ঢাকা ০৩:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

লতা মঙ্গেশকরকে নিয়ে যা বললেন কুমার শানু

  • আপডেট সময় : ০১:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : না ফেরার দেশে চলে গেলেন উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। লতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে উপমহাদেশের সংগীতাঙ্গনে। লতার সঙ্গে বেশ কিছু গানে সহ-শিল্পী হিসেবে কণ্ঠ দেওয়া ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার শানুও ভেঙে পড়েছেন তার মৃত্যুর খবরে। তার সঙ্গে বহু গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কুমার শানু। লতার মৃত্যুর খবরে সভবতই ভেঙে পড়েছেন তিনি। ভারতীয় গণমাধ্যমকে কুমার শানু বলেন, ‘অনেক গান গেয়েছি লতাজির সঙ্গে। মানুষের মন জয় করতে পেরেছে সেই গানগুলো। আমার মতে, তার মতো অভিজ্ঞতা গোটা বিশ্বে আর কারও নেই।’
রেকর্ডিং স্টুডিও বা গানের অনুশীলনের সময়ে শানু অনেক কিছু শিখেছেন লতার কাছ থেকে। তার আত্মবিশ্বাসে বারবার শান দিয়েছেন প্রয়াত গায়িকা। লতার প্রশংসাবাক্যগুলো আজও মনে পড়ছে শানুর। তার জীবনে সেই সব কথাই সব থেকে বড় অনুভূতি এবং প্রাপ্তি বলে জানালেন শিল্পী। কুমার শানুর কথায়, ‘তার চলে যাওয়ায় শুধু আমাদের ইন্ডাস্ট্রিরই ক্ষতি হলো না, গোটা দুনিয়া এক কিংবদন্তি কণ্ঠস্বর হারাল।’ করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় গত ১১ জানুয়ারি লতাকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত ছিলেন তিনি। প্রথম থেকেই তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। ৩০ জানুয়ারি শিল্পীর কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। কিন্তু বয়সজনিত নানা সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত আর লড়তে পারলেন না। চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

লতা মঙ্গেশকরকে নিয়ে যা বললেন কুমার শানু

আপডেট সময় : ০১:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : না ফেরার দেশে চলে গেলেন উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। লতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে উপমহাদেশের সংগীতাঙ্গনে। লতার সঙ্গে বেশ কিছু গানে সহ-শিল্পী হিসেবে কণ্ঠ দেওয়া ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার শানুও ভেঙে পড়েছেন তার মৃত্যুর খবরে। তার সঙ্গে বহু গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কুমার শানু। লতার মৃত্যুর খবরে সভবতই ভেঙে পড়েছেন তিনি। ভারতীয় গণমাধ্যমকে কুমার শানু বলেন, ‘অনেক গান গেয়েছি লতাজির সঙ্গে। মানুষের মন জয় করতে পেরেছে সেই গানগুলো। আমার মতে, তার মতো অভিজ্ঞতা গোটা বিশ্বে আর কারও নেই।’
রেকর্ডিং স্টুডিও বা গানের অনুশীলনের সময়ে শানু অনেক কিছু শিখেছেন লতার কাছ থেকে। তার আত্মবিশ্বাসে বারবার শান দিয়েছেন প্রয়াত গায়িকা। লতার প্রশংসাবাক্যগুলো আজও মনে পড়ছে শানুর। তার জীবনে সেই সব কথাই সব থেকে বড় অনুভূতি এবং প্রাপ্তি বলে জানালেন শিল্পী। কুমার শানুর কথায়, ‘তার চলে যাওয়ায় শুধু আমাদের ইন্ডাস্ট্রিরই ক্ষতি হলো না, গোটা দুনিয়া এক কিংবদন্তি কণ্ঠস্বর হারাল।’ করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় গত ১১ জানুয়ারি লতাকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত ছিলেন তিনি। প্রথম থেকেই তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। ৩০ জানুয়ারি শিল্পীর কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। কিন্তু বয়সজনিত নানা সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত আর লড়তে পারলেন না। চলে গেলেন না ফেরার দেশে।