ঢাকা ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫

হাসপাতালে ঠান্ডা-শ্বাসকষ্টের শিশু রোগী বাড়ছে

  • আপডেট সময় : ০১:০৩:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা : চুয়াডাঙ্গার হাসপাতালে ঠান্ডা-শ্বাসকষ্টের শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। শিশুরা জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও সর্দিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসছেন অভিভাবকরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড ও বহির্বিভাগ ঘুরে দেখা যায়, শিশু ওয়ার্ডে ১৫ শয্যার বিপরীতে ভর্তি রয়েছে ৭০ রোগী। অতিরিক্ত রোগীর চাপে চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের। ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে বেড না পেয়ে বারান্দা ও মেঝেতে থাকতে হচ্ছে রোগী ও স্বজনদের। আর বহির্বিভাগে সকাল থেকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে। বহির্বিভাগ থেকে প্রতিদিন সাড়ে ৪০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, গরম থেকে হঠাৎ ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শিশু রোগীর চাপ বেড়েছে। গত তিন দিনে আন্তঃবিভাগ ও বহির্বিভাগে রোগীর চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। তিনি আরও বলেন, বৃষ্টি শেষ হলে শিশুরা রোটা ভাইরাসের কারণে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। এখন থেকেই শিশুদের যতেœ রাখতে হবে। শিশুরা অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

হাসপাতালে ঠান্ডা-শ্বাসকষ্টের শিশু রোগী বাড়ছে

আপডেট সময় : ০১:০৩:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১

চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা : চুয়াডাঙ্গার হাসপাতালে ঠান্ডা-শ্বাসকষ্টের শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। শিশুরা জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া ও সর্দিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসছেন অভিভাবকরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড ও বহির্বিভাগ ঘুরে দেখা যায়, শিশু ওয়ার্ডে ১৫ শয্যার বিপরীতে ভর্তি রয়েছে ৭০ রোগী। অতিরিক্ত রোগীর চাপে চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের। ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে বেড না পেয়ে বারান্দা ও মেঝেতে থাকতে হচ্ছে রোগী ও স্বজনদের। আর বহির্বিভাগে সকাল থেকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে। বহির্বিভাগ থেকে প্রতিদিন সাড়ে ৪০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, গরম থেকে হঠাৎ ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শিশু রোগীর চাপ বেড়েছে। গত তিন দিনে আন্তঃবিভাগ ও বহির্বিভাগে রোগীর চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। তিনি আরও বলেন, বৃষ্টি শেষ হলে শিশুরা রোটা ভাইরাসের কারণে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। এখন থেকেই শিশুদের যতেœ রাখতে হবে। শিশুরা অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে।