নিজস্ব প্রতিবেদক : ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত হলো বর্ণাঢ্য এক অ্যাওয়ার্ড সিরিমনি। অনুষ্ঠানে ইনোভেটিভ আইডিয়া (উদ্ভাবনী চিন্তা) প্রয়োগের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, ব্যয় সংকোচন, কর্মপন্থার উন্নয়ন, ব্যবসায় সম্প্রসারণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের জন্য সদস্যদের পুরস্কৃত করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ। যেসব ক্ষেত্রে ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের পুরস্কৃত করা হয় সেগুলো হলো প্রোডাকশন ম্যানেজমেন্ট ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড সিজন-২, কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড সিজন-১ এবং চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড সিজন-১। মঙ্গলবার (১৭ মে) বিকালে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিজয়ীগণের হাতে পুরস্কারের অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন ওয়ালটন এমডি ও সিইও। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, ফিরোজ আলম, তাপস কুমার মজুমদার, তানভীর রহমান, আনিসুর রহমান মল্লিক, মোস্তফা নাহিদ হোসেন, সোহেল রানা, ইয়াসির আল ইমরান, মাহফুজুর রহমান, আল ইমরান, আরিফুল আম্বিয়া ও তাহসিনুল হক, এক্সিউিটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, জিনাত হাকিম, শাহজালাল হোসেন লিমন, আবদুল্লাহ আল মামুন, তানভীর আঞ্জুম, তোফায়েল আহমেদ, দিদারুল আলম খান প্রমুখ। উল্লেখ্য, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদের উদ্যোগে চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ালটনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি আইডিয়াগুলো যাচাই-বাছাই করে। সেখান থেকে প্রতিটি ক্যাটাগরিতে ১০ জন করে মোট ৩০ জনকে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচন করা হয়। চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন প্রতিযোগিতার বিজনেস ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনজন হলেন আশিক-ই-ইলাহী, আহমেদ শফিউল্লাহ এবং মাহমুদুল হাসান। প্রোসেস ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন প্রথম তিনজন হলেন তাজবিদ শাহ, এ.এফ.এম. নাসির উদ্দীন এবং সোহাল ইসলাম। আর পেপার ফ্রি ওয়ালটন ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনজন হলেন নাজমুল হোসেইন, আশিকুর রহমান ভুঁইয়া, মাহমুদুল হাসান ও নূরুনবী (যৌথভাবে দ্বিতীয়) এবং সাব্বির আহমেদ।