ঢাকা ০২:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

মহামারি পেরিয়ে স্বমহিমায় ঈদের প্রস্তুতি

  • আপডেট সময় : ০১:৪২:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২২
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : মহামারি চোখ রাঙানি পেরিয়ে দুই বছর পর রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্র ও রেস্তোরাঁগুলোতে এবার ক্রেতা-দর্শনাথীদের জন্য স্বাভাবিক সময়ের মতো স্বমহিমায় ঈদ উদযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
গত ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ঈদের আগে পেরিয়েছে শেষ কর্মদিবস। পরের সপ্তাহে ঈদের ছুটির পর কর্মদিবস থাকবে দুই দিন ৪ ও ৫ মে। ৬ মে শুক্রবার। ছুটির এই কটা দিন ঘিরেই চলছে নানা আয়োজন।
চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ২ মে ঈদুল ফিতর হতে পারে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এই উৎসবের সময় রাজধানীবাসীর একটা বড় অংশ যায় ঢাকার বাইরে নিজ গ্রামে। ঢাকায় যারা ঈদ কাটান তাদের অনেকেই বিনোদন কেন্দ্রসহ, রেস্তোরাঁয় যান পরিবার-পরিজন কিংবা বন্ধুদের নিয়ে। উদযাপনে বাড়তি মাত্রা দিতে ফাঁকা ঢাকায় ঘুরে বেড়ান অনেকে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এর আগের কয়েকটি ঈদ লকডাউনের মধ্যে কাটিয়েছেন নগরবাসী। বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ছিল তালা, হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোতেও ছিল বিধিনিষেধের কড়াকড়ি। ঈদসহ যে কোনো সরকারি ছুটির দিনে অনেকেই যান মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায়। মহামারীর খাঁড়া কাটিয়ে এ বছর ঈদের ছুটিতে ভিড় হতে পারে বলে মনে করছেন এর পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ মজিবুর রহমান। তিনি বলেন, “ঈদে এবার অনেক দর্শনার্থী হবে। আমাদের রুটিন কিছু প্রস্তুতি আছে। সেগুলোর দিকে যথাযথ নজর দিচ্ছি।
“যেসব প্রাণি এখানকার বাসিন্দা, দর্শনার্থীদের কারণে তাদের ওপর যাতে চাপ না পড়ে সেজন্য খাদ্য ও সাপ্লিমেন্ট সরবরাহের দিকে আমরা নজর দিচ্ছি।”
এছাড়া পরিচ্ছন্নতা এবং দর্শকদের নিরাপত্তার দিকে নজর বিশেষ নজর দেওয়া হবে। হকার দূর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। দর্শনার্থীদের নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। এই কর্মকর্তা আরও বলেন, “দর্শনার্থীদের যদি উপচে পড়া ভিড়ও হয় তাহলেও যাতে প্রাণিদের ওপর কোনো চাপ না পড়ে সেদিকটায় আমরা বিশেষ নজর দিচ্ছি।”
ঈদের ছুটিতে রমনা পার্কের সময়সূচির বিশেষ কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না বলে জানান সেখানকার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা গণপূর্ত সার্কেলের উপ-সহকারী প্রকৌশলী শামসুল ইসলাম। বলেন, “আগের যে শিডিউল আছে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১১টা আর বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা সে হিসেবেই পার্ক খোলা থাকবে। “পার্ক নিয়মিত পরিচ্ছন্ন রাখা হচ্ছে। ঈদের সময় একইভাবে থাকবে। যারা আসবেন ওই সময়ে আসবেন। পার্কে মুক্ত বাতাসে সময় কাটাবেন।”
ঈদের ছুটিতে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই বেরিয়ে পড়েন ঢাকার বাইরে একটু সময় কাটিয়ে আসতে। রাজধানীর কাছাকাছি বিনোদন পার্কেও যান অনেকে।
আশুলিয়ার ফ্যান্টাসি কিংডমের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মনজুর আহমেদ বলেন, “আমাদের প্রস্তুতি এবার সর্বোচ্চ। দর্শনার্থীদের সব রকমের সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত। “তবে করোনার বিষয়টিও আমাদের মাথায় আছে। সেজন্য যাতে মোটামুটি একটা স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করা যায় সেদিকে আমরা নজর রাখার চেষ্টা করব ।” ঈদের সময় অনেকেই রাজধানীর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় কাটাতে যান । রেস্তোরাঁগুলো ঈদের ছুটিতে বন্ধ থাকলেও ফাস্টফুডের দোকান এবং কফিশপগুলোর একটা বড় অংশ খোলা থাকে।
ঈদের ছুটির বিকেলগুলোতে এসব দোকানে দেখা যায় ক্রেতাদের ভিড়। ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের প্রেজি কফি শপের ব্যবস্থাপক সাজ্জাদ ইবনে সাজু জানালেন এবারের প্রস্তুতির কথা।
“দুই বছর পর ঈদে আমরা আশা করছি কাস্টমারের চাপ থাকবে। অনেক সার্ভিস গত দুই ঈদে আমরা দিতে পারিনি। এবার আশা করছি সবধরনের সার্ভিস আমরা দিতে পারব। সেজন্য আগে থেকেই আমরা প্রস্তুত আছি।”
২০২০ সালে মহামারির সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেসব রেস্তোরাঁ কার্যক্রম চালিয়েছিল প্রেজি তাদের মধ্যে একটি। তবে ধানমন্ডি সাত মসজিদ রোডের বার্গার অ্যান্ড স্টেক রেস্তোরাঁর মালিক এসএম রাজন ঈদের ছুটিত উপচে পড়া ভিড় আশা করছেন না। তিনি মনে করছেন, অনেক রেস্তোরাঁ হওয়ায় গ্রাহক ভাগ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, “গত দুই বছর ঈদে কোনো রেস্টুরেন্টেই সেরকম ব্যবসা করতে পারেনি। এবার আশা করছি মানুষের ভিড় হবে। তবে এখন অনেক রেস্টুরেন্ট। করোনার পর অনেক নতুন দোকানও হয়েছে।
“সেখানে উপচে পড়া ভিড় কতটুকু হবে সেটা ভাবতে হবে। কারণ কাস্টমার যে খুব একটা বেড়েছে এমন নয়। যা ছিল সেটা ভাগ হয়ে যাবে। তবুও ঈদ ঘিরে একটা বাড়তি প্রস্তুতি থাকেই।”
বনানীর টাইম আউট রেস্তোরাঁর ব্যবস্থাপক বারেকুর রহমান বলছেন, ঈদের ছুটিতে যাতে তাদের মেন্যুর সবরকম খাবার পরিবেশন করা যায় সেজন্য ছুটি শুরুর দু’দিন আগে থেকেই তারা প্রস্তুতি নেবেন।
“ঈদের সময় যাতে সব ধরনের খাবার সার্ভ করতে পারি সেজন্য আমরা দুই-তিন আগেই মালামাল স্টক করব। আশা করি সব ধরনের আইটেমই সার্ভ করতে পারব।
“আর এবার যেহেতু দুই বছর পর করোনার প্রকোপ ছাড়া একটা ঈদ হচ্ছে, আশা করছি কাস্টমার ভালো পাব।” বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের টগি ফান ওয়ার্ল্ডের মার্কেটিং অফিসার তৌহিদুল ইসলাম বলেন, “টগি ওয়ার্ল্ডের রিলঞ্চিং হয়েছে গত মার্চ মাসে। এরপর এর নাম হয় টগি ফান ওয়ার্ল্ড। “সেই হিসেবে এবারই আমরা প্রথম ঈদ পাচ্ছি। মানে নতুন রূপে চালু করার পর। আমাদের এখানে এখন একসঙ্গে ১০ হাজার মানুষ ঢুকতে পারে। আশা করছি ঈদে উপচে পড়া ভিড় হবে। আশা করা হচ্ছে, মহামারির ক্ষত কাটিয়ে এবার স্বাভাবিক সময়ের মতোই যথাযথ ভাবগাম্ভীযে আড়ম্বরপূণভাবে ঈদ উদযাপন হবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মহামারি পেরিয়ে স্বমহিমায় ঈদের প্রস্তুতি

আপডেট সময় : ০১:৪২:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : মহামারি চোখ রাঙানি পেরিয়ে দুই বছর পর রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্র ও রেস্তোরাঁগুলোতে এবার ক্রেতা-দর্শনাথীদের জন্য স্বাভাবিক সময়ের মতো স্বমহিমায় ঈদ উদযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
গত ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ঈদের আগে পেরিয়েছে শেষ কর্মদিবস। পরের সপ্তাহে ঈদের ছুটির পর কর্মদিবস থাকবে দুই দিন ৪ ও ৫ মে। ৬ মে শুক্রবার। ছুটির এই কটা দিন ঘিরেই চলছে নানা আয়োজন।
চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ২ মে ঈদুল ফিতর হতে পারে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এই উৎসবের সময় রাজধানীবাসীর একটা বড় অংশ যায় ঢাকার বাইরে নিজ গ্রামে। ঢাকায় যারা ঈদ কাটান তাদের অনেকেই বিনোদন কেন্দ্রসহ, রেস্তোরাঁয় যান পরিবার-পরিজন কিংবা বন্ধুদের নিয়ে। উদযাপনে বাড়তি মাত্রা দিতে ফাঁকা ঢাকায় ঘুরে বেড়ান অনেকে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এর আগের কয়েকটি ঈদ লকডাউনের মধ্যে কাটিয়েছেন নগরবাসী। বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ছিল তালা, হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোতেও ছিল বিধিনিষেধের কড়াকড়ি। ঈদসহ যে কোনো সরকারি ছুটির দিনে অনেকেই যান মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায়। মহামারীর খাঁড়া কাটিয়ে এ বছর ঈদের ছুটিতে ভিড় হতে পারে বলে মনে করছেন এর পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ মজিবুর রহমান। তিনি বলেন, “ঈদে এবার অনেক দর্শনার্থী হবে। আমাদের রুটিন কিছু প্রস্তুতি আছে। সেগুলোর দিকে যথাযথ নজর দিচ্ছি।
“যেসব প্রাণি এখানকার বাসিন্দা, দর্শনার্থীদের কারণে তাদের ওপর যাতে চাপ না পড়ে সেজন্য খাদ্য ও সাপ্লিমেন্ট সরবরাহের দিকে আমরা নজর দিচ্ছি।”
এছাড়া পরিচ্ছন্নতা এবং দর্শকদের নিরাপত্তার দিকে নজর বিশেষ নজর দেওয়া হবে। হকার দূর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। দর্শনার্থীদের নিরাপদ পানি সরবরাহের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। এই কর্মকর্তা আরও বলেন, “দর্শনার্থীদের যদি উপচে পড়া ভিড়ও হয় তাহলেও যাতে প্রাণিদের ওপর কোনো চাপ না পড়ে সেদিকটায় আমরা বিশেষ নজর দিচ্ছি।”
ঈদের ছুটিতে রমনা পার্কের সময়সূচির বিশেষ কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না বলে জানান সেখানকার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা গণপূর্ত সার্কেলের উপ-সহকারী প্রকৌশলী শামসুল ইসলাম। বলেন, “আগের যে শিডিউল আছে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১১টা আর বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা সে হিসেবেই পার্ক খোলা থাকবে। “পার্ক নিয়মিত পরিচ্ছন্ন রাখা হচ্ছে। ঈদের সময় একইভাবে থাকবে। যারা আসবেন ওই সময়ে আসবেন। পার্কে মুক্ত বাতাসে সময় কাটাবেন।”
ঈদের ছুটিতে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেকেই বেরিয়ে পড়েন ঢাকার বাইরে একটু সময় কাটিয়ে আসতে। রাজধানীর কাছাকাছি বিনোদন পার্কেও যান অনেকে।
আশুলিয়ার ফ্যান্টাসি কিংডমের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মনজুর আহমেদ বলেন, “আমাদের প্রস্তুতি এবার সর্বোচ্চ। দর্শনার্থীদের সব রকমের সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত। “তবে করোনার বিষয়টিও আমাদের মাথায় আছে। সেজন্য যাতে মোটামুটি একটা স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করা যায় সেদিকে আমরা নজর রাখার চেষ্টা করব ।” ঈদের সময় অনেকেই রাজধানীর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় কাটাতে যান । রেস্তোরাঁগুলো ঈদের ছুটিতে বন্ধ থাকলেও ফাস্টফুডের দোকান এবং কফিশপগুলোর একটা বড় অংশ খোলা থাকে।
ঈদের ছুটির বিকেলগুলোতে এসব দোকানে দেখা যায় ক্রেতাদের ভিড়। ধানমন্ডি ২৭ নম্বরের প্রেজি কফি শপের ব্যবস্থাপক সাজ্জাদ ইবনে সাজু জানালেন এবারের প্রস্তুতির কথা।
“দুই বছর পর ঈদে আমরা আশা করছি কাস্টমারের চাপ থাকবে। অনেক সার্ভিস গত দুই ঈদে আমরা দিতে পারিনি। এবার আশা করছি সবধরনের সার্ভিস আমরা দিতে পারব। সেজন্য আগে থেকেই আমরা প্রস্তুত আছি।”
২০২০ সালে মহামারির সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেসব রেস্তোরাঁ কার্যক্রম চালিয়েছিল প্রেজি তাদের মধ্যে একটি। তবে ধানমন্ডি সাত মসজিদ রোডের বার্গার অ্যান্ড স্টেক রেস্তোরাঁর মালিক এসএম রাজন ঈদের ছুটিত উপচে পড়া ভিড় আশা করছেন না। তিনি মনে করছেন, অনেক রেস্তোরাঁ হওয়ায় গ্রাহক ভাগ হয়ে গেছে। তিনি বলেন, “গত দুই বছর ঈদে কোনো রেস্টুরেন্টেই সেরকম ব্যবসা করতে পারেনি। এবার আশা করছি মানুষের ভিড় হবে। তবে এখন অনেক রেস্টুরেন্ট। করোনার পর অনেক নতুন দোকানও হয়েছে।
“সেখানে উপচে পড়া ভিড় কতটুকু হবে সেটা ভাবতে হবে। কারণ কাস্টমার যে খুব একটা বেড়েছে এমন নয়। যা ছিল সেটা ভাগ হয়ে যাবে। তবুও ঈদ ঘিরে একটা বাড়তি প্রস্তুতি থাকেই।”
বনানীর টাইম আউট রেস্তোরাঁর ব্যবস্থাপক বারেকুর রহমান বলছেন, ঈদের ছুটিতে যাতে তাদের মেন্যুর সবরকম খাবার পরিবেশন করা যায় সেজন্য ছুটি শুরুর দু’দিন আগে থেকেই তারা প্রস্তুতি নেবেন।
“ঈদের সময় যাতে সব ধরনের খাবার সার্ভ করতে পারি সেজন্য আমরা দুই-তিন আগেই মালামাল স্টক করব। আশা করি সব ধরনের আইটেমই সার্ভ করতে পারব।
“আর এবার যেহেতু দুই বছর পর করোনার প্রকোপ ছাড়া একটা ঈদ হচ্ছে, আশা করছি কাস্টমার ভালো পাব।” বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের টগি ফান ওয়ার্ল্ডের মার্কেটিং অফিসার তৌহিদুল ইসলাম বলেন, “টগি ওয়ার্ল্ডের রিলঞ্চিং হয়েছে গত মার্চ মাসে। এরপর এর নাম হয় টগি ফান ওয়ার্ল্ড। “সেই হিসেবে এবারই আমরা প্রথম ঈদ পাচ্ছি। মানে নতুন রূপে চালু করার পর। আমাদের এখানে এখন একসঙ্গে ১০ হাজার মানুষ ঢুকতে পারে। আশা করছি ঈদে উপচে পড়া ভিড় হবে। আশা করা হচ্ছে, মহামারির ক্ষত কাটিয়ে এবার স্বাভাবিক সময়ের মতোই যথাযথ ভাবগাম্ভীযে আড়ম্বরপূণভাবে ঈদ উদযাপন হবে।