরি। গর্ভবতী নারী এবং কিশোরীদের জন্য স্বাস্থ্যের আওতা আরও বাড়ানো দরকার। নারীর যৌন স্বাস্থ্য ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রমের জন্য বাজেট বাড়ানো জরুরি। অভিবাসী নারীদের তাদের পছন্দের নির্দিষ্ট এলাকায় মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বাজেট বরাদ্দ প্রয়োজন। কর্মজীবী নারীদের জন্য ভ্রমণ সুবিধা, সরকারি হোস্টেল এবং ডে কেয়ার সেন্টারে বরাদ্দ দেওয়া ও বাড়ানো দরকার। নারীদের অঘোষিত (গার্হস্থ্য) কাজের মূল্যায়নকে স্বীকৃতি দিতে হবে এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি উদ্যোক্তা হিসেবে প্রশিক্ষণের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ করতে হবে।

সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য যথাযথ নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচি চালু করতে হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আইন সংস্কারের লক্ষ্যে এবং প্রতিবন্ধী ও সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ করতে হবে।
নারী উদ্যোক্তা: জেগে উঠুক আপন শক্তিতে : নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে বুটিক, বিউটি পার্লার এবং ক্যাটারিং, রেস্তোরাঁ, খাদ্য ও দেশীয় পণ্য ব্যবসাসহ পরিষেবা খাতে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) হার ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে অন্তত ৫ শতাংশ করা প্রয়োজন। কোভিড সংকট কাটিয়ে উঠতে আসন্ন দুই অর্থবছরে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ভ্যাট এবং কর অব্যাহতি সুবিধার প্রয়োজন। নারীবান্ধব ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিত করতে, নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ভ্যাট এবং কর অব্যাহতি সুবিধা ও কোভিড-১৯ মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ২০২৪ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহিত দেওয়া জরুরি। নারীদের জন্য ব্যক্তিগত আয়কর সীমা ৩.৫ লাখ টাকার পরিবর্তে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করা। বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৭০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা করা এখন সময়ের দাবি। নতুন ব্যবসা শুরু করার প্রথম তিন বছরের জন্য নতুন নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কর ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে ট্রেড লাইসেন্স ফি ৫০ শতাংশের বেশি হ্রাস করা। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে নারী উদ্যোক্তাদের দ্বারা পরিচালিত ব্যবসায়িক শোরুমের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির ঘোষণার বাস্তবায়ন এবং নারী উদ্যোক্তাদের দ্বারা আমদানিকৃত যন্ত্রপাতি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোর নিজস্ব যন্ত্রাংশের ওপর আরোপিত আমদানি কর হ্রাস করা।
জাতীয় এসএমই নীতি ২০১৯-এর একটি কৌশলগত লক্ষ্য হলো: ‘নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নের কর্মসূচি প্রসারিত করা এবং বিশেষ পরিষেবা প্রদান করা’। নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন, ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধি এবং বিশেষায়িত ঋণের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন তহবিল গঠন, ওমেন চেম্বার এবং সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংস্থাগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা বৃদ্ধি, পুরস্কার এবং বৃত্তির মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা এবং বাজার সংযোগ বাড়াতে সঠিক দিকনির্দেশনা ও কর্মপরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন জরুরি। এবারের বাজেটে তাই জোর দেওয়া হোক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দিকে। বাস্তবতার আলোকে।