ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

চীনের ‘হাইব্রিড ধানের জনক’ ইউয়ান লংপিং আর নেই

  • আপডেট সময় : ১১:১৯:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের খ্যাতনামা কৃষিবিদ ইউয়ান লংপিং আর নেই। গত শনিবার ৯১ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। চীনে ইউয়ান লংপিংকে বলা হয় হাইব্রিড ধানের জনক। শুধু চীন নয়, সমগ্র বিশ্বের কৃষি খাতে রীতিমতো বিপ্লবের জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। ইউয়ান লংপিংয়ের আবিষ্কার ঘধহ-ুড়ঁ ঘড়. ২ চীনের ধান উৎপাদনের হারে ব্যাপক বৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রেখেছিল। ১৯৫০ সালে চীনে ধানের উৎপাদন হতো ৫.৬৯ বিলিয়ন টন। ২০০০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৯.৪৭ বিলিয়ন টনে এবং এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন ইউয়ান লংপিং।
জীবনের শেষ দিনগুলোতেও ইউয়ান লংপিং ধান নিয়ে গবেষণা করেছেন। গত মার্চে অসুস্থ হওয়ার পর থেকে গবেষণা কার্যক্রমে ছেদ পড়ে। ২০০৪ সালে ইউয়ান লংপিং বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার পেয়েছিলেন। ধান উৎপাদন বৃদ্ধিতে অসাধারণ অবদানের জন্য তাকে এ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ইউয়ান লংপিংয়ের উদ্ভাবনে শুধু চীনই যে উপকৃত হয়েছে তা নয়। বিশ্বের অন্য দেশগুলোও তার উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে লাভবান হয়েছে। ইউয়ান লংপিং ও তার সহযোগীরা বাংলাদেশ, ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাষ্ট্র সফর করে ধানের উৎপাদন বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে। ৫০টির বেশি দেশের বিজ্ঞানীদের তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ডিসেম্বর ধরেই নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি

চীনের ‘হাইব্রিড ধানের জনক’ ইউয়ান লংপিং আর নেই

আপডেট সময় : ১১:১৯:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের খ্যাতনামা কৃষিবিদ ইউয়ান লংপিং আর নেই। গত শনিবার ৯১ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। চীনে ইউয়ান লংপিংকে বলা হয় হাইব্রিড ধানের জনক। শুধু চীন নয়, সমগ্র বিশ্বের কৃষি খাতে রীতিমতো বিপ্লবের জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। ইউয়ান লংপিংয়ের আবিষ্কার ঘধহ-ুড়ঁ ঘড়. ২ চীনের ধান উৎপাদনের হারে ব্যাপক বৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রেখেছিল। ১৯৫০ সালে চীনে ধানের উৎপাদন হতো ৫.৬৯ বিলিয়ন টন। ২০০০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৯.৪৭ বিলিয়ন টনে এবং এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন ইউয়ান লংপিং।
জীবনের শেষ দিনগুলোতেও ইউয়ান লংপিং ধান নিয়ে গবেষণা করেছেন। গত মার্চে অসুস্থ হওয়ার পর থেকে গবেষণা কার্যক্রমে ছেদ পড়ে। ২০০৪ সালে ইউয়ান লংপিং বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার পেয়েছিলেন। ধান উৎপাদন বৃদ্ধিতে অসাধারণ অবদানের জন্য তাকে এ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ইউয়ান লংপিংয়ের উদ্ভাবনে শুধু চীনই যে উপকৃত হয়েছে তা নয়। বিশ্বের অন্য দেশগুলোও তার উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে লাভবান হয়েছে। ইউয়ান লংপিং ও তার সহযোগীরা বাংলাদেশ, ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাষ্ট্র সফর করে ধানের উৎপাদন বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে। ৫০টির বেশি দেশের বিজ্ঞানীদের তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে।