ঢাকা ০৯:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫

গাজায় স্কুল ধ্বংসে কারণে ‘প্রজন্ম হারিয়ে’ যাওয়ার আশঙ্কা

  • আপডেট সময় : ০৯:১৯:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫
  • ৯ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক: গাজায় প্রায় দুই বছর ধরে যুদ্ধ চলছে। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬১ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বেশিরভাগ শিশুই কোনো ধরনের শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে না এবং বেশিরভাগ স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
এদিকে শিশুরা যত বেশি সময় স্কুলের বাইরে থাকবে বা শিক্ষার আলো থেকে দূরে থাকবে একটি প্রজন্ম হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তত বেশি বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (আনরোয়া)।
এক প্রতিবেদনে আনরোয়া জানিয়েছে, প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষ থেকে দূরে থাকার কারণে এসব শিশুর প্রাপ্য ভবিষ্যৎ কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। তাদের স্কুলে ফিরিয়ে আনার প্রথম পদক্ষেপ হলো একটি যুদ্ধবিরতি।

এদিকে গাজার শিশুদের কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন পপস্টার ম্যাডোনা। তিনি পোপ লিওর প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেন, দয়া করে গাজায় যান এবং অনেক দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই আপনার আলো শিশুদের কাছে পৌঁছে দিন। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ম্যাডোনা বলেন, একজন মা হিসেবে তাদের কষ্ট দেখে আমি সহ্য করতে পারছি না। তিনি বলেন, তাদের কষ্ট দেখে আমি সহ্য করতে পারছি না। এই শিশুরা আমাদের সবার।
এই পপতারকা বলেন, আমাদের মধ্যে একমাত্র আপনিই একজন যাকে গাজায় প্রবেশে বাধা দেওয়া যাবে না। এই নিষ্পাপ শিশুদের বাঁচাতে আমাদের মানবিক দরজাগুলো সম্পূর্ণরূপে খুলে দেওয়া দরকার। প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের মতোই পোপ লিও দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দিয়ে আসছেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে ‘অবদান’ অস্বীকারেই নাখোশ ট্রাম্প

গাজায় স্কুল ধ্বংসে কারণে ‘প্রজন্ম হারিয়ে’ যাওয়ার আশঙ্কা

আপডেট সময় : ০৯:১৯:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক: গাজায় প্রায় দুই বছর ধরে যুদ্ধ চলছে। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬১ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বেশিরভাগ শিশুই কোনো ধরনের শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে না এবং বেশিরভাগ স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
এদিকে শিশুরা যত বেশি সময় স্কুলের বাইরে থাকবে বা শিক্ষার আলো থেকে দূরে থাকবে একটি প্রজন্ম হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি তত বেশি বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (আনরোয়া)।
এক প্রতিবেদনে আনরোয়া জানিয়েছে, প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষ থেকে দূরে থাকার কারণে এসব শিশুর প্রাপ্য ভবিষ্যৎ কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। তাদের স্কুলে ফিরিয়ে আনার প্রথম পদক্ষেপ হলো একটি যুদ্ধবিরতি।

এদিকে গাজার শিশুদের কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন পপস্টার ম্যাডোনা। তিনি পোপ লিওর প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেন, দয়া করে গাজায় যান এবং অনেক দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই আপনার আলো শিশুদের কাছে পৌঁছে দিন। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে ম্যাডোনা বলেন, একজন মা হিসেবে তাদের কষ্ট দেখে আমি সহ্য করতে পারছি না। তিনি বলেন, তাদের কষ্ট দেখে আমি সহ্য করতে পারছি না। এই শিশুরা আমাদের সবার।
এই পপতারকা বলেন, আমাদের মধ্যে একমাত্র আপনিই একজন যাকে গাজায় প্রবেশে বাধা দেওয়া যাবে না। এই নিষ্পাপ শিশুদের বাঁচাতে আমাদের মানবিক দরজাগুলো সম্পূর্ণরূপে খুলে দেওয়া দরকার। প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের মতোই পোপ লিও দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই গাজার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি দিয়ে আসছেন।