ঢাকা ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দুই কর্মকর্তাকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ

  • আপডেট সময় : ১১:৩৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঘুষগ্রহণ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দুই কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে বেলা ১১টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত সংস্থার উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিক তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরিফ সাদিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়া দুই কর্মকর্তা হলেন- চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো. আবু সাইদ ও উপপরিচালক (ই-পাসপোর্ট এবং স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন প্রকল্প, উত্তরা) রাজ আহমেদ। অভিযোগে বলা হয়, পাসপোর্ট অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তারা ঘুষের বিনিময়ে পাসপোর্ট প্রদান ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া ঘুষের বিনিময়ে এর আগেও ভারতীয় নাগরিককে পাসপোর্ট প্রদান ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ওই ঘটনায় একাধিক মামলাও হয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দুই কর্মকর্তাকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ

আপডেট সময় : ১১:৩৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঘুষগ্রহণ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দুই কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে বেলা ১১টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত সংস্থার উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিক তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরিফ সাদিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়া দুই কর্মকর্তা হলেন- চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো. আবু সাইদ ও উপপরিচালক (ই-পাসপোর্ট এবং স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থাপনা প্রবর্তন প্রকল্প, উত্তরা) রাজ আহমেদ। অভিযোগে বলা হয়, পাসপোর্ট অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তারা ঘুষের বিনিময়ে পাসপোর্ট প্রদান ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া ঘুষের বিনিময়ে এর আগেও ভারতীয় নাগরিককে পাসপোর্ট প্রদান ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ওই ঘটনায় একাধিক মামলাও হয়েছে।