ঢাকা ০৭:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫

‘বড় ইসরায়েল’ হয়ে উঠতে চায় ইউক্রেন: জেলেনস্কি

  • আপডেট সময় : ০২:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রুশ আগ্রাসন অবসানের পর ইউক্রেন নিজের ক্ষমতাতে ‘বড় ইসরায়েল’ হয়ে উঠতে চায় বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের মূল ইস্যু হয়ে উঠবে নিরাপত্তা। গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্টের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয় জেলেনস্কির এই মন্তব্য। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপের সময় এই মন্তব্য করেন তিনি। এতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের সব প্রতিষ্ঠান, সুপারমার্কেট, সিনেমায় অস্ত্রসহ লোকবল মোতায়েন থাকবে। ইসরায়েলে সাধারণ মানুষের জনসমাগমের জায়গাগুলোতে সশস্ত্র বেসামরিক ও সেনা মোতায়েন দেখা যায়। এছাড়া দেশটির সরকার নিয়মিতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি করে থাকে। ইহুদি ধর্মাবলম্বী জেলেনস্কি বেশ কয়েকবারই জোর দিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার গুরুত্বের কথা বলেছেন। ইসরায়েলকে নিজ দেশের মডেল হিসেবে দেখাতে চেয়েছেন তিনি। যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেন সুইজারল্যান্ডের মতো উদার ইউরোপীয় গণতন্ত্রের দেশ হওয়ার ধারণা প্রত্যাখ্যান করে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত আগামী দশ বছরে আমাদের নিরাপত্তা ইস্যু এক নাম্বার হয়ে উঠবে।’ ইউক্রেনের জনগণ ‘আমাদের মহান সেনাবাহিনী’ হয়ে উঠবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ইউক্রেন কর্তৃত্ববাদের ঝুঁকে পড়বে না বলেও জোর দেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র রাশিয়ার প্রতি নরম হবে। মানুষ জানে কেন তারা লড়াই করছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

‘বড় ইসরায়েল’ হয়ে উঠতে চায় ইউক্রেন: জেলেনস্কি

আপডেট সময় : ০২:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রুশ আগ্রাসন অবসানের পর ইউক্রেন নিজের ক্ষমতাতে ‘বড় ইসরায়েল’ হয়ে উঠতে চায় বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের মূল ইস্যু হয়ে উঠবে নিরাপত্তা। গত মঙ্গলবার প্রেসিডেন্টের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয় জেলেনস্কির এই মন্তব্য। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপের সময় এই মন্তব্য করেন তিনি। এতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেনের সব প্রতিষ্ঠান, সুপারমার্কেট, সিনেমায় অস্ত্রসহ লোকবল মোতায়েন থাকবে। ইসরায়েলে সাধারণ মানুষের জনসমাগমের জায়গাগুলোতে সশস্ত্র বেসামরিক ও সেনা মোতায়েন দেখা যায়। এছাড়া দেশটির সরকার নিয়মিতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি করে থাকে। ইহুদি ধর্মাবলম্বী জেলেনস্কি বেশ কয়েকবারই জোর দিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার গুরুত্বের কথা বলেছেন। ইসরায়েলকে নিজ দেশের মডেল হিসেবে দেখাতে চেয়েছেন তিনি। যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেন সুইজারল্যান্ডের মতো উদার ইউরোপীয় গণতন্ত্রের দেশ হওয়ার ধারণা প্রত্যাখ্যান করে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত আগামী দশ বছরে আমাদের নিরাপত্তা ইস্যু এক নাম্বার হয়ে উঠবে।’ ইউক্রেনের জনগণ ‘আমাদের মহান সেনাবাহিনী’ হয়ে উঠবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ইউক্রেন কর্তৃত্ববাদের ঝুঁকে পড়বে না বলেও জোর দেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র রাশিয়ার প্রতি নরম হবে। মানুষ জানে কেন তারা লড়াই করছে।