ঢাকা ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫

আপেল ও পেয়ারা ফাইবার-অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ

  • আপডেট সময় : ০৫:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

আপেল ও পেয়ারা দুটিই আমাদের পরিচিত ফল। এই দুটির মধ্যে কোনো ফল বেশি উপকারী তা নিয়ে বিতর্ক কম হয় না। মূলত দুটি ফলই কমবেশি খাওয়া উচিত সবার। আপেলের কিছু পুষ্টিগুণ আছে; যা পেয়ারায় নেই। কিন্তু পেয়ারায় আবার প্রচুর ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
পেয়ারাতে প্রচুর দানা থাকে। তাই অনেকে খেতে পারেন না। শিশু ও বয়স্কদের খেতে অসুবিধা হয় অনেক সময়। কিন্তু আপেল সবাই খেতে পারেন।
দুটি ফলেই প্রচুর ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফলে চোখ বুজে দুটি ফল খাওয়া যাবে। কোনো অসুবিধা নেই। তবে আপেলের তুলনায় পেয়ারায় শর্করার পরিমাণ কিছুটা কম রয়েছে। ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা পেয়ারা খেতে পারেন। আপেল খেলেও খুব বেশি সমস্যা নেই।
আপেলে থাকা ফাইবার শরীর থেকে খারাপ ফ্যাট বের করে দিতে সাহায্য করে। ফলে হার্টের রোগ, হাই ব্লাডপ্রেসার থেকে রক্ষা করে আপেল।
পুষ্টিবিদদের মতে, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হলো ব্রেকফাস্ট বা সকালের নাস্তা খাওয়ার আধঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।
আপেল খাওয়াও উচিত ভর্তি পেটে কারণ এই সময়ে ফল খেলে অ্যাসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। তবে সকালে ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে লাঞ্চের পর এই সময়ের মধ্যেই আপেল খাওয়া উচিত। পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি দেরি করে বিকেলের মধ্যেই ফল খেয়ে নেওয়া উচিত।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আপেল ও পেয়ারা ফাইবার-অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ

আপডেট সময় : ০৫:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

আপেল ও পেয়ারা দুটিই আমাদের পরিচিত ফল। এই দুটির মধ্যে কোনো ফল বেশি উপকারী তা নিয়ে বিতর্ক কম হয় না। মূলত দুটি ফলই কমবেশি খাওয়া উচিত সবার। আপেলের কিছু পুষ্টিগুণ আছে; যা পেয়ারায় নেই। কিন্তু পেয়ারায় আবার প্রচুর ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
পেয়ারাতে প্রচুর দানা থাকে। তাই অনেকে খেতে পারেন না। শিশু ও বয়স্কদের খেতে অসুবিধা হয় অনেক সময়। কিন্তু আপেল সবাই খেতে পারেন।
দুটি ফলেই প্রচুর ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফলে চোখ বুজে দুটি ফল খাওয়া যাবে। কোনো অসুবিধা নেই। তবে আপেলের তুলনায় পেয়ারায় শর্করার পরিমাণ কিছুটা কম রয়েছে। ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা পেয়ারা খেতে পারেন। আপেল খেলেও খুব বেশি সমস্যা নেই।
আপেলে থাকা ফাইবার শরীর থেকে খারাপ ফ্যাট বের করে দিতে সাহায্য করে। ফলে হার্টের রোগ, হাই ব্লাডপ্রেসার থেকে রক্ষা করে আপেল।
পুষ্টিবিদদের মতে, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময় হলো ব্রেকফাস্ট বা সকালের নাস্তা খাওয়ার আধঘণ্টা পর। অথবা লাঞ্চ বা দুপুরের খাবার খাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে। তবে, রাতে একেবারেই পেয়ারা খাবেন না। ঠান্ডা লাগা থেকে শুরু করে জ্বরও আসতে পারে।
আপেল খাওয়াও উচিত ভর্তি পেটে কারণ এই সময়ে ফল খেলে অ্যাসিডিটি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। তবে সকালে ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে লাঞ্চের পর এই সময়ের মধ্যেই আপেল খাওয়া উচিত। পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি দেরি করে বিকেলের মধ্যেই ফল খেয়ে নেওয়া উচিত।