ঢাকা ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

১০ লাখ শিশু নির্যাতনের ছবি নিয়ে তৈরি হলো ডিজিটাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট

  • আপডেট সময় : ০৯:৪৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জুন ২০২২
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : প্রায় ১০ লাখ শিশুর যৌন নির্যাতনের ছবি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ডিজিটাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এ তথ্য জানিয়েছে ইন্টারনেট ওয়াচ ফাউন্ডেশন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই চ্যারিটি সংগঠনটি অনলাইনে এসব ছবি খোঁজা এবং অপসারণে কাজ করছে।

প্রতিষ্ঠানটি জানায়, হ্যাশেস নামে পরিচিত এই ফিঙ্গারপ্রিন্টগুলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের জন্য সহায়ক হবে অনলাইনে এসব ছবি খুঁজে বের করতে। আশা করা যাচ্ছে, এভাবে এসব ছবিগুলোর পূর্ণ ব্যবহার বন্ধ করা যাবে। এমটাই মন্তব্য করেছে বিবিসি। ছবিগুলো সরকারি চাইল্ড অ্যাবিউজ ডাটাবেজ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমটি জানায়, এখানে কিছু ভয়ংকর রকমের কনটেন্টও রয়েছে, যেগুলো ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরি হিসেবে চিহ্নিত করা আছে। এই হ্যাশেসগুলো মূলত অ্যালগরিদম দিয়ে তৈরি করা আইডেন্টিফাইং কোড। এগুলো ফিঙ্গারপ্রিন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হয় প্রতিটি ইমেজ অথবা ভিডিওতে। অনেক টেক প্রতিষ্ঠানই এই তালিকা ব্যবহার করে শিশু নির্যাতনের তথ্য খোঁজে তাদের সিস্টেমে। এরপর তা আইডব্লিউএফ এর মতো সংস্থার সঙ্গে ছবিগুলো মিলিয়ে নেয়। তবে এর অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

১০ লাখ শিশু নির্যাতনের ছবি নিয়ে তৈরি হলো ডিজিটাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট

আপডেট সময় : ০৯:৪৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জুন ২০২২

প্রযুক্তি ডেস্ক : প্রায় ১০ লাখ শিশুর যৌন নির্যাতনের ছবি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ডিজিটাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এ তথ্য জানিয়েছে ইন্টারনেট ওয়াচ ফাউন্ডেশন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই চ্যারিটি সংগঠনটি অনলাইনে এসব ছবি খোঁজা এবং অপসারণে কাজ করছে।

প্রতিষ্ঠানটি জানায়, হ্যাশেস নামে পরিচিত এই ফিঙ্গারপ্রিন্টগুলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের জন্য সহায়ক হবে অনলাইনে এসব ছবি খুঁজে বের করতে। আশা করা যাচ্ছে, এভাবে এসব ছবিগুলোর পূর্ণ ব্যবহার বন্ধ করা যাবে। এমটাই মন্তব্য করেছে বিবিসি। ছবিগুলো সরকারি চাইল্ড অ্যাবিউজ ডাটাবেজ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমটি জানায়, এখানে কিছু ভয়ংকর রকমের কনটেন্টও রয়েছে, যেগুলো ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরি হিসেবে চিহ্নিত করা আছে। এই হ্যাশেসগুলো মূলত অ্যালগরিদম দিয়ে তৈরি করা আইডেন্টিফাইং কোড। এগুলো ফিঙ্গারপ্রিন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হয় প্রতিটি ইমেজ অথবা ভিডিওতে। অনেক টেক প্রতিষ্ঠানই এই তালিকা ব্যবহার করে শিশু নির্যাতনের তথ্য খোঁজে তাদের সিস্টেমে। এরপর তা আইডব্লিউএফ এর মতো সংস্থার সঙ্গে ছবিগুলো মিলিয়ে নেয়। তবে এর অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে।