ঢাকা ০৫:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট মন্ত্রী লর্ড ফ্রস্টের পদত্যাগ

  • আপডেট সময় : ০১:২৯:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট-বিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড ফ্রস্ট পদত্যাগ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সরকারের দিকনির্দেশনার ব্যাপারে হতাশ হয়ে পদ ছাড়লেন ফ্রস্ট। যুক্তরাজ্যজুড়ে করোনার নতুন ধরন অমিক্রনের সংক্রমণ মোকাবিলায় হিমশিম খাওয়া বরিসের জন্য ফ্রস্টের পদত্যাগকে একটা বড় ধাক্কা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। খবর বিবিসির।
বরিসের ব্রেক্সিট কৌশলের একজন প্রধান কারিগর ফ্রস্ট। তাঁর পদত্যাগের ফলে ব্রেক্সিট-সম্পর্কিত বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎসহ নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনার গতিপথ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একই সঙ্গে তাঁর পদত্যাগ বরিসের কনজারভেটিভ দলীয় সরকারের মধ্যে অস্বস্তির পরিবেশও যোগ করেছে। ফ্রস্ট জানান, ব্রেক্সিট নিরাপদে সম্পন্ন হওয়ার ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। কিন্তু সরকারের দিকনির্দেশনা নিয়ে তাঁর মধ্যে উদ্বেগ কাজ করেছিল। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ও বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বরিসকে দেওয়া একটি চিঠি গত শনিবার প্রকাশ করা হয়েছে। চিঠিতে বরিসকে ফ্রস্ট জানান, সরকারের বর্তমান দিকনির্দেশনা নিয়ে তাঁর (ফ্রস্ট) উদ্বেগের কথা সম্পর্কে তিনি (বরিস) অবগত আছেন। ফ্রস্টের পদত্যাগের খবর আজ রোববার প্রথম প্রকাশ করে ‘দ্য মেইল’। এতে বলা হয়, করোনা–সংক্রান্ত বরিসের কঠোর বিধিনিষেধের জেরে ফ্রস্ট পদত্যাগ করেন। এ ছাড়া তাঁর পদত্যাগের পেছনে সরকারের কর বৃদ্ধি ও পরিবেশগত নীতির ব্যয় নিয়ে বড় ধরনের অসন্তোষের বিষয়টি কাজ করেছে। ফ্রস্টের পদত্যাগপত্র হাতে পেয়ে ব্যথিত হওয়ার কথা জানান বরিস জনসন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট মন্ত্রী লর্ড ফ্রস্টের পদত্যাগ

আপডেট সময় : ০১:২৯:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট-বিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড ফ্রস্ট পদত্যাগ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সরকারের দিকনির্দেশনার ব্যাপারে হতাশ হয়ে পদ ছাড়লেন ফ্রস্ট। যুক্তরাজ্যজুড়ে করোনার নতুন ধরন অমিক্রনের সংক্রমণ মোকাবিলায় হিমশিম খাওয়া বরিসের জন্য ফ্রস্টের পদত্যাগকে একটা বড় ধাক্কা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। খবর বিবিসির।
বরিসের ব্রেক্সিট কৌশলের একজন প্রধান কারিগর ফ্রস্ট। তাঁর পদত্যাগের ফলে ব্রেক্সিট-সম্পর্কিত বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎসহ নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনার গতিপথ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একই সঙ্গে তাঁর পদত্যাগ বরিসের কনজারভেটিভ দলীয় সরকারের মধ্যে অস্বস্তির পরিবেশও যোগ করেছে। ফ্রস্ট জানান, ব্রেক্সিট নিরাপদে সম্পন্ন হওয়ার ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। কিন্তু সরকারের দিকনির্দেশনা নিয়ে তাঁর মধ্যে উদ্বেগ কাজ করেছিল। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ও বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিট থেকে বরিসকে দেওয়া একটি চিঠি গত শনিবার প্রকাশ করা হয়েছে। চিঠিতে বরিসকে ফ্রস্ট জানান, সরকারের বর্তমান দিকনির্দেশনা নিয়ে তাঁর (ফ্রস্ট) উদ্বেগের কথা সম্পর্কে তিনি (বরিস) অবগত আছেন। ফ্রস্টের পদত্যাগের খবর আজ রোববার প্রথম প্রকাশ করে ‘দ্য মেইল’। এতে বলা হয়, করোনা–সংক্রান্ত বরিসের কঠোর বিধিনিষেধের জেরে ফ্রস্ট পদত্যাগ করেন। এ ছাড়া তাঁর পদত্যাগের পেছনে সরকারের কর বৃদ্ধি ও পরিবেশগত নীতির ব্যয় নিয়ে বড় ধরনের অসন্তোষের বিষয়টি কাজ করেছে। ফ্রস্টের পদত্যাগপত্র হাতে পেয়ে ব্যথিত হওয়ার কথা জানান বরিস জনসন।