ঢাকা ০৯:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

লন্ডনে শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল সমাবেশে সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-সংসদ সদস্যরা

  • আপডেট সময় : ০৬:৪৪:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৬১ বার পড়া হয়েছে

গত রোববার যুক্তরাজ্যের লন্ডনে শেখ হাসিনার ভাচ্যুয়াল সমাবেশের দর্শকসারিতে দেখা গেছে অনেক নেতাকে। ছবিতে সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান (সারির সামনে)। ছবি: সংগৃহীত

প্রত্যাশা ডেস্ক : যুক্তরাজ্যের লন্ডনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল সমাবেশের দর্শকসারিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের কয়েকজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্যকে দেখা গেছে। সেখানে সাবেক এক মন্ত্রিপরিষদ সচিবকেও দেখা গেছে।
সমাবেশের দর্শকসারিতে যাঁদের বসে থাকতে দেখা গেছে, তাঁদের মধ্যে আছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান, সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব এবং সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার।
গত রোববার (৮ ডিসেম্বর) পূর্ব লন্ডনের ইম্প্রেসন ভেন্যু হলে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের আয়োজনে শেখ হাসিনার ভাচ্যুয়াল সমাবেশ হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর লন্ডনের এই সমাবেশে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে দেখা গেল আব্দুর রহমান, শফিকুর রহমান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান হাবিব ও কবির বিন আনোয়ারকে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ফরিদপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। শফিকুর রহমান চৌধুরী সিলেট ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। হাবিবুর রহমান হাবিব সিলেট ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। জনপ্রশাসনের প্রভাবশালী কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত ছিলেন কবির বিন আনোয়ার। গত বছরের জানুয়ারিতে তিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পদ থেকে অবসরে যান। চলতি বছরের জানুয়ারিতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান। তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, নেতা-কর্মী আত্মগোপনে চলে যান। অনেকে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে গতকাল লন্ডনে উল্লিখিত চারজনকে দেখা গেল। দেশে তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ অক্টোবর কবির বিন আনোয়ার ও তাঁর স্ত্রী তৌফিকা আহমেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।

 

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লন্ডনে শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল সমাবেশে সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-সংসদ সদস্যরা

আপডেট সময় : ০৬:৪৪:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রত্যাশা ডেস্ক : যুক্তরাজ্যের লন্ডনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল সমাবেশের দর্শকসারিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের কয়েকজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্যকে দেখা গেছে। সেখানে সাবেক এক মন্ত্রিপরিষদ সচিবকেও দেখা গেছে।
সমাবেশের দর্শকসারিতে যাঁদের বসে থাকতে দেখা গেছে, তাঁদের মধ্যে আছেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান, সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব এবং সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার।
গত রোববার (৮ ডিসেম্বর) পূর্ব লন্ডনের ইম্প্রেসন ভেন্যু হলে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের আয়োজনে শেখ হাসিনার ভাচ্যুয়াল সমাবেশ হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর লন্ডনের এই সমাবেশে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে দেখা গেল আব্দুর রহমান, শফিকুর রহমান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান হাবিব ও কবির বিন আনোয়ারকে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান ফরিদপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। শফিকুর রহমান চৌধুরী সিলেট ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। হাবিবুর রহমান হাবিব সিলেট ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। জনপ্রশাসনের প্রভাবশালী কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত ছিলেন কবির বিন আনোয়ার। গত বছরের জানুয়ারিতে তিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পদ থেকে অবসরে যান। চলতি বছরের জানুয়ারিতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান। তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, নেতা-কর্মী আত্মগোপনে চলে যান। অনেকে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে গতকাল লন্ডনে উল্লিখিত চারজনকে দেখা গেল। দেশে তাঁদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ অক্টোবর কবির বিন আনোয়ার ও তাঁর স্ত্রী তৌফিকা আহমেদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।