ঢাকা ০১:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এসএমই শিল্পের সহায়তায় সিটি ব্যাংকে আইএফসি’র ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

  • আপডেট সময় : ০৯:০৯:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের এসএমই শিল্পের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে পুনরুজ্জীবিত ও জোরদারকরণে সহায়তা করতে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপের সদস্য ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন (আইএফসি) সিটি ব্যাংক পিএলসিতে ৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার বিনিয়োগ করছে। এ উপলক্ষে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সম্প্রতি সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। আইএফসি’র এই বিনিয়োগের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক এসএমই খাতে বিনিয়োগের ঘাটতি পূরণ করে নতুন ঋণ প্রদান করতে পারবে। বিশেষ করে তাদের, যারা আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে যুক্ত। এই অংশীদারিত্ব আর্থিক খাতে এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এসেছে যখন মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনৈতিক বাধাসমূহের জন্য সাশ্রয়ী উপায়ে ঋণ নেওয়া বেশ কষ্টসাধ্য বিষয় হিসেবে উপনীত হয়েছে। এসএমই অর্থায়নকে শক্তিশালীকরণের মধ্য দিয়ে বিবিধ কর্মপ্রক্রিয়া টিকে থাকবে ও গতিশীল হবে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং অর্থনীতির মূল খাতসমূহও বিস্তৃত পর্যায়ে সহায়তা পাবে। সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “আমরা আইএফসি’র সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞ। এই বিনিয়োগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতে বৃহৎ ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করবে।” আইএফসি রিজিওনাল ইন্ডাস্ট্রি ডিরেক্টর অব ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস গ্রুপ ফর এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক মি. অ্যালেন ফরলেমু বলেন, “বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষুদ্র ব্যবসা অপরিহার্য। এদের উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে আমরা সকলের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ উন্নত করা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সমর্থন করা এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করায় অবদান রাখি।” অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, আইএফসি’র বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হল্টম্যান সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ঋণ পরিশোধে ৮ বছর সময় পাবেন আমদানিকারকরা

এসএমই শিল্পের সহায়তায় সিটি ব্যাংকে আইএফসি’র ৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

আপডেট সময় : ০৯:০৯:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের এসএমই শিল্পের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে পুনরুজ্জীবিত ও জোরদারকরণে সহায়তা করতে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপের সদস্য ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন (আইএফসি) সিটি ব্যাংক পিএলসিতে ৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার বিনিয়োগ করছে। এ উপলক্ষে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সম্প্রতি সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। আইএফসি’র এই বিনিয়োগের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক এসএমই খাতে বিনিয়োগের ঘাটতি পূরণ করে নতুন ঋণ প্রদান করতে পারবে। বিশেষ করে তাদের, যারা আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে যুক্ত। এই অংশীদারিত্ব আর্থিক খাতে এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এসেছে যখন মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনৈতিক বাধাসমূহের জন্য সাশ্রয়ী উপায়ে ঋণ নেওয়া বেশ কষ্টসাধ্য বিষয় হিসেবে উপনীত হয়েছে। এসএমই অর্থায়নকে শক্তিশালীকরণের মধ্য দিয়ে বিবিধ কর্মপ্রক্রিয়া টিকে থাকবে ও গতিশীল হবে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং অর্থনীতির মূল খাতসমূহও বিস্তৃত পর্যায়ে সহায়তা পাবে। সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “আমরা আইএফসি’র সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞ। এই বিনিয়োগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতে বৃহৎ ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করবে।” আইএফসি রিজিওনাল ইন্ডাস্ট্রি ডিরেক্টর অব ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস গ্রুপ ফর এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিক মি. অ্যালেন ফরলেমু বলেন, “বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষুদ্র ব্যবসা অপরিহার্য। এদের উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে আমরা সকলের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ উন্নত করা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সমর্থন করা এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করায় অবদান রাখি।” অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, আইএফসি’র বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হল্টম্যান সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।