ঢাকা ০২:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫

প্রতিদিন যতটুকু দুধ খেতেই হবে

  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
  • ১৪২ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ডেস্ক : আমরা জানি, দুধকে আদর্শ খাবার বলা হয়। ১ থেকে কে ৭ জুন দুগ্ধ সপ্তাহ পালন করছে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়। আমাদের পুষ্টি ও খাদ্যাভ্যাসে দুধ নিয়ে বাংলানিউজকে বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ মহুয়া বলেন, শিশুদের দুধ খাওয়ানোর জন্য প্রথমে বাড়ির পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সবাইকে সচেতন করতে হবে। পাঁচ বছরের নিচের শিশুরা পুষ্টিহীনতায় বেশি ভোগে। এটা যেন না হয় তার জন্য মায়ের সঙ্গে বাবাকেও সচেতন হতে হবে। একটা বাচ্চা ঘুম থেকে ওঠার পর যেন দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেয়ে দিন শুরু করে।
তিনি বলেন, আজকাল অনেক শিশুরা আছে যে, পানি খায় না। পানিতে ড্রিংক্স মিশিয়ে দিলে তবেই খায়। এটা কেন হয়? বাসায় অস্বাস্থ্যকর খাবার দেখলে শিশুরা তো চাইবেই। তাই আমাদের বড়দেরই আগে সচেতন হতে হবে। বাড়িতে অস্বাস্থ্যকর খাবার আনা যাবে না, রাখা যাবে না এবং তৈরি করা যাবে না। দুধ খেয়ে পুষ্টি চাহিদা পূরণের বিষয়ে জোর দিয়ে শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, কথায় আছে, দুধে দুধ তৈরি হয় আর মাংসে মাংস বাড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, একজন কতটুকু দুধ খাবে। এর উত্তর হচ্ছে যে, তিনি যেমন পরিশ্রম করেন, তার ওপর নির্ভর করে দুধের পরিমাণও। তবে দিনে এক গ্লাস দুধ সবারই খাওয়া উচিত যদি চিকিৎসকের মানা না থাকে। সব শেষে তিনি বলেন, মায়েরা যখন সন্তানসম্ভবা তখন থেকেই তাদের দুধ খাওয়াতে হবে। কারণ মায়ের জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করা গেলে শিশুরও পুষ্টি নিশ্চিত হবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেবো না: মির্জা ফখরুল

প্রতিদিন যতটুকু দুধ খেতেই হবে

আপডেট সময় : ১১:৩৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১

স্বাস্থ্য ডেস্ক : আমরা জানি, দুধকে আদর্শ খাবার বলা হয়। ১ থেকে কে ৭ জুন দুগ্ধ সপ্তাহ পালন করছে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়। আমাদের পুষ্টি ও খাদ্যাভ্যাসে দুধ নিয়ে বাংলানিউজকে বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ মহুয়া বলেন, শিশুদের দুধ খাওয়ানোর জন্য প্রথমে বাড়ির পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সবাইকে সচেতন করতে হবে। পাঁচ বছরের নিচের শিশুরা পুষ্টিহীনতায় বেশি ভোগে। এটা যেন না হয় তার জন্য মায়ের সঙ্গে বাবাকেও সচেতন হতে হবে। একটা বাচ্চা ঘুম থেকে ওঠার পর যেন দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেয়ে দিন শুরু করে।
তিনি বলেন, আজকাল অনেক শিশুরা আছে যে, পানি খায় না। পানিতে ড্রিংক্স মিশিয়ে দিলে তবেই খায়। এটা কেন হয়? বাসায় অস্বাস্থ্যকর খাবার দেখলে শিশুরা তো চাইবেই। তাই আমাদের বড়দেরই আগে সচেতন হতে হবে। বাড়িতে অস্বাস্থ্যকর খাবার আনা যাবে না, রাখা যাবে না এবং তৈরি করা যাবে না। দুধ খেয়ে পুষ্টি চাহিদা পূরণের বিষয়ে জোর দিয়ে শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, কথায় আছে, দুধে দুধ তৈরি হয় আর মাংসে মাংস বাড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, একজন কতটুকু দুধ খাবে। এর উত্তর হচ্ছে যে, তিনি যেমন পরিশ্রম করেন, তার ওপর নির্ভর করে দুধের পরিমাণও। তবে দিনে এক গ্লাস দুধ সবারই খাওয়া উচিত যদি চিকিৎসকের মানা না থাকে। সব শেষে তিনি বলেন, মায়েরা যখন সন্তানসম্ভবা তখন থেকেই তাদের দুধ খাওয়াতে হবে। কারণ মায়ের জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করা গেলে শিশুরও পুষ্টি নিশ্চিত হবে।