ঢাকা ১১:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

গুরুতর করোনা রোগী ছাড়া প্লাজমা নয়: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

  • আপডেট সময় : ১১:৩৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য পরিচর্যা ডেস্ক : করোনার মৃদু বা মাঝারি উপসর্গ থাকা রোগীদের প্লাজমা থেরাপি না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। গত মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জান ায়, ১৬ হাজার ২৩৬ জন করোনা রোগীর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে তারা এই পরামর্শ দিয়েছে। চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, বর্তমান প্রমাণে দেখায় যে এটি বেঁচে থাকার জন্য খুব সহায়তা করে না। এ ছাড়া ভেন্টিলেটরের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করে না। পাশাপাশি এটি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। মানুষের রক্তের জলীয় অংশকে বলা হয় প্লাজমা বা রক্তরস। রক্তের মধ্যে প্রায় ৫৫ শতাংশ ই থাকে হলুদাভ রঙের এই প্লাজমা। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরে যাঁরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তাঁদের শরীরে একধরনের অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।
তাদের শরীর থেকে প্লাজমার মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই অ্যান্টিবডি যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির শরীরে প্রয়োগ করা হয়, তখন তার শরীরে সেই অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়। তখন সেও সুস্থ হয়ে ওঠে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

গুরুতর করোনা রোগী ছাড়া প্লাজমা নয়: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আপডেট সময় : ১১:৩৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২১

স্বাস্থ্য পরিচর্যা ডেস্ক : করোনার মৃদু বা মাঝারি উপসর্গ থাকা রোগীদের প্লাজমা থেরাপি না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। গত মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জান ায়, ১৬ হাজার ২৩৬ জন করোনা রোগীর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে তারা এই পরামর্শ দিয়েছে। চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, বর্তমান প্রমাণে দেখায় যে এটি বেঁচে থাকার জন্য খুব সহায়তা করে না। এ ছাড়া ভেন্টিলেটরের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করে না। পাশাপাশি এটি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। মানুষের রক্তের জলীয় অংশকে বলা হয় প্লাজমা বা রক্তরস। রক্তের মধ্যে প্রায় ৫৫ শতাংশ ই থাকে হলুদাভ রঙের এই প্লাজমা। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরে যাঁরা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তাঁদের শরীরে একধরনের অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।
তাদের শরীর থেকে প্লাজমার মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই অ্যান্টিবডি যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির শরীরে প্রয়োগ করা হয়, তখন তার শরীরে সেই অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়। তখন সেও সুস্থ হয়ে ওঠে।