ঢাকা ০২:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫

কেক খাওয়ার দিন আজ

  • আপডেট সময় : ০৪:৪৪:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

প্রতীকী ছবি

লাইফস্টাইল ডেস্ক: কেক খেতে কে না ভালোবোসেন! ছোট হোক আর বড়, কেকের স্বাদ সবাইকে মুগ্ধ করে। বিভিন্ন উৎসব-উদযাপন কেক ছাড়া যেন অপূর্ণ। হোক সে জন্মদিন কিংবা বিবাহবার্ষিকী কিংবা ঘরোয়া কোনো আয়োজন, সবখানেই কেক মানিয়ে যায়।

এছাড়া প্রতিদিনের নাস্তায় কিংবা অতিথি আপ্যায়নে বা ঘরের ছোট সদস্যের চাহিদা মেটাতে প্রায়শই কমবেশি সবারই খাওয়া হয় কেক। বেশিরভাগ মানুষই পেষ্ট্রি হাউজ থেকে কেক কিনে খান। আবার অনেকে ঘরেও বাহারি ধরনের কেক তৈরি করে খান।

আজ কিন্তু কেক খাওয়ার দিন। প্রতিবছর নভেম্বরের ২৬ তারিখে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় ‘আন্তর্জাতিক কেক দিবস’।

কেক শব্দটি এসেছে পুরোনো নর্স শব্দ ‘কাকা’ থেকে। কেক হলো একটি বেকড খাবার যা সাধারণত ময়দা, চিনি ও অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি। অতীতে কেকের আকৃতি রুটির মতো ছিল। গ্রীকরা ডিম, দুধ, বাদাম ও মধুর মিশ্রণে তৈরি করতো কেক। রোমান শাসনের সময় কেক শব্দটি একটি ভিন্ন নাম ধারণ করেছিল। কেককে তখন প্ল্যাসেন্টা বলা হত।

ইংল্যান্ডেও কেক প্রথমদিকে রুটির মতো তৈরি করা হত। এখনকার কেকের সঙ্গে সেগুলোর পার্থক্য ছিল আকৃতিতে। আরেকটি পার্থক্য আছে উৎপাদন পদ্ধতি। অতীতে কেক তৈরির সময় উল্টে দেওয়া হত, তবে এখন আর তেমনটি করা হয় না।

আন্তর্জাতিক কেক দিবস উদযাপনে আপনিও আজ পরিবারের জন্য তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু কেক। তারপর পরিবারের সবাইকে নিয়ে কেক কেটে উদযাপন করতে পারেন দিবসটি।

ওআ/আপ্র/২৫/১১/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

কেক খাওয়ার দিন আজ

আপডেট সময় : ০৪:৪৪:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

লাইফস্টাইল ডেস্ক: কেক খেতে কে না ভালোবোসেন! ছোট হোক আর বড়, কেকের স্বাদ সবাইকে মুগ্ধ করে। বিভিন্ন উৎসব-উদযাপন কেক ছাড়া যেন অপূর্ণ। হোক সে জন্মদিন কিংবা বিবাহবার্ষিকী কিংবা ঘরোয়া কোনো আয়োজন, সবখানেই কেক মানিয়ে যায়।

এছাড়া প্রতিদিনের নাস্তায় কিংবা অতিথি আপ্যায়নে বা ঘরের ছোট সদস্যের চাহিদা মেটাতে প্রায়শই কমবেশি সবারই খাওয়া হয় কেক। বেশিরভাগ মানুষই পেষ্ট্রি হাউজ থেকে কেক কিনে খান। আবার অনেকে ঘরেও বাহারি ধরনের কেক তৈরি করে খান।

আজ কিন্তু কেক খাওয়ার দিন। প্রতিবছর নভেম্বরের ২৬ তারিখে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় ‘আন্তর্জাতিক কেক দিবস’।

কেক শব্দটি এসেছে পুরোনো নর্স শব্দ ‘কাকা’ থেকে। কেক হলো একটি বেকড খাবার যা সাধারণত ময়দা, চিনি ও অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি। অতীতে কেকের আকৃতি রুটির মতো ছিল। গ্রীকরা ডিম, দুধ, বাদাম ও মধুর মিশ্রণে তৈরি করতো কেক। রোমান শাসনের সময় কেক শব্দটি একটি ভিন্ন নাম ধারণ করেছিল। কেককে তখন প্ল্যাসেন্টা বলা হত।

ইংল্যান্ডেও কেক প্রথমদিকে রুটির মতো তৈরি করা হত। এখনকার কেকের সঙ্গে সেগুলোর পার্থক্য ছিল আকৃতিতে। আরেকটি পার্থক্য আছে উৎপাদন পদ্ধতি। অতীতে কেক তৈরির সময় উল্টে দেওয়া হত, তবে এখন আর তেমনটি করা হয় না।

আন্তর্জাতিক কেক দিবস উদযাপনে আপনিও আজ পরিবারের জন্য তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু কেক। তারপর পরিবারের সবাইকে নিয়ে কেক কেটে উদযাপন করতে পারেন দিবসটি।

ওআ/আপ্র/২৫/১১/২০২৫