ঢাকা ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫

‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’র সিক্যুয়েল নিয়ে যা জানালেন আমিশা

  • আপডেট সময় : ০৫:২৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: প্রায় পঁচিশ বছর আগে ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় আমিশা প্যাটেল এবং হৃতিক রোশনের। চলতি বছর ২৫ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে আবারও মুক্তি দেওয়া হয়েছে। হৃতিক এবং আমিশার রসায়নকে আবারও উপভোগ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত ভক্তরাও। এখন এই সিনেমার সিক্যুয়েল চাইছেন তারা। এবার সেই বিষয়েই নীরবতা ভাঙলেন অভিনেত্রী। বিমানবন্দরে দেখা গিয়েছিল আমিশা প্যাটেলকে। সেই সময় তাকে ছেকে ধরেছিলেন ফটোগ্রাফাররা। সম্ভাব্য সিক্যুয়েলের বিষয়েই তখন তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। জবাবে অভিনেত্রী বলেন, রাকেশ আঙ্কলের (নির্মাতা রাকেশ রোশন) কাছে এই প্রশ্নটা করুন। হৃতিকের কাছে জানতে চান। সম্ভাব্য সিক্যুয়েল তো হওয়াই উচিত। আসলে দর্শকরাও সেটাই চাইছেন। প্রায় ২৫ বছর আগে মুক্তি প্রাপ্ত ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সুপারহিট বলে প্রমাণিত হয়েছে। সিনেমাটির মাধ্যমে রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন হৃতিক-আমিশা।

সিনেমাটি কীভাবে জীবন বদলে দিয়েছিল সেই কথা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন আমিশা। তার কথায়, সাধারণ ছেলে-মেয়ে থেকে আমরা রাতারাতি তারকা হয়ে উঠেছিলাম। রোহিত আর সোনিয়াও যেন জাতীয় ক্রাশ হয়ে গিয়েছিল। এটা একটা সাধারণ সিনেমা ছিল না। মানুষ এই চরিত্র দুটিকে গ্রহণ করেছিলেন। আমি তো বহু দিন ধরে এর মধ্যেই ডুবে ছিলাম। আমি জানি না, কীভাবে এটা হল। বিষয়টা বেশ অলৌকিক ছিল। আমিশার বক্তব্য, গোটা বিশ্বই যেন আপনাকে পূজা করতে শুরু করবেন। সকলেই আপনাকে চিনতে পারবেন। একটাই প্রধান পরিবর্তন এসেছে। আর সেটা হল, একটা সাধারণ ঘরের মেয়ে থেকে রীতিমতো সকলের হার্টথ্রব হয়ে ওঠা। আর ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সিনেমার হাত ধরে দর্শকদের মনেই জায়গা করে নিতে পারবেন আপনি।
প্রসঙ্গত, ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ লিমকা বুক অফ রেকর্ডস্-এ সর্বাধিক সংখ্যক (১০২টি) পুরস্কার-প্রাপ্ত বলিউড সিনেমা হিসেবে জায়গা পায়। সিনেমার প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে রাকেশ রোশন প্রথম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। হৃতিক তার অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হন, একসঙ্গে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পুরুষ অভিষেক পুরস্কার ও ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কার পান।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’র সিক্যুয়েল নিয়ে যা জানালেন আমিশা

আপডেট সময় : ০৫:২৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫

বিনোদন ডেস্ক: প্রায় পঁচিশ বছর আগে ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় আমিশা প্যাটেল এবং হৃতিক রোশনের। চলতি বছর ২৫ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে আবারও মুক্তি দেওয়া হয়েছে। হৃতিক এবং আমিশার রসায়নকে আবারও উপভোগ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত ভক্তরাও। এখন এই সিনেমার সিক্যুয়েল চাইছেন তারা। এবার সেই বিষয়েই নীরবতা ভাঙলেন অভিনেত্রী। বিমানবন্দরে দেখা গিয়েছিল আমিশা প্যাটেলকে। সেই সময় তাকে ছেকে ধরেছিলেন ফটোগ্রাফাররা। সম্ভাব্য সিক্যুয়েলের বিষয়েই তখন তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। জবাবে অভিনেত্রী বলেন, রাকেশ আঙ্কলের (নির্মাতা রাকেশ রোশন) কাছে এই প্রশ্নটা করুন। হৃতিকের কাছে জানতে চান। সম্ভাব্য সিক্যুয়েল তো হওয়াই উচিত। আসলে দর্শকরাও সেটাই চাইছেন। প্রায় ২৫ বছর আগে মুক্তি প্রাপ্ত ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সুপারহিট বলে প্রমাণিত হয়েছে। সিনেমাটির মাধ্যমে রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন হৃতিক-আমিশা।

সিনেমাটি কীভাবে জীবন বদলে দিয়েছিল সেই কথা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন আমিশা। তার কথায়, সাধারণ ছেলে-মেয়ে থেকে আমরা রাতারাতি তারকা হয়ে উঠেছিলাম। রোহিত আর সোনিয়াও যেন জাতীয় ক্রাশ হয়ে গিয়েছিল। এটা একটা সাধারণ সিনেমা ছিল না। মানুষ এই চরিত্র দুটিকে গ্রহণ করেছিলেন। আমি তো বহু দিন ধরে এর মধ্যেই ডুবে ছিলাম। আমি জানি না, কীভাবে এটা হল। বিষয়টা বেশ অলৌকিক ছিল। আমিশার বক্তব্য, গোটা বিশ্বই যেন আপনাকে পূজা করতে শুরু করবেন। সকলেই আপনাকে চিনতে পারবেন। একটাই প্রধান পরিবর্তন এসেছে। আর সেটা হল, একটা সাধারণ ঘরের মেয়ে থেকে রীতিমতো সকলের হার্টথ্রব হয়ে ওঠা। আর ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ সিনেমার হাত ধরে দর্শকদের মনেই জায়গা করে নিতে পারবেন আপনি।
প্রসঙ্গত, ‘কাহো না প্যায়ার হ্যায়’ লিমকা বুক অফ রেকর্ডস্-এ সর্বাধিক সংখ্যক (১০২টি) পুরস্কার-প্রাপ্ত বলিউড সিনেমা হিসেবে জায়গা পায়। সিনেমার প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে রাকেশ রোশন প্রথম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। হৃতিক তার অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হন, একসঙ্গে ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পুরুষ অভিষেক পুরস্কার ও ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কার পান।