আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বৈশ্বিক পরাশক্তি চীনের পক্ষ থেকে ‘গুরুতর সামরিক হুমকির’ আশঙ্কার কথা সামনে এনেছে তাইওয়ান। দেশটির দাবি, তাইওয়ানের প্রধান প্রধান বিমানবন্দর ও সমুদ্র
এয়ারর্পোট-সমুদ্রবন্দর অবরোধ করতে পারে চীন, আশঙ্কা তাইওয়ানরে
আর্ন্তজাতকি ডস্কে : বশ্বৈকি পরাশক্তি চীনরে পক্ষ থকেে ‘গুরুতর সামরকি হুমকরি’ আশঙ্কার কথা সামনে এনছেে তাইওয়ান। দশেটরি দাব,ি তাইওয়ানরে প্রধান প্রধান বমিানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরগুলো অবরোধ করতে পারে চীনরে সামরকি বাহনিী। তাইওয়ান উপত্যকা নয়িে নজিদেরে র্সবশষে মূল্যায়নে গতকাল মঙ্গলবার দ্বীপ রাষ্ট্রটরি প্রতরিক্ষা মন্ত্রণালয় এই আশঙ্কার কথা সামনে এনছে।ে
গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতবিদেনে এই তথ্য জানয়িছেে র্বাতাসংস্থা রয়র্টাস। তাইওয়ান র্পূব এশয়িার একটি দ্বীপ, যা তাইওয়ান প্রণালীর র্পূবে চীনা মূল ভূখ-রে দক্ষণি-র্পূব উপকূলে অবস্থতি। গত এক বছররেও বশেি সময় ধরে চীন বার বার তাদরে আকাশসীমা লঙ্ঘন করছে বলে অভযিোগ করে আসছে দ্বীপট।ি
অবশ্য তাইওয়ানকে বরাবরই নজিদেরে একটি প্রদশে বলে মনে করে থাকে বইেজংি। আর তাই চলমান উত্তজেনার মধ্যইে গত অক্টোবরে চীনা প্রসেডিন্টে শি জনিপংি বলছেলিনে, মূল ভূখ-রে সাথে তাইওয়ানরে পুনরকেত্রীকরণ অবশ্যই সর্ম্পূণ করতে হব।ে এজন্য সামরকি পথে অগ্রসর হওয়ার বষিয়টওি খোলা রখেছেে বইেজংি।
অন্যদকিে চীনরে প্রদশে নয়, বরং নজিকেে একটি র্সাবভৌম রাষ্ট্র বলে মনে করে থাকে তাইওয়ান। চীনা প্রসেডিন্টেরে এমন মন্তব্যরে জবাবে তাইওয়ান জানায়, দশেরে ভবষ্যিৎ তার জনগণরে হাতইে থাকব।ে
তবে তাইওয়ানকে চীনরে মূল ভূখ-রে সঙ্গে যুক্ত করতে বইেজংিয়রে চষ্টোর কমতি নইে। তাইওয়ান উপত্যাকার চারদকিে সামরকি র্কমকা- জোরদার করছেে চীন। এমনকি অক্টোবররে শুরু থকেইে তাইওয়ানরে এয়ার ডফিন্সে আইডন্টেফিকিশেন জোন (এডআিইজডে) বারবার লঙ্ঘন করছেে বশ্বৈকি এই পরাশক্তি দশেট।ি
এমনকি সোমবারও ১৬টি চীনা যুদ্ধবমিান তাইওয়ানরে আকাশ সীমায় (এডআিইজডে) ঢোক।ে সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভলেরে তথ্য অনুযায়ী, র্সবশষে এই ঘটনাসহ সম্প্রতি মোট ১৫০টি চীনা যুদ্ধবমিান এডআিইজডেে প্রবশে করছে।ে
রয়র্টাস বলছ,ে প্রতি দুই বছর অন্তর একটি করে রপর্িোট প্রকাশ করে থাকে তাইওয়ানরে প্রতরিক্ষা মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার প্রকাশতি ওই রপর্িোটে বলা হয়ছে,ে চীন র্কাযত এই অঞ্চলে যুদ্ধকালীন অবস্থার সূচনা করছে।ে রপর্িোটে তাইওয়ানরে প্রতরিক্ষা মন্ত্রণালয় ‘গ্রে জোন’ শব্দটি ব্যবহার করছে।ে যার র্অথ- যুদ্ধ ও স্থতিশিীল পরস্থিতিরি মধ্যর্বতী অবস্থা।
রপর্িোটে আরও বলা হয়ছে,ে ২০২০ সালরে সপ্টেম্বের মাস থকেে চলতি বছররে আগস্টরে শষে র্পযন্ত এই এক বছরে চীনা যুদ্ধবমিানগুলো ৫৫৪ বার তাইওয়ানরে এয়ার ডফিন্সে আইডন্টেফিকিশেন জোনে (এডআিইজডে) ‘অনুপ্রবশে’ করছে।ে
দশেটরি দাব,ি ‘এই একই সময়ে ২০৩৫ সালরে মধ্যে নজিদেরে আধুনকিায়ন সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করছেে চীনরে পপিলস লবিারশেন র্আমি (পএিলএ)। মূলত তাইওয়ানরে বরিুদ্ধে যকেোনো ধরনরে সম্ভাব্য সামরকি অভযিানে নজিদেরেকে এগয়িে রাখতইে এই লক্ষ্য নয়িছেে তারা। একইসঙ্গে বদিশেি বাহনিী ও শক্তকিে উপক্ষো করার শক্তি র্অজনও পএিলএ’র লক্ষ্য। এটি তাইওয়ানরে জাতীয় নরিাপত্তায় গুরুতর চ্যালঞ্জে হসিবেে দখো দয়িছে।ে’
মন্ত্রণালয়রে ওই রপর্িোটে বলা হয়ছে,ে ‘র্বতমানে তাইওয়ানরে প্রধান প্রধান বমিানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বহর্গিামী ফ্লাইট রুটগুলো একসঙ্গে অবরোধ করার মতো সক্ষমতা রয়ছেে চীনরে পপিলস লবিারশেন র্আমি (পএিলএ)-র। এর মাধ্যমে বইেজংি আকাশপথে এবং সমুদ্রপথে তাইওয়ানকে অবরুদ্ধ করতে চায় এবং আমাদরে সামরকি সরঞ্জাম সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রভাব ফলেতে চায়।’
উল্লখ্যে, ১৯৪৯ সালে চীনে কমউিনস্টিরা ক্ষমতা দখল করার পর তাইওয়ান দশেটরি মূল ভূখ- থকেে বচ্ছিন্নি হয়ে যায়। যদওি তাইওয়ানকে বরাবরই নজিদেরে একটি প্রদশে বলে মনে করে থাকে বইেজংি। এরপর থকেে তাইওয়ান নজিস্ব সরকাররে মাধ্যমে পরচিালতি হয়ে আসছ।ে
বন্দরগুলো অবরোধ করতে পারে চীনের সামরিক বাহিনী। তাইওয়ান উপত্যকা নিয়ে নিজেদের সর্বশেষ মূল্যায়নে গতকাল মঙ্গলবার দ্বীপ রাষ্ট্রটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই আশঙ্কার কথা সামনে এনেছে।
গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। তাইওয়ান পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ, যা তাইওয়ান প্রণালীর পূর্বে চীনা মূল ভূখ-ের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চীন বার বার তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন করছে বলে অভিযোগ করে আসছে দ্বীপটি।
অবশ্য তাইওয়ানকে বরাবরই নিজেদের একটি প্রদেশ বলে মনে করে থাকে বেইজিং। আর তাই চলমান উত্তেজনার মধ্যেই গত অক্টোবরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছিলেন, মূল ভূখ-ের সাথে তাইওয়ানের পুনরেকত্রীকরণ অবশ্যই সম্পূর্ণ করতে হবে। এজন্য সামরিক পথে অগ্রসর হওয়ার বিষয়টিও খোলা রেখেছে বেইজিং।
অন্যদিকে চীনের প্রদেশ নয়, বরং নিজেকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র বলে মনে করে থাকে তাইওয়ান। চীনা প্রেসিডেন্টের এমন মন্তব্যের জবাবে তাইওয়ান জানায়, দেশের ভবিষ্যৎ তার জনগণের হাতেই থাকবে।
তবে তাইওয়ানকে চীনের মূল ভূখ-ের সঙ্গে যুক্ত করতে বেইজিংয়ের চেষ্টার কমতি নেই। তাইওয়ান উপত্যাকার চারদিকে সামরিক কর্মকা- জোরদার করেছে চীন। এমনকি অক্টোবরের শুরু থেকেই তাইওয়ানের এয়ার ডিফেন্স আইডেন্টিফিকেশন জোন (এডিআইজেড) বারবার লঙ্ঘন করেছে বৈশ্বিক এই পরাশক্তি দেশটি।
এমনকি সোমবারও ১৬টি চীনা যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশ সীমায় (এডিআইজেড) ঢোকে। সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ এই ঘটনাসহ সম্প্রতি মোট ১৫০টি চীনা যুদ্ধবিমান এডিআইজেডে প্রবেশ করেছে।
রয়টার্স বলছে, প্রতি দুই বছর অন্তর একটি করে রিপোর্ট প্রকাশ করে থাকে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, চীন কার্যত এই অঞ্চলে যুদ্ধকালীন অবস্থার সূচনা করেছে। রিপোর্টে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ‘গ্রে জোন’ শব্দটি ব্যবহার করেছে। যার অর্থ- যুদ্ধ ও স্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যবর্তী অবস্থা।
রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে চলতি বছরের আগস্টের শেষ পর্যন্ত এই এক বছরে চীনা যুদ্ধবিমানগুলো ৫৫৪ বার তাইওয়ানের এয়ার ডিফেন্স আইডেন্টিফিকেশন জোনে (এডিআইজেড) ‘অনুপ্রবেশ’ করেছে।
দেশটির দাবি, ‘এই একই সময়ে ২০৩৫ সালের মধ্যে নিজেদের আধুনিকায়ন সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)। মূলত তাইওয়ানের বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের সম্ভাব্য সামরিক অভিযানে নিজেদেরকে এগিয়ে রাখতেই এই লক্ষ্য নিয়েছে তারা। একইসঙ্গে বিদেশি বাহিনী ও শক্তিকে উপেক্ষা করার শক্তি অর্জনও পিএলএ’র লক্ষ্য। এটি তাইওয়ানের জাতীয় নিরাপত্তায় গুরুতর চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে।’
মন্ত্রণালয়ের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে তাইওয়ানের প্রধান প্রধান বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বহির্গামী ফ্লাইট রুটগুলো একসঙ্গে অবরোধ করার মতো সক্ষমতা রয়েছে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-র। এর মাধ্যমে বেইজিং আকাশপথে এবং সমুদ্রপথে তাইওয়ানকে অবরুদ্ধ করতে চায় এবং আমাদের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রভাব ফেলতে চায়।’
উল্লেখ্য, ১৯৪৯ সালে চীনে কমিউনিস্টরা ক্ষমতা দখল করার পর তাইওয়ান দেশটির মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যদিও তাইওয়ানকে বরাবরই নিজেদের একটি প্রদেশ বলে মনে করে থাকে বেইজিং। এরপর থেকে তাইওয়ান নিজস্ব সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে।
এয়ারপোর্ট-সমুদ্রবন্দর অবরোধ করতে পারে চীন, আশঙ্কা তাইওয়ানের
জনপ্রিয় সংবাদ