ঢাকা ১২:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পদত্যাগ নয়, আবারও নির্বাচন করার ঘোষণা কাজী সালাউদ্দিনের

  • আপডেট সময় : ১০:৫৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৪
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া প্রতিবেদক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ফুটবল আর ক্রিকেটের নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবি উঠেছে। ক্রিকেটে নাজমুল হাসান পাপন আর ফুটবল থেকে কাজী সালাউদ্দিনের অপসারণ চাইছে বিভিন্ন সংগঠন থেকে শুরু করে আমজনতার বড় একটা অংশ। নাজমুল হাসান পাপন এই ইস্যুতে একদম নীরব। তবে মুখ খুলেছেন কাজী সালাউদ্দিন। পদত্যাগের দাবি উড়িয়ে দিয়ে আবারও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি।
আগামী ২৬ অক্টোবর বাফুফের নির্বাচন হওয়ার কথা। সেখানে পঞ্চম মেয়াদে সভাপতি পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। দেশের একটি জাতীয় দৈনিকের সঙ্গে আলাপে এমন ইচ্ছে ব্যক্ত করেছেন তিনি। কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। নির্বাচন করব। নির্বাচন করা আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। সেটা থেকে আমাকে বঞ্চিত করবেন কীভাবে?’ বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ ফুটবল আলট্রাস’ সালাহউদ্দিনকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছে। তবে সেই আলটিমেটামকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না ২০০৮ থেকে বাফুফের সভাপতি পদে থাকা সালাহউদ্দিন। সালাহউদ্দিন মনে করেন, সরে যাওয়ার মতো অন্যায় কিছু তিনি করেননি। নির্বাচনে হারলেই কেবল তিনি সরবেন। কোনো হুমকিতে তিনি ভীত হতে নারাজ। প্রয়োজনে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইবেন বাফুফে সভাপতি। ১৫ বছর ধরে কাজী সালাউদ্দিন সাফেরও সভাপতি। তার মতে, নির্বাচন না করার জন্য জোর করা ঠিক নয়। সালাউদ্দিন বলেন, ‘ওরা বলছে, আমি এখন পদত্যাগ না করলে ঘোষণা দিতে হবে, যাতে নির্বাচন না করি। এটা তো জোর করা। নির্বাচন করব না, এই প্রতিশ্রুতি জোর করে আপনি আদায় করতে পারেন না।’
পদত্যাগ নয়, আবারও নির্বাচন করার ঘোষণা কাজী সালাউদ্দিনের
ক্রীড়া প্রতিবেদক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ফুটবল আর ক্রিকেটের নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবি উঠেছে। ক্রিকেটে নাজমুল হাসান পাপন আর ফুটবল থেকে কাজী সালাউদ্দিনের অপসারণ চাইছে বিভিন্ন সংগঠন থেকে শুরু করে আমজনতার বড় একটা অংশ। নাজমুল হাসান পাপন এই ইস্যুতে একদম নীরব। তবে মুখ খুলেছেন কাজী সালাউদ্দিন। পদত্যাগের দাবি উড়িয়ে দিয়ে আবারও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি।
আগামী ২৬ অক্টোবর বাফুফের নির্বাচন হওয়ার কথা। সেখানে পঞ্চম মেয়াদে সভাপতি পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। দেশের একটি জাতীয় দৈনিকের সঙ্গে আলাপে এমন ইচ্ছে ব্যক্ত করেছেন তিনি। কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। নির্বাচন করব। নির্বাচন করা আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। সেটা থেকে আমাকে বঞ্চিত করবেন কীভাবে?’ বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ ফুটবল আলট্রাস’ সালাহউদ্দিনকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছে। তবে সেই আলটিমেটামকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না ২০০৮ থেকে বাফুফের সভাপতি পদে থাকা সালাহউদ্দিন। সালাহউদ্দিন মনে করেন, সরে যাওয়ার মতো অন্যায় কিছু তিনি করেননি। নির্বাচনে হারলেই কেবল তিনি সরবেন। কোনো হুমকিতে তিনি ভীত হতে নারাজ। প্রয়োজনে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইবেন বাফুফে সভাপতি। ১৫ বছর ধরে কাজী সালাউদ্দিন সাফেরও সভাপতি। তার মতে, নির্বাচন না করার জন্য জোর করা ঠিক নয়। সালাউদ্দিন বলেন, ‘ওরা বলছে, আমি এখন পদত্যাগ না করলে ঘোষণা দিতে হবে, যাতে নির্বাচন না করি। এটা তো জোর করা। নির্বাচন করব না, এই প্রতিশ্রুতি জোর করে আপনি আদায় করতে পারেন না।’

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পদত্যাগ নয়, আবারও নির্বাচন করার ঘোষণা কাজী সালাউদ্দিনের

আপডেট সময় : ১০:৫৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৪

ক্রীড়া প্রতিবেদক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ফুটবল আর ক্রিকেটের নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবি উঠেছে। ক্রিকেটে নাজমুল হাসান পাপন আর ফুটবল থেকে কাজী সালাউদ্দিনের অপসারণ চাইছে বিভিন্ন সংগঠন থেকে শুরু করে আমজনতার বড় একটা অংশ। নাজমুল হাসান পাপন এই ইস্যুতে একদম নীরব। তবে মুখ খুলেছেন কাজী সালাউদ্দিন। পদত্যাগের দাবি উড়িয়ে দিয়ে আবারও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি।
আগামী ২৬ অক্টোবর বাফুফের নির্বাচন হওয়ার কথা। সেখানে পঞ্চম মেয়াদে সভাপতি পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। দেশের একটি জাতীয় দৈনিকের সঙ্গে আলাপে এমন ইচ্ছে ব্যক্ত করেছেন তিনি। কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। নির্বাচন করব। নির্বাচন করা আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। সেটা থেকে আমাকে বঞ্চিত করবেন কীভাবে?’ বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ ফুটবল আলট্রাস’ সালাহউদ্দিনকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছে। তবে সেই আলটিমেটামকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না ২০০৮ থেকে বাফুফের সভাপতি পদে থাকা সালাহউদ্দিন। সালাহউদ্দিন মনে করেন, সরে যাওয়ার মতো অন্যায় কিছু তিনি করেননি। নির্বাচনে হারলেই কেবল তিনি সরবেন। কোনো হুমকিতে তিনি ভীত হতে নারাজ। প্রয়োজনে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইবেন বাফুফে সভাপতি। ১৫ বছর ধরে কাজী সালাউদ্দিন সাফেরও সভাপতি। তার মতে, নির্বাচন না করার জন্য জোর করা ঠিক নয়। সালাউদ্দিন বলেন, ‘ওরা বলছে, আমি এখন পদত্যাগ না করলে ঘোষণা দিতে হবে, যাতে নির্বাচন না করি। এটা তো জোর করা। নির্বাচন করব না, এই প্রতিশ্রুতি জোর করে আপনি আদায় করতে পারেন না।’
পদত্যাগ নয়, আবারও নির্বাচন করার ঘোষণা কাজী সালাউদ্দিনের
ক্রীড়া প্রতিবেদক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ফুটবল আর ক্রিকেটের নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবি উঠেছে। ক্রিকেটে নাজমুল হাসান পাপন আর ফুটবল থেকে কাজী সালাউদ্দিনের অপসারণ চাইছে বিভিন্ন সংগঠন থেকে শুরু করে আমজনতার বড় একটা অংশ। নাজমুল হাসান পাপন এই ইস্যুতে একদম নীরব। তবে মুখ খুলেছেন কাজী সালাউদ্দিন। পদত্যাগের দাবি উড়িয়ে দিয়ে আবারও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি।
আগামী ২৬ অক্টোবর বাফুফের নির্বাচন হওয়ার কথা। সেখানে পঞ্চম মেয়াদে সভাপতি পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। দেশের একটি জাতীয় দৈনিকের সঙ্গে আলাপে এমন ইচ্ছে ব্যক্ত করেছেন তিনি। কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। নির্বাচন করব। নির্বাচন করা আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। সেটা থেকে আমাকে বঞ্চিত করবেন কীভাবে?’ বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ ফুটবল আলট্রাস’ সালাহউদ্দিনকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছে। তবে সেই আলটিমেটামকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না ২০০৮ থেকে বাফুফের সভাপতি পদে থাকা সালাহউদ্দিন। সালাহউদ্দিন মনে করেন, সরে যাওয়ার মতো অন্যায় কিছু তিনি করেননি। নির্বাচনে হারলেই কেবল তিনি সরবেন। কোনো হুমকিতে তিনি ভীত হতে নারাজ। প্রয়োজনে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইবেন বাফুফে সভাপতি। ১৫ বছর ধরে কাজী সালাউদ্দিন সাফেরও সভাপতি। তার মতে, নির্বাচন না করার জন্য জোর করা ঠিক নয়। সালাউদ্দিন বলেন, ‘ওরা বলছে, আমি এখন পদত্যাগ না করলে ঘোষণা দিতে হবে, যাতে নির্বাচন না করি। এটা তো জোর করা। নির্বাচন করব না, এই প্রতিশ্রুতি জোর করে আপনি আদায় করতে পারেন না।’