ঢাকা ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

মাকে হাসপাতালে রেখে কেন্দ্রে দেরিতে আসা ছাত্রীর পরীক্ষা নেওয়া বিবেচনাধীন: প্রেস উইং

  • আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে দেরিতে পৌঁছানোয় পরীক্ষা দিতে না পারায় ছাত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েন -ছবি ফেসবুক থেকে নেওয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন)। পরীক্ষার প্রথম দিনে অসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ কেন্দ্রে যেতে দেরি হয় এক ছাত্রীর। এ কারণে তিনি প্রথম দিনের পরীক্ষা দিতে পারেননি। কেন্দ্রে দেরিতে পৌঁছে পরীক্ষা দিতে না পারায় ছাত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েন। এই ঘটনার ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিষয়টি ইতিমধ্যে কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।
শুক্রবার (২৭ জুন) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। পোস্টে বলা হয়, শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, মানবিক বিবেচনায় ওই শিক্ষার্থীর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণসংক্রান্ত আইন ও বিধির আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। সি আর আবরার আরো বলেন, ‘তার (ছাত্রী) এ দুঃসময়ে আমরাও সমব্যথী। এ পরীক্ষার্থীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মাকে হাসপাতালে রেখে কেন্দ্রে দেরিতে আসা ছাত্রীর পরীক্ষা নেওয়া বিবেচনাধীন: প্রেস উইং

আপডেট সময় : ০৭:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন)। পরীক্ষার প্রথম দিনে অসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ কেন্দ্রে যেতে দেরি হয় এক ছাত্রীর। এ কারণে তিনি প্রথম দিনের পরীক্ষা দিতে পারেননি। কেন্দ্রে দেরিতে পৌঁছে পরীক্ষা দিতে না পারায় ছাত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েন। এই ঘটনার ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিষয়টি ইতিমধ্যে কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।
শুক্রবার (২৭ জুন) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। পোস্টে বলা হয়, শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, মানবিক বিবেচনায় ওই শিক্ষার্থীর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি পাবলিক পরীক্ষা গ্রহণসংক্রান্ত আইন ও বিধির আলোকে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। সি আর আবরার আরো বলেন, ‘তার (ছাত্রী) এ দুঃসময়ে আমরাও সমব্যথী। এ পরীক্ষার্থীকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’