ঢাকা ০৫:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজের চাকার খোপে দুই মরদেহ

  • আপডেট সময় : ০৭:৩৮:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৯৪ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের এয়ারলাইনস জেটব্লুর একটি উড়োজাহাজ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এর চাকার খোপে দুইটি মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে।

এয়ারলাইন্সটি মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ খবর জানায়। গতবছর ডিসেম্বরে হাওয়াইয়ে অবতরণ করা ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজের চাকার গর্তে একটি মৃতদেহের সন্ধান মেলার পর আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটল।

একের পর এক এমন ঘটনায় এয়ারলাইরন্সের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। সিএনএন জানায়, জেটব্লু উড়োজাহাজটির ল্যান্ডিং গিয়ার বা চাকার খোপে মরদেহ পাওয়া যায় সোমবার রাতে। তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

কীভাবে দুইজন উড়োজাহাজের চাকার খোপে ঢুকতে পারলেন তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেটব্লু এয়ারলাইন্স।

জেটব্লু এয়ারের ফ্লাইট ১৮০১ উড়োজাহাজটি সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায় এবং রাত ১১টার দিকে ফ্লোরিডায় ফোর্ট লডারডেলে অবতরণ করে।

যে দুই মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা দুইজনই পুরুষ এবং তাদের দেহ পচে-গলে গেছে বলে জানিয়েছেন আইনপ্রয়োগকারী কর্মকর্তারা।

হুইল ওয়েল বা কার্গো হোল্ডের মতো উড়োজাহাজে চাপহীন স্থানে লুকিয়ে থাকলে জীবীত যে কেউ চরম অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে। তাপমাত্রা -৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং -৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর মধ্যে নেমে যেতে পারে। এতে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই সেখানে বেঁচে থাকতে পারে না।

তবে কেউ কেই এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকতে পেরেছেন। গত বছর প্যারিসে আলজেরিয়ার একটি বিমানের আন্ডারক্যারেজ বে থেকে এক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

 

 

 

 

 

যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজের চাকার খোপে দুই মরদেহ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের এয়ারলাইনস জেটব্লুর একটি উড়োজাহাজ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এর চাকার খোপে দুইটি মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে।

এয়ারলাইন্সটি মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ খবর জানায়। গতবছর ডিসেম্বরে হাওয়াইয়ে অবতরণ করা ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজের চাকার গর্তে একটি মৃতদেহের সন্ধান মেলার পর আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটল।

একের পর এক এমন ঘটনায় এয়ারলাইরন্সের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। সিএনএন জানায়, জেটব্লু উড়োজাহাজটির ল্যান্ডিং গিয়ার বা চাকার খোপে মরদেহ পাওয়া যায় সোমবার রাতে। তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

কীভাবে দুইজন উড়োজাহাজের চাকার খোপে ঢুকতে পারলেন তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেটব্লু এয়ারলাইন্স।

জেটব্লু এয়ারের ফ্লাইট ১৮০১ উড়োজাহাজটি সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায় এবং রাত ১১টার দিকে ফ্লোরিডায় ফোর্ট লডারডেলে অবতরণ করে।

যে দুই মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা দুইজনই পুরুষ এবং তাদের দেহ পচে-গলে গেছে বলে জানিয়েছেন আইনপ্রয়োগকারী কর্মকর্তারা।

হুইল ওয়েল বা কার্গো হোল্ডের মতো উড়োজাহাজে চাপহীন স্থানে লুকিয়ে থাকলে জীবীত যে কেউ চরম অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে। তাপমাত্রা -৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং -৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর মধ্যে নেমে যেতে পারে। এতে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই সেখানে বেঁচে থাকতে পারে না।

তবে কেউ কেই এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকতে পেরেছেন। গত বছর প্যারিসে আলজেরিয়ার একটি বিমানের আন্ডারক্যারেজ বে থেকে এক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

 

 

 

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

এদিন বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ভারত ও ভুটান

যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজের চাকার খোপে দুই মরদেহ

আপডেট সময় : ০৭:৩৮:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের এয়ারলাইনস জেটব্লুর একটি উড়োজাহাজ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এর চাকার খোপে দুইটি মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে।

এয়ারলাইন্সটি মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ খবর জানায়। গতবছর ডিসেম্বরে হাওয়াইয়ে অবতরণ করা ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজের চাকার গর্তে একটি মৃতদেহের সন্ধান মেলার পর আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটল।

একের পর এক এমন ঘটনায় এয়ারলাইরন্সের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। সিএনএন জানায়, জেটব্লু উড়োজাহাজটির ল্যান্ডিং গিয়ার বা চাকার খোপে মরদেহ পাওয়া যায় সোমবার রাতে। তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

কীভাবে দুইজন উড়োজাহাজের চাকার খোপে ঢুকতে পারলেন তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেটব্লু এয়ারলাইন্স।

জেটব্লু এয়ারের ফ্লাইট ১৮০১ উড়োজাহাজটি সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায় এবং রাত ১১টার দিকে ফ্লোরিডায় ফোর্ট লডারডেলে অবতরণ করে।

যে দুই মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা দুইজনই পুরুষ এবং তাদের দেহ পচে-গলে গেছে বলে জানিয়েছেন আইনপ্রয়োগকারী কর্মকর্তারা।

হুইল ওয়েল বা কার্গো হোল্ডের মতো উড়োজাহাজে চাপহীন স্থানে লুকিয়ে থাকলে জীবীত যে কেউ চরম অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে। তাপমাত্রা -৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং -৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর মধ্যে নেমে যেতে পারে। এতে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই সেখানে বেঁচে থাকতে পারে না।

তবে কেউ কেই এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকতে পেরেছেন। গত বছর প্যারিসে আলজেরিয়ার একটি বিমানের আন্ডারক্যারেজ বে থেকে এক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

 

 

 

 

 

যুক্তরাষ্ট্রে উড়োজাহাজের চাকার খোপে দুই মরদেহ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের এয়ারলাইনস জেটব্লুর একটি উড়োজাহাজ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর এর চাকার খোপে দুইটি মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে।

এয়ারলাইন্সটি মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ খবর জানায়। গতবছর ডিসেম্বরে হাওয়াইয়ে অবতরণ করা ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজের চাকার গর্তে একটি মৃতদেহের সন্ধান মেলার পর আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটল।

একের পর এক এমন ঘটনায় এয়ারলাইরন্সের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। সিএনএন জানায়, জেটব্লু উড়োজাহাজটির ল্যান্ডিং গিয়ার বা চাকার খোপে মরদেহ পাওয়া যায় সোমবার রাতে। তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

কীভাবে দুইজন উড়োজাহাজের চাকার খোপে ঢুকতে পারলেন তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেটব্লু এয়ারলাইন্স।

জেটব্লু এয়ারের ফ্লাইট ১৮০১ উড়োজাহাজটি সোমবার নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায় এবং রাত ১১টার দিকে ফ্লোরিডায় ফোর্ট লডারডেলে অবতরণ করে।

যে দুই মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা দুইজনই পুরুষ এবং তাদের দেহ পচে-গলে গেছে বলে জানিয়েছেন আইনপ্রয়োগকারী কর্মকর্তারা।

হুইল ওয়েল বা কার্গো হোল্ডের মতো উড়োজাহাজে চাপহীন স্থানে লুকিয়ে থাকলে জীবীত যে কেউ চরম অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে। তাপমাত্রা -৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং -৬০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর মধ্যে নেমে যেতে পারে। এতে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই সেখানে বেঁচে থাকতে পারে না।

তবে কেউ কেই এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকতে পেরেছেন। গত বছর প্যারিসে আলজেরিয়ার একটি বিমানের আন্ডারক্যারেজ বে থেকে এক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।