ঢাকা ০৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ঘুম

  • আপডেট সময় : ০৯:৩৭:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১
  • ১৬১ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ডেস্ক : সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুমানোর বিকল্প নেই। বিশেষ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে ঘুমের মধ্যেই লুকিয়ে আছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর শক্তি।
চিকিৎসকরা বলছেন, ঘুমালে মানুষের শরীর সম্পূর্ণ বিশ্রাম পায়। আর এই সময়ই শরীরের কোষ আর স্নায়ুগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং ক্ষতিকারক জীবাণু ও সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে। মনের মধ্যে যতোই দুশ্চিন্তা থাক, দেখবেন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠলে তার প্রভাব অনেকটাই কমে গিয়েছে। তেমনই স্নায়ুর উপর চাপ পড়লে মস্তিষ্ক এবং শরীরে ক্লান্তি আসে। ঘুমের মাধ্যমেই তা কাটানো সম্ভব।
এবার আসা যাক টি-সেলের কথায়। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার বলে দাবি গবেষকদের একাংশের। তাদের যুক্তি, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে এই কোষ। কোনও বেগতিক দেখলেই নাকি কোষে কোষে বিপদ সংকেত পাঠিয়ে দেয় টি-সেল। যাতে কোষগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য তৈরি থাকে। ঘুমের সময়ই এই কোষের আধিক্য দেখা যায়।
কতক্ষণ একজন মানুষের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত? ব্যক্তি বিশেষে সময়ের পার্থক্য থাকতে পারে। তবে, প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের ৮ ঘণ্টা ঘুমকে পর্যাপ্ত মনে করা হয়।
গবেষকরা বলছেন, এর কম ঘুম হলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। আর যারা ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের শরীর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও সবচেয়ে কম থাকে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ঘুম

আপডেট সময় : ০৯:৩৭:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১

স্বাস্থ্য ডেস্ক : সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুমানোর বিকল্প নেই। বিশেষ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে ঘুমের মধ্যেই লুকিয়ে আছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর শক্তি।
চিকিৎসকরা বলছেন, ঘুমালে মানুষের শরীর সম্পূর্ণ বিশ্রাম পায়। আর এই সময়ই শরীরের কোষ আর স্নায়ুগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং ক্ষতিকারক জীবাণু ও সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে। মনের মধ্যে যতোই দুশ্চিন্তা থাক, দেখবেন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠলে তার প্রভাব অনেকটাই কমে গিয়েছে। তেমনই স্নায়ুর উপর চাপ পড়লে মস্তিষ্ক এবং শরীরে ক্লান্তি আসে। ঘুমের মাধ্যমেই তা কাটানো সম্ভব।
এবার আসা যাক টি-সেলের কথায়। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার বলে দাবি গবেষকদের একাংশের। তাদের যুক্তি, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে এই কোষ। কোনও বেগতিক দেখলেই নাকি কোষে কোষে বিপদ সংকেত পাঠিয়ে দেয় টি-সেল। যাতে কোষগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য তৈরি থাকে। ঘুমের সময়ই এই কোষের আধিক্য দেখা যায়।
কতক্ষণ একজন মানুষের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত? ব্যক্তি বিশেষে সময়ের পার্থক্য থাকতে পারে। তবে, প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের ৮ ঘণ্টা ঘুমকে পর্যাপ্ত মনে করা হয়।
গবেষকরা বলছেন, এর কম ঘুম হলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। আর যারা ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের শরীর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও সবচেয়ে কম থাকে।