ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভয়াবহ খরার কবলে আফগানিস্তান, তীব্র পানি সংকট

  • আপডেট সময় : ১১:৪৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১৩২ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে আফগানিস্তান। ইতিমধ্যে দেশটির ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে ২৫টিতে তীব্র খরা দেখা দিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে খরাসহ পানি সংকটে কাহিল হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা। এতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশুদের। স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার ইউনিসেফ আফগানিস্তানের দুই কোটি চার লাখ মানুষকে মানবিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছে। ইতিমধ্যে ২০০ কোটি ডলারের জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
পানির অভাবে শস্য ও গবাদিপশু চরম হুমকির মুখে পড়েছে। এবার রবিশস্যের ফলন গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ইতিমধ্যে পানির অভাবে ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন ৭ লাখ মানুষ। খরার কারণে আফগান অর্থনীতি একেবারে ভেঙে পড়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা জানায়, ২০২১ সালের প্রথম দিকে শুরু হওয়া অনাবৃষ্টি ও তুষারপাতের জন্য এ সমস্যা ২০২২ সালের আগে শেষ হবে না বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ভয়াবহ খরার কবলে আফগানিস্তান, তীব্র পানি সংকট

আপডেট সময় : ১১:৪৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে আফগানিস্তান। ইতিমধ্যে দেশটির ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে ২৫টিতে তীব্র খরা দেখা দিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে খরাসহ পানি সংকটে কাহিল হয়ে পড়েছে স্থানীয়রা। এতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশুদের। স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার ইউনিসেফ আফগানিস্তানের দুই কোটি চার লাখ মানুষকে মানবিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছে। ইতিমধ্যে ২০০ কোটি ডলারের জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
পানির অভাবে শস্য ও গবাদিপশু চরম হুমকির মুখে পড়েছে। এবার রবিশস্যের ফলন গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। ইতিমধ্যে পানির অভাবে ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন ৭ লাখ মানুষ। খরার কারণে আফগান অর্থনীতি একেবারে ভেঙে পড়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা জানায়, ২০২১ সালের প্রথম দিকে শুরু হওয়া অনাবৃষ্টি ও তুষারপাতের জন্য এ সমস্যা ২০২২ সালের আগে শেষ হবে না বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে।