ঢাকা ০৫:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম

রেসিডেন্সি-নন রেসিডেন্সি সংস্কারসহ ৭ দফা দাবি বিএমসির

  • আপডেট সময় : ০৭:০০:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

শনিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শাহিনুল আলমের সঙ্গে তার কার্যালয়ে বিএমসি নেতৃবৃন্দ -ছবি সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেসিডেন্সি ও নন-রেসিডেন্সি প্রোগ্রামে সংস্কার আনতে ৭ দফা দাবি উত্থাপন করেছে চিকিৎসক ও মেডিকেল স্টুডেন্টদের নিয়ে গঠিত সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল কমিউনিটি (বিএমসি)।

শনিবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শাহিনুল আলমের সঙ্গে তার কার্যালয়ে দেখা করে তারা এসব দাবি জানান।

আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দাবিগুলো আদায়ের বিষয়ে গ্রহণযোগ্য অগ্রগতি কামনা করেন বিএমসির প্রতিনিধিরা। বিএমসির পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জুলাই বিপ্লবের পর নতুন বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হলেও চিকিৎসক সমাজ অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেসিডেন্সি ও নন-রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম এ বিভিন্ন সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা পর্যাপ্ত নয়।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিশন গঠন করে যৌক্তিক সংস্কার সাধন করতে হবে। কমিশনে দুজন রেসিডেন্ট ও দুজন নন-রেসিডেন্ট অবশ্যই রাখতে হবে। যুগেরসঙ্গে তাল মিলিয়ে কোর্স কারিকুলাম আপডেট করে ট্রেইনিদের হাতে কলমে ইন্টারভেনশন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি শেখার সুযোগ দিতে হবে। বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য ই-লগবুক নিশ্চিত করতে হবে।

একইসঙ্গে সকল প্রতিষ্ঠানে সকল রেসিডেন্টদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা, থিসিস গ্র্যান্ট, বুক গ্রান্ট, ট্রেনিং মডিউলসহ সমান সুযোগ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। রেসিডেন্ট ও নন-রেসিডেন্টদের সুনির্দিষ্ট বেতনকাঠামো প্রণয়ন করে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট, উৎসবভাতা, চিকিৎসা ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

এছাড়াও সকল প্রতিষ্ঠানে ক্লাস, ট্রেনিং,ব্লকের অভিন্ন মান নিশ্চিতকরণে অবিলম্বে ‘কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স টিম’ গঠন করতে হবে। কোর্স ডিউরেশনের ব্যাপারে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।একইসঙ্গে ট্রেনিংয়ের স্বীকৃতি দিতে হবে এবং উক্ত ট্রেনিং অন্য যেকোনো পোস্ট গ্রাজুয়েশনে গ্রহণযোগ্য হতে হবে।

সেগমেন্টাল পাশ নিশ্চিতকরণ: কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সেগমেন্টাল পাশের একটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করে জানুয়ারি ২০২৫ সেশনে যারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের থেকেই কার্যকর করতে হবে।

পরীক্ষা পদ্ধতির যুগোপযোগী সংস্কার: আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে পরীক্ষা পদ্ধতি পুরোপুরি ঢেলে সাজাতে হবে। প্রতিটি পরীক্ষায় ডিপার্টমেন্ট ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক পাশরেটের অসামঞ্জস্য দূর করে নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করতে হবে। একইসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা, ফেইজ-এ এবং ফেইজ-বি পরীক্ষার মার্ক পরীক্ষার পর দ্রুততম সময়ে প্রকাশ করতে হবে। এক্সামিনার এবং ট্রেইনারদের জন্য রিভিউ সিস্টেম চালু এবং তাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

এছাড়াও পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়িয়ে বিএমইউ ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও ইনস্টিটিউটে পরীক্ষার আয়োজন করতে হবে।

ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রিক সংস্কার: ভর্তি পরীক্ষার ফি সর্বোচ্চ এক হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। পরীক্ষায় অংশ নিতে ইন্টার্ন শেষ হওয়ার পর এক বছর সম্পন্ন হওয়ার বাধ্যবাধকতা বাতিল করতে হবে। ন্যূনতম তিনটি সাবজেক্ট চয়েজ এর ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়াও ভর্তি পরীক্ষায় ওয়েটিং লিস্ট এবং মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া চালু করতে হবে।

পরীক্ষা কেন্দ্রিক সংস্কার: ফেইজ-এ, ফেইজ-বি এবং ডিপ্লোমা ফাইনাল পরীক্ষাকেন্দ্রিক সংস্কার করতে হবে। পরীক্ষার ফি সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। ভর্তি ফি সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ অভিন্ন হবে এবং অবশ্যই তা পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। এছাড়াও সরকারি চিকিৎসকদের ডেপুটেশনে অবস্থায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ দিতে হবে।

ক্যারি অন সিস্টেম চালু করতে হবে: যে কোন পরীক্ষায় ফেল করলে পরীক্ষার্থীর জন্য ন্যূনতম একবছর ক্যারি অন সিস্টেম চালু করতে হবে।

ডিপ্লোমা ডিগ্রির নাম পরিবর্তন: ডিপ্লোমা ডিগ্রির নাম পরিবর্তন করে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নাম দিতে হবে। গবেষণায় গুরুত্ব দিতে হবে।

এসব দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিকেল কমিউনিটি বেশকিছু কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আগামী ২২ মার্চ ৫ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন ও অফলাইন জনমত তৈরি করা হবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে প্রত্যেক প্রধান বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হবে ৬ এপ্রিল থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত।

এছাড়াও আগামী ১৩ এপ্রিল দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতীকী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন পালন করা হবে।

এসময় চিকিৎসকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিএমইউ রেসিডেন্ট ডা. মো. মাহমুদুর রাহমান চৌধুরী, ডা. রোমেনা আফরোজ (রেসিডেন্ট, বিএমইউ), ডা. ফয়সাল লতিফ (রেসিডেন্ট, এনআইসিভিডি), ডা. জোবায়দা খানমসহ (রেসিডেন্ট, বিএমইউ) আরো অনেকে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম

রেসিডেন্সি-নন রেসিডেন্সি সংস্কারসহ ৭ দফা দাবি বিএমসির

আপডেট সময় : ০৭:০০:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেসিডেন্সি ও নন-রেসিডেন্সি প্রোগ্রামে সংস্কার আনতে ৭ দফা দাবি উত্থাপন করেছে চিকিৎসক ও মেডিকেল স্টুডেন্টদের নিয়ে গঠিত সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল কমিউনিটি (বিএমসি)।

শনিবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শাহিনুল আলমের সঙ্গে তার কার্যালয়ে দেখা করে তারা এসব দাবি জানান।

আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দাবিগুলো আদায়ের বিষয়ে গ্রহণযোগ্য অগ্রগতি কামনা করেন বিএমসির প্রতিনিধিরা। বিএমসির পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জুলাই বিপ্লবের পর নতুন বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হলেও চিকিৎসক সমাজ অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ তৈরির অন্যতম প্রধান মাধ্যম রেসিডেন্সি ও নন-রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম এ বিভিন্ন সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা পর্যাপ্ত নয়।

দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিশন গঠন করে যৌক্তিক সংস্কার সাধন করতে হবে। কমিশনে দুজন রেসিডেন্ট ও দুজন নন-রেসিডেন্ট অবশ্যই রাখতে হবে। যুগেরসঙ্গে তাল মিলিয়ে কোর্স কারিকুলাম আপডেট করে ট্রেইনিদের হাতে কলমে ইন্টারভেনশন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি শেখার সুযোগ দিতে হবে। বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য ই-লগবুক নিশ্চিত করতে হবে।

একইসঙ্গে সকল প্রতিষ্ঠানে সকল রেসিডেন্টদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা, থিসিস গ্র্যান্ট, বুক গ্রান্ট, ট্রেনিং মডিউলসহ সমান সুযোগ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। রেসিডেন্ট ও নন-রেসিডেন্টদের সুনির্দিষ্ট বেতনকাঠামো প্রণয়ন করে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট, উৎসবভাতা, চিকিৎসা ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

এছাড়াও সকল প্রতিষ্ঠানে ক্লাস, ট্রেনিং,ব্লকের অভিন্ন মান নিশ্চিতকরণে অবিলম্বে ‘কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স টিম’ গঠন করতে হবে। কোর্স ডিউরেশনের ব্যাপারে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।একইসঙ্গে ট্রেনিংয়ের স্বীকৃতি দিতে হবে এবং উক্ত ট্রেনিং অন্য যেকোনো পোস্ট গ্রাজুয়েশনে গ্রহণযোগ্য হতে হবে।

সেগমেন্টাল পাশ নিশ্চিতকরণ: কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সেগমেন্টাল পাশের একটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করে জানুয়ারি ২০২৫ সেশনে যারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের থেকেই কার্যকর করতে হবে।

পরীক্ষা পদ্ধতির যুগোপযোগী সংস্কার: আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে পরীক্ষা পদ্ধতি পুরোপুরি ঢেলে সাজাতে হবে। প্রতিটি পরীক্ষায় ডিপার্টমেন্ট ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক পাশরেটের অসামঞ্জস্য দূর করে নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করতে হবে। একইসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা, ফেইজ-এ এবং ফেইজ-বি পরীক্ষার মার্ক পরীক্ষার পর দ্রুততম সময়ে প্রকাশ করতে হবে। এক্সামিনার এবং ট্রেইনারদের জন্য রিভিউ সিস্টেম চালু এবং তাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

এছাড়াও পরীক্ষার কেন্দ্র বাড়িয়ে বিএমইউ ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও ইনস্টিটিউটে পরীক্ষার আয়োজন করতে হবে।

ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রিক সংস্কার: ভর্তি পরীক্ষার ফি সর্বোচ্চ এক হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। পরীক্ষায় অংশ নিতে ইন্টার্ন শেষ হওয়ার পর এক বছর সম্পন্ন হওয়ার বাধ্যবাধকতা বাতিল করতে হবে। ন্যূনতম তিনটি সাবজেক্ট চয়েজ এর ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়াও ভর্তি পরীক্ষায় ওয়েটিং লিস্ট এবং মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া চালু করতে হবে।

পরীক্ষা কেন্দ্রিক সংস্কার: ফেইজ-এ, ফেইজ-বি এবং ডিপ্লোমা ফাইনাল পরীক্ষাকেন্দ্রিক সংস্কার করতে হবে। পরীক্ষার ফি সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। ভর্তি ফি সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ অভিন্ন হবে এবং অবশ্যই তা পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকার মধ্যে রাখতে হবে। এছাড়াও সরকারি চিকিৎসকদের ডেপুটেশনে অবস্থায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের সুযোগ দিতে হবে।

ক্যারি অন সিস্টেম চালু করতে হবে: যে কোন পরীক্ষায় ফেল করলে পরীক্ষার্থীর জন্য ন্যূনতম একবছর ক্যারি অন সিস্টেম চালু করতে হবে।

ডিপ্লোমা ডিগ্রির নাম পরিবর্তন: ডিপ্লোমা ডিগ্রির নাম পরিবর্তন করে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নাম দিতে হবে। গবেষণায় গুরুত্ব দিতে হবে।

এসব দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিকেল কমিউনিটি বেশকিছু কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আগামী ২২ মার্চ ৫ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইন ও অফলাইন জনমত তৈরি করা হবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে প্রত্যেক প্রধান বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হবে ৬ এপ্রিল থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত।

এছাড়াও আগামী ১৩ এপ্রিল দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে প্রতীকী কর্মবিরতি ও মানববন্ধন পালন করা হবে।

এসময় চিকিৎসকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিএমইউ রেসিডেন্ট ডা. মো. মাহমুদুর রাহমান চৌধুরী, ডা. রোমেনা আফরোজ (রেসিডেন্ট, বিএমইউ), ডা. ফয়সাল লতিফ (রেসিডেন্ট, এনআইসিভিডি), ডা. জোবায়দা খানমসহ (রেসিডেন্ট, বিএমইউ) আরো অনেকে।