ঢাকা ০৮:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

  • আপডেট সময় : ০২:৩০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
গতকাল মঙ্গলবার আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত ৬ ডিসেম্বর এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী। তার সঙ্গে ছিলেন শফিকুল ইসলাম রিপন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী জানান, নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং দশম থেকে ১৩ তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হবে; এবং নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং দশম থেকে ১৩ তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হলো মর্মে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর একটি পরিপত্র জারি করা হয়। পরে ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন অহিদুল ইসলামসহ সাতজন। সে রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন। আগামী ৭ দিনের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব, পাবলিক সার্ভিস (পিএসসির) চেয়ারম্যানসহ ৬ জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট

আপডেট সময় : ০২:৩০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
গতকাল মঙ্গলবার আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত ৬ ডিসেম্বর এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী। তার সঙ্গে ছিলেন শফিকুল ইসলাম রিপন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী জানান, নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং দশম থেকে ১৩ তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হবে; এবং নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং দশম থেকে ১৩ তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হলো মর্মে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর একটি পরিপত্র জারি করা হয়। পরে ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন অহিদুল ইসলামসহ সাতজন। সে রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন। আগামী ৭ দিনের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব, পাবলিক সার্ভিস (পিএসসির) চেয়ারম্যানসহ ৬ জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।