ঢাকা ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫

গাজার নৌ-বহর ও শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

  • আপডেট সময় : ১১:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, গাজার ঐতিহাসিক নৌবহরে অংশগ্রহণকারীদের অবস্থা ও নিরাপত্তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী ও মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

শনিবার (৪ অক্টোবর) রাতে এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালে হাসিনা সরকারের অধীনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কারণে কারাগারে ১০৭ দিন কাটানোর সময় শহিদুল যেভাবে সাহস, দৃঢ়তা ও অবিচল মানসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন, এই মিশনেও তিনি সেই একই অটল চেতনা নিয়ে এগিয়ে গেছেন। তিনি আজ বাংলাদেশি জনগণের অবিচল চেতনার এক উজ্জ্বল প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে আমি যেমন ঘোষণা করেছিলাম, ‘মানবিক যন্ত্রণার প্রতি উদাসীনতা সেই অগ্রগতিকে ধ্বংস করছে, যা মানবজাতি কয়েক দশকের সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জন করেছে। গাজায় এই ট্র্যাজেডি সবচেয়ে সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। শিশুরা অনাহারে মারা যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ নির্বিচারে নিহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ পাড়া-মহল্লা, হাসপাতাল ও স্কুলসহ, মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে।

আমরা শহিদুল আলম এবং গাজার সাথে আছি – এখন এবং চিরকাল।

এসি/আপ্র/০৪/১০/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

গাজার নৌ-বহর ও শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ১১:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, গাজার ঐতিহাসিক নৌবহরে অংশগ্রহণকারীদের অবস্থা ও নিরাপত্তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী ও মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

শনিবার (৪ অক্টোবর) রাতে এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালে হাসিনা সরকারের অধীনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কারণে কারাগারে ১০৭ দিন কাটানোর সময় শহিদুল যেভাবে সাহস, দৃঢ়তা ও অবিচল মানসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন, এই মিশনেও তিনি সেই একই অটল চেতনা নিয়ে এগিয়ে গেছেন। তিনি আজ বাংলাদেশি জনগণের অবিচল চেতনার এক উজ্জ্বল প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে আমি যেমন ঘোষণা করেছিলাম, ‘মানবিক যন্ত্রণার প্রতি উদাসীনতা সেই অগ্রগতিকে ধ্বংস করছে, যা মানবজাতি কয়েক দশকের সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জন করেছে। গাজায় এই ট্র্যাজেডি সবচেয়ে সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। শিশুরা অনাহারে মারা যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ নির্বিচারে নিহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ পাড়া-মহল্লা, হাসপাতাল ও স্কুলসহ, মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে।

আমরা শহিদুল আলম এবং গাজার সাথে আছি – এখন এবং চিরকাল।

এসি/আপ্র/০৪/১০/২০২৫