ঢাকা ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

শিশু হাস্যকর মুখভঙ্গি দেখলে সুখী হয়

  • আপডেট সময় : ০৬:১৯:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪
  • ৪৫ বার পড়া হয়েছে

নারী ও শিশু ডেস্ক: অধিকাংশ মা-বাবা সন্তানকে সুখী দেখতে চান। সুখী মানুষ অসুখী মানুষের চেয়ে জীবনের নানা ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে। তারা কাজে ও ভালোবাসায় বেশি সফল হয়। সুখী মানুষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভালো কাজ পায় ও ভালো উপার্জন করে। সুখী হওয়া একটি প্রবণতা। সুখী হওয়াটা চর্চা করতে হয়। শিশুবেলায় এই অভ্যাস গড়ে উঠলে সন্তানের জন্য ভালো। সুখ প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে হাসি। শিশুরা হাসির মাধ্যমে সুখের অনুভব প্রকাশ করে, সামাজিকতা শেখে ও সম্পর্ক গড়ে তোলে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সুখী হওয়ার জন্য চর্চা করতে হয়। মা-বাবারা সন্তানদের সুখী হতে অনুপ্রাণিত করতে পারেন। এ জন্য যা করতে হবে, তা হলোÑ
শিশুদের ভাষায় তাদের সঙ্গে কথা বলা: শিশু যে ভাঙা ভাঙা শব্দ ব্যবহার করে, যে টোনে কথা বলে সেই টোনে কথা বলুন। সে যে শব্দগুলো অধিক ব্যবহার করে সেই শব্দগুলো হাসতে হাসতে বলুন এতে আপনার শিশু আনন্দ পাবে। এবং হাসবে।
শিশুর দিকে তাকিয়ে হাসা: শিশুর সামনে আপনিও হাসুন। শিশুরা হাসতে দেখলে হাসে।
শিশুর সঙ্গে লুকোচুরি খেলা: শিশুর সঙ্গে লুকোচুরি খেলতে পারেন। আপনাকে খুঁজে পেলে আপনিও আনন্দ প্রকাশ করুন। এতে শিশু আরও বেশি আনন্দিত হবে।
শিশুর চোখে চোখ রেখে কথা বলা: শিশুরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে চোখে চোখ রেখে কথা বলা। হেসে হেসে শিশুর সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখে চোখ রাখুন।
শিশুর সঙ্গে অঙ্গভঙ্গির সহযোগে কথা বলা: যা বলছেন তা অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করুন। এতে শিশুর যোগাযোগ ক্ষমতা বাড়বে। এবং এতে সে আনন্দিত হবে।
হাস্যকর মুখভঙ্গি কর: শিশুরা শিশুসুলভ আচরণ পছন্দ করে। শিশুর সামনে হাস্যকর মুখভঙ্গি দেখান। সে আনন্দ পাবে এবং হাসবে।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শিশু হাস্যকর মুখভঙ্গি দেখলে সুখী হয়

আপডেট সময় : ০৬:১৯:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

নারী ও শিশু ডেস্ক: অধিকাংশ মা-বাবা সন্তানকে সুখী দেখতে চান। সুখী মানুষ অসুখী মানুষের চেয়ে জীবনের নানা ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে। তারা কাজে ও ভালোবাসায় বেশি সফল হয়। সুখী মানুষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভালো কাজ পায় ও ভালো উপার্জন করে। সুখী হওয়া একটি প্রবণতা। সুখী হওয়াটা চর্চা করতে হয়। শিশুবেলায় এই অভ্যাস গড়ে উঠলে সন্তানের জন্য ভালো। সুখ প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে হাসি। শিশুরা হাসির মাধ্যমে সুখের অনুভব প্রকাশ করে, সামাজিকতা শেখে ও সম্পর্ক গড়ে তোলে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সুখী হওয়ার জন্য চর্চা করতে হয়। মা-বাবারা সন্তানদের সুখী হতে অনুপ্রাণিত করতে পারেন। এ জন্য যা করতে হবে, তা হলোÑ
শিশুদের ভাষায় তাদের সঙ্গে কথা বলা: শিশু যে ভাঙা ভাঙা শব্দ ব্যবহার করে, যে টোনে কথা বলে সেই টোনে কথা বলুন। সে যে শব্দগুলো অধিক ব্যবহার করে সেই শব্দগুলো হাসতে হাসতে বলুন এতে আপনার শিশু আনন্দ পাবে। এবং হাসবে।
শিশুর দিকে তাকিয়ে হাসা: শিশুর সামনে আপনিও হাসুন। শিশুরা হাসতে দেখলে হাসে।
শিশুর সঙ্গে লুকোচুরি খেলা: শিশুর সঙ্গে লুকোচুরি খেলতে পারেন। আপনাকে খুঁজে পেলে আপনিও আনন্দ প্রকাশ করুন। এতে শিশু আরও বেশি আনন্দিত হবে।
শিশুর চোখে চোখ রেখে কথা বলা: শিশুরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে চোখে চোখ রেখে কথা বলা। হেসে হেসে শিশুর সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখে চোখ রাখুন।
শিশুর সঙ্গে অঙ্গভঙ্গির সহযোগে কথা বলা: যা বলছেন তা অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করুন। এতে শিশুর যোগাযোগ ক্ষমতা বাড়বে। এবং এতে সে আনন্দিত হবে।
হাস্যকর মুখভঙ্গি কর: শিশুরা শিশুসুলভ আচরণ পছন্দ করে। শিশুর সামনে হাস্যকর মুখভঙ্গি দেখান। সে আনন্দ পাবে এবং হাসবে।