ঢাকা ০৫:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, কমেনি দুর্ভোগ

  • আপডেট সময় : ০৬:১০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

শেরপুর সংবাদদাতা : শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। জেলার পাহাড়ি চারটি নদীর পানি কমে যাওয়ায় এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ব্রক্ষপুত্র, দশানি ও মিরগী নদীতে। রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ। এদিকে বন্যার কারণে জেলার নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন নয়জন। তবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ। এখনও প্রতিটি এলাকায় খাদ্য সংকট রয়েছে। বিএনপি, জামাতসহ রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ করলেও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। অনেক এলাকায় এখনও ত্রাণ পৌঁছায়নি। গতকাল সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল ৯টায় শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জেলার ভোগাই নদীর পানি ১৩৮ সেন্টিমিটার, চেল্লাখালী নদীর ৭৭ সেন্টিমিটার ও ব্রক্ষপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও অপর দুটি পাহাড়ি নদী মহারশি ও সোমেশ্বরীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা সব জায়গায় ত্রাণ কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করছি। আমাদের এ কাজে সেনাবাহিনীর সার্বিক তৎপরতা চালাচ্ছে ও সহযোগিতা করছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্যবসায়ীসহ সবাই এগিয়ে এসেছেন। সবাই মিলে আমরা এ দুর্ভোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হবো।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, কমেনি দুর্ভোগ

আপডেট সময় : ০৬:১০:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

শেরপুর সংবাদদাতা : শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। জেলার পাহাড়ি চারটি নদীর পানি কমে যাওয়ায় এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ব্রক্ষপুত্র, দশানি ও মিরগী নদীতে। রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে জেলায় বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ। এদিকে বন্যার কারণে জেলার নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন নয়জন। তবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ। এখনও প্রতিটি এলাকায় খাদ্য সংকট রয়েছে। বিএনপি, জামাতসহ রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ করলেও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। অনেক এলাকায় এখনও ত্রাণ পৌঁছায়নি। গতকাল সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল ৯টায় শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, জেলার ভোগাই নদীর পানি ১৩৮ সেন্টিমিটার, চেল্লাখালী নদীর ৭৭ সেন্টিমিটার ও ব্রক্ষপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও অপর দুটি পাহাড়ি নদী মহারশি ও সোমেশ্বরীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা সব জায়গায় ত্রাণ কার্যক্রম চালানোর চেষ্টা করছি। আমাদের এ কাজে সেনাবাহিনীর সার্বিক তৎপরতা চালাচ্ছে ও সহযোগিতা করছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্যবসায়ীসহ সবাই এগিয়ে এসেছেন। সবাই মিলে আমরা এ দুর্ভোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হবো।