ঢাকা ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

বক্স অফিসে জমল না অজয়-টাবুর প্রেম

  • আপডেট সময় : ০১:০০:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: ২ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে অজয়-টাবুর ‘অরো মে কাহা দম থা’ ছবিটি। দীর্ঘদিন পর পুরোপুরি রোমান্টিক নায়ক হয়ে পর্দায় এলেন অজয়। কিন্তু বক্স অফিসে জমলো না অজয়-টাবুর প্রেম। সাচনিল্কের সূত্রে জানা গেছে, সোমবার টেনেটুনে এক কোটি রুপি আয় করেছে ছবিটি। চারদিনে ছবিটির আয় হয়েছে ৭.৭৫ কোটি রুপি। নীরজ পাণ্ডে পরিচালিত ছবি ‘অরো মে কাহা দম থা’ ছবিতে এক জুটির প্রেমের গল্প বলা হয়েছে, যে প্রেম সামাজিক ভাবে পরিণতি না পেলেও তেইশ বছর ধরে বেঁচে থাকে এবং আরও তেইশ, একশো বা হাজার বছর বেঁচে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। ছবির গল্প বেশ সহজ-সরল, স্পষ্ট। এই ছবিতে অজয় ও টাবু ছাড়াও আছেন শান্তনু মহেশ্বরী ও সাই মঞ্জরেকার। প্রেমিক-প্রেমিকা কৃষ্ণ ও বসুধা দু’জন দু’জনকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। তাদের সম্পর্ক নিয়ে তাদের বাড়িতেও কোনও সমস্যা নেই। কৃষ্ণের বিদেশে চাকরির প্রস্তাব আসে, সে বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তারা ঠিক করে বিদেশ থেকে ফিরে এসে বিয়ে করবে। এ সময় একদিন রাতে বসুধাকে তিন জন ছেলে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে, যাদের মধ্যে দু’জন খুন হয়ে যায়। কে মারল ওদের? কে সেই আততায়ী? এখানেই ছবিটির মূল গল্পের প্রেক্ষাপট। যেখান থেকে গল্প একটু একটু করে শেষ দৃশ্যের দিকে এগিয়ে চলে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

বক্স অফিসে জমল না অজয়-টাবুর প্রেম

আপডেট সময় : ০১:০০:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: ২ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে অজয়-টাবুর ‘অরো মে কাহা দম থা’ ছবিটি। দীর্ঘদিন পর পুরোপুরি রোমান্টিক নায়ক হয়ে পর্দায় এলেন অজয়। কিন্তু বক্স অফিসে জমলো না অজয়-টাবুর প্রেম। সাচনিল্কের সূত্রে জানা গেছে, সোমবার টেনেটুনে এক কোটি রুপি আয় করেছে ছবিটি। চারদিনে ছবিটির আয় হয়েছে ৭.৭৫ কোটি রুপি। নীরজ পাণ্ডে পরিচালিত ছবি ‘অরো মে কাহা দম থা’ ছবিতে এক জুটির প্রেমের গল্প বলা হয়েছে, যে প্রেম সামাজিক ভাবে পরিণতি না পেলেও তেইশ বছর ধরে বেঁচে থাকে এবং আরও তেইশ, একশো বা হাজার বছর বেঁচে থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। ছবির গল্প বেশ সহজ-সরল, স্পষ্ট। এই ছবিতে অজয় ও টাবু ছাড়াও আছেন শান্তনু মহেশ্বরী ও সাই মঞ্জরেকার। প্রেমিক-প্রেমিকা কৃষ্ণ ও বসুধা দু’জন দু’জনকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। তাদের সম্পর্ক নিয়ে তাদের বাড়িতেও কোনও সমস্যা নেই। কৃষ্ণের বিদেশে চাকরির প্রস্তাব আসে, সে বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তারা ঠিক করে বিদেশ থেকে ফিরে এসে বিয়ে করবে। এ সময় একদিন রাতে বসুধাকে তিন জন ছেলে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে, যাদের মধ্যে দু’জন খুন হয়ে যায়। কে মারল ওদের? কে সেই আততায়ী? এখানেই ছবিটির মূল গল্পের প্রেক্ষাপট। যেখান থেকে গল্প একটু একটু করে শেষ দৃশ্যের দিকে এগিয়ে চলে।