ঢাকা ১১:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫

আমার আনন্দ শুরু হয়েছিল অষ্টমী থেকেই : পূজা চেরী

  • আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

বিনোদন প্রতিববেদক:  এবারের দুর্গোৎসব ঢাকায় উদযাপন করেছেন অভিনেত্রী পূজা চেরী। ঘুরে বেড়িয়েছেন জাতীয় মন্দির ঢাকেশ্বরীসহ বিভিন্ন মণ্ডপে। বেশ আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন। পূজা চেরী বলেন, ‘এবারের উৎসব ঢাকায় কাটল।

আমার পূজার আনন্দ অবশ্য শুরু হয়েছিল অষ্টমী থেকেই। ওই দিন ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়েছিলাম। লাল-সাদা শাড়িতে মণ্ডপের পরিবেশে সবার সঙ্গে আনন্দময় সময় কেটেছে। আমার আনন্দের সময়গুলো সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করি। মণ্ডপের ছবি সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করেছি।’

এই অভিনেত্রী বলেন, ‘মণ্ডপে গিয়ে একটা অন্য রকম অনুভূতি হয়েছিল। কেউ সেলফি তুলতে এগিয়ে এসেছেন, আবার কেউ দূর থেকে শুধু তাকিয়ে ছিলেন। অনেকের চোখে-মুখে একটা সংশয় ছিল, আমি আসলেই কি পূজা চেরী!’

ঢাকেশ্বরীর এসব ঘটনা দারুণ উপভোগ করেছেন তরুণ অভিনেত্রী।

বলেন, ‘পুরো বিষয়টি আমার খুব ভালো লেগেছে। আজ বিজয়া দশমীতে রাজধানীর বিভিন্ন পূজামণ্ডপে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। পূজার সময় মাকে খুব মিস করছি। তিনি বেঁচে নেই। মা থাকলে পূজায় অন্য রকম আনন্দ হতো।’

পুজা বলেন, ‘আমার গ্রামের বাড়ি খুলনায় হলেও বেড়ে উঠেছি হাজারীবাগে। ধুলোমাখা শৈশবের দিনগুলো ওই মাটিতেই কেটেছে। নানা রকম পোশাক পরে বের হতাম। নানা রকম উপহার পেতাম। উপহার পেয়ে মনটা আনন্দে ভরে যেত। ছোটবেলা তাঁতীবাজার, শাঁখারীবাজারসহ পুরান ঢাকার অনেক মন্দিরে ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরতাম। আত্মীয়-স্বজন বাসায় আসতেন। পথে পথে হরেক রকম মুখরোচক খাবার খেতাম। বাসায় এসে মায়ের হাতের সুস্বাদু খাবার খেয়ে তৃপ্তি পেতাম। সেই সময়গুলো খুব মিস করি।’

ওআ/আপ্র/০২/১০/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

আমার আনন্দ শুরু হয়েছিল অষ্টমী থেকেই : পূজা চেরী

আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

বিনোদন প্রতিববেদক:  এবারের দুর্গোৎসব ঢাকায় উদযাপন করেছেন অভিনেত্রী পূজা চেরী। ঘুরে বেড়িয়েছেন জাতীয় মন্দির ঢাকেশ্বরীসহ বিভিন্ন মণ্ডপে। বেশ আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন। পূজা চেরী বলেন, ‘এবারের উৎসব ঢাকায় কাটল।

আমার পূজার আনন্দ অবশ্য শুরু হয়েছিল অষ্টমী থেকেই। ওই দিন ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়েছিলাম। লাল-সাদা শাড়িতে মণ্ডপের পরিবেশে সবার সঙ্গে আনন্দময় সময় কেটেছে। আমার আনন্দের সময়গুলো সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করি। মণ্ডপের ছবি সামাজিক মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করেছি।’

এই অভিনেত্রী বলেন, ‘মণ্ডপে গিয়ে একটা অন্য রকম অনুভূতি হয়েছিল। কেউ সেলফি তুলতে এগিয়ে এসেছেন, আবার কেউ দূর থেকে শুধু তাকিয়ে ছিলেন। অনেকের চোখে-মুখে একটা সংশয় ছিল, আমি আসলেই কি পূজা চেরী!’

ঢাকেশ্বরীর এসব ঘটনা দারুণ উপভোগ করেছেন তরুণ অভিনেত্রী।

বলেন, ‘পুরো বিষয়টি আমার খুব ভালো লেগেছে। আজ বিজয়া দশমীতে রাজধানীর বিভিন্ন পূজামণ্ডপে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। পূজার সময় মাকে খুব মিস করছি। তিনি বেঁচে নেই। মা থাকলে পূজায় অন্য রকম আনন্দ হতো।’

পুজা বলেন, ‘আমার গ্রামের বাড়ি খুলনায় হলেও বেড়ে উঠেছি হাজারীবাগে। ধুলোমাখা শৈশবের দিনগুলো ওই মাটিতেই কেটেছে। নানা রকম পোশাক পরে বের হতাম। নানা রকম উপহার পেতাম। উপহার পেয়ে মনটা আনন্দে ভরে যেত। ছোটবেলা তাঁতীবাজার, শাঁখারীবাজারসহ পুরান ঢাকার অনেক মন্দিরে ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরতাম। আত্মীয়-স্বজন বাসায় আসতেন। পথে পথে হরেক রকম মুখরোচক খাবার খেতাম। বাসায় এসে মায়ের হাতের সুস্বাদু খাবার খেয়ে তৃপ্তি পেতাম। সেই সময়গুলো খুব মিস করি।’

ওআ/আপ্র/০২/১০/২০২৫