ঢাকা ০৫:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

দুই স্কুলছাত্রের অ্যাকাউন্টে হাজার কোটি টাকা!

  • আপডেট সময় : ০১:০৯:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাওয়া গেল ৯৬০ কোটি রুপি (১ হাজার ১১৫ কোটি টাকা)। কিন্তু কীভাবে তাদের অ্যাকাউন্টে এত টাকা জমা পড়ল তা নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। চলছে তদন্ত। ভারতের বিহারের কাটিহার জেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। সেখানকার বাগাউরা পঞ্চায়েতের পাসতিয়া গ্রামের দুই শিক্ষার্থী গুরুচন্দ্র বিশ্বাস এবং অসিত কুমারের অ্যাকাউন্টে ওই অংকের টাকা পাওয়া গেছে। সংবাদ সংস্থা ‘লাইভহিন্দুস্তান’-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বাস এবং কুমারের অ্যাকাউন্টে যথাক্রেমে ৬০ কোটি এবং ৯০০ কোটি রুপি জমা পড়েছে। আর এই ঘটনাকে ঘিরেই কাটিহার জেলায় হুলস্থুল পড়ে গেছে। জানা গেছে, দুজনেই তাদের অ্যাকাউন্ট চেক করতে ব্যাংকে গিয়েছিল। আর তখনই তারা চমকে ওঠে। ব্যাংকের লোকজনও পড়িমরি করে তদন্ত শুরু করে। ব্যাংকের ম্যানেজার মনোজ গুপ্ত খবরটি শুনে স্তম্ভিত হয়ে যান। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ওই দু’জনের অ্যাকাউন্ট থেকে লেনদেনের প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেন। ব্যাংকের প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এমনটা হতে পারে বলে প্রাতমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দুই স্কুলছাত্রের অ্যাকাউন্টে হাজার কোটি টাকা!

আপডেট সময় : ০১:০৯:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাওয়া গেল ৯৬০ কোটি রুপি (১ হাজার ১১৫ কোটি টাকা)। কিন্তু কীভাবে তাদের অ্যাকাউন্টে এত টাকা জমা পড়ল তা নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। চলছে তদন্ত। ভারতের বিহারের কাটিহার জেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। সেখানকার বাগাউরা পঞ্চায়েতের পাসতিয়া গ্রামের দুই শিক্ষার্থী গুরুচন্দ্র বিশ্বাস এবং অসিত কুমারের অ্যাকাউন্টে ওই অংকের টাকা পাওয়া গেছে। সংবাদ সংস্থা ‘লাইভহিন্দুস্তান’-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বাস এবং কুমারের অ্যাকাউন্টে যথাক্রেমে ৬০ কোটি এবং ৯০০ কোটি রুপি জমা পড়েছে। আর এই ঘটনাকে ঘিরেই কাটিহার জেলায় হুলস্থুল পড়ে গেছে। জানা গেছে, দুজনেই তাদের অ্যাকাউন্ট চেক করতে ব্যাংকে গিয়েছিল। আর তখনই তারা চমকে ওঠে। ব্যাংকের লোকজনও পড়িমরি করে তদন্ত শুরু করে। ব্যাংকের ম্যানেজার মনোজ গুপ্ত খবরটি শুনে স্তম্ভিত হয়ে যান। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ওই দু’জনের অ্যাকাউন্ট থেকে লেনদেনের প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেন। ব্যাংকের প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এমনটা হতে পারে বলে প্রাতমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।