ঢাকা ০২:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

  • আপডেট সময় : ০৯:১২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের হার অনেক কম এবং দিন দিন পরিস্থিতির আরও উন্নতি ঘটছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্কের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে মূলত আলোচনা হয়েছে মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে। মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা যেন তাদের সহযোগিতা করি, তারা এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছে। তাছাড়া পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উত্তরণ ও বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের কাজেও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন তারা। জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বৈঠকে মানবাধিকার প্রতিনিধিদল জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের পাঠানোর ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে যাচাই-বাছাই ও স্ক্রিনিং করে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছে। তবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ যে ভালো পারফর্ম করছে, সে বিষয়ে তারা প্রশংসা করেছে। এছাড়া পুলিশ সংস্কার কমিশনে মানবাধিকার সংরক্ষণের বিষয়টি যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। অধিকন্তু তারা আমাদের বিচার প্রক্রিয়ায় সাক্ষী সুরক্ষা ও ভিকটিম সুরক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নিশ্চিতকরণের পরামর্শ দিয়েছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমরা জাতিসংঘের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছি। যদিও জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আমাদের সাহায্য করছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় এটি অনেক কম।
সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমারে সহিংস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে আরও কিছু রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেজন্য জাতিসংঘ প্রতিনিধিদলকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণে আমরা চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছি। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্কের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন— বাংলাদেশে অবস্থিত জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধি অফিসের সিনিয়র মানবাধিকার উপদেষ্টা হুমা খান, জেনেভায় অবস্থিত অফিস অব দ্য ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের (ওএইচসিএইচআর) এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন, মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি, মানবাধিকার কর্মকর্তা লিভিয়া কোসেঞ্জা। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে ছিলেন—স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম এনডিসি, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান প্রমুখ।
সরকারের দুর্নীতি পেলে প্রকাশ করার আহ্বান: সরকারের ভেতরে কোনো ভুল বা দুর্নীতি হলে তা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানী লালবাগের পুরান কারাগারে ‘পুরান ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ইতিহাস, ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, আমাদের ভেতরে যদি কোনো ভুল হয় বা দুর্নীতি হয়, আপনারা প্রকাশ করে দেন। এতে আমরা সচেতন হব এবং সংশোধন করতে পারব। আমাদের ভুলগুলো অবশ্যই আমাদের ধরিয়ে দেবেন। কিন্তু যেখানে ভুল না হয়, সেটা করবেন না। যেহেতু আমরা মানুষ, আমাদের ভুল হতেই পারে। যদি আমাদের ভেতরে কোনো দুর্নীতি হয়, আপনারা বলে দেবেন যে এটা করছেন, আপনারা জানিয়ে দেবেন। এতে আমার কোনো আপত্তি নেই। সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও যানজটের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা সড়ক অবরোধ করছে, তারাই আবার যানজট সম্পর্কে বলছে। যারা যানজট সৃষ্টি করছে, তারাই আবার বলছে ঢাকা শহরে যানজট। এখন আমি কোথায় যাব, আপনারা বলেন। এখন আমাকে একটা সমাধান দেন। তিনি বলেন, তারা যদি রাস্তা অবরোধ না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে কর্মসূচিটা করেন, তাহলেই যানজট তৈরি হয় না। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। রাজধানীর যানজটের বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যানজট নিরসনের জন্য আমরা ছাত্রদেরও নিয়োগ করছি। যানজট একটি বড় ধরনের সমস্যা। রাস্তা বাড়ছে না, প্রতিদিন গাড়ি ঠিকই বাড়ছে। মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য ঢাকায় আসছে, মানুষ বাড়ছে। সবাই রাস্তা চায়, কিন্তু যদি জায়গা চাওয়া হয়, জায়গা ছাড়বে না।

 

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পরিবারভিত্তিক ব্যবসা

মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৯:১২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের হার অনেক কম এবং দিন দিন পরিস্থিতির আরও উন্নতি ঘটছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্কের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে মূলত আলোচনা হয়েছে মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে। মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা যেন তাদের সহযোগিতা করি, তারা এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছে। তাছাড়া পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উত্তরণ ও বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের কাজেও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন তারা। জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বৈঠকে মানবাধিকার প্রতিনিধিদল জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের পাঠানোর ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে যাচাই-বাছাই ও স্ক্রিনিং করে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছে। তবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ যে ভালো পারফর্ম করছে, সে বিষয়ে তারা প্রশংসা করেছে। এছাড়া পুলিশ সংস্কার কমিশনে মানবাধিকার সংরক্ষণের বিষয়টি যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। অধিকন্তু তারা আমাদের বিচার প্রক্রিয়ায় সাক্ষী সুরক্ষা ও ভিকটিম সুরক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নিশ্চিতকরণের পরামর্শ দিয়েছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমরা জাতিসংঘের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছি। যদিও জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আমাদের সাহায্য করছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় এটি অনেক কম।
সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমারে সহিংস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে আরও কিছু রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেজন্য জাতিসংঘ প্রতিনিধিদলকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণে আমরা চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছি। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্কের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন— বাংলাদেশে অবস্থিত জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধি অফিসের সিনিয়র মানবাধিকার উপদেষ্টা হুমা খান, জেনেভায় অবস্থিত অফিস অব দ্য ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের (ওএইচসিএইচআর) এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন, মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি, মানবাধিকার কর্মকর্তা লিভিয়া কোসেঞ্জা। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে ছিলেন—স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম এনডিসি, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান প্রমুখ।
সরকারের দুর্নীতি পেলে প্রকাশ করার আহ্বান: সরকারের ভেতরে কোনো ভুল বা দুর্নীতি হলে তা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানী লালবাগের পুরান কারাগারে ‘পুরান ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ইতিহাস, ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, আমাদের ভেতরে যদি কোনো ভুল হয় বা দুর্নীতি হয়, আপনারা প্রকাশ করে দেন। এতে আমরা সচেতন হব এবং সংশোধন করতে পারব। আমাদের ভুলগুলো অবশ্যই আমাদের ধরিয়ে দেবেন। কিন্তু যেখানে ভুল না হয়, সেটা করবেন না। যেহেতু আমরা মানুষ, আমাদের ভুল হতেই পারে। যদি আমাদের ভেতরে কোনো দুর্নীতি হয়, আপনারা বলে দেবেন যে এটা করছেন, আপনারা জানিয়ে দেবেন। এতে আমার কোনো আপত্তি নেই। সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও যানজটের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যারা সড়ক অবরোধ করছে, তারাই আবার যানজট সম্পর্কে বলছে। যারা যানজট সৃষ্টি করছে, তারাই আবার বলছে ঢাকা শহরে যানজট। এখন আমি কোথায় যাব, আপনারা বলেন। এখন আমাকে একটা সমাধান দেন। তিনি বলেন, তারা যদি রাস্তা অবরোধ না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে কর্মসূচিটা করেন, তাহলেই যানজট তৈরি হয় না। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। রাজধানীর যানজটের বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যানজট নিরসনের জন্য আমরা ছাত্রদেরও নিয়োগ করছি। যানজট একটি বড় ধরনের সমস্যা। রাস্তা বাড়ছে না, প্রতিদিন গাড়ি ঠিকই বাড়ছে। মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য ঢাকায় আসছে, মানুষ বাড়ছে। সবাই রাস্তা চায়, কিন্তু যদি জায়গা চাওয়া হয়, জায়গা ছাড়বে না।