ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

বিশ্বজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রিতে নোকিয়ার ইতিহাস

  • আপডেট সময় : ১১:০০:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : দেশে একসময় মুঠোফোন মানেই ছিল নকিয়া। আবিষ্কারের পর থেকে বাজার দখল করে রেখেছিল নোকিয়া। এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক মোবাইল ফোন বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানও এটি। নোকিয়া-১১০০ মডেলের ডিভাইসটি সারা বিশ্বে বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ২০০৩ থেকে মাত্র ৬ বছরে ২৫০ মিলিয়ন ইউনিট বিক্রি হয় নস্টালজিক এই মডেল। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে একই প্রতিষ্ঠানের মডেল ১১১০; যা বিক্রি হয়েছে ২৪৮ মিলিয়ন ইউনিট। আজ অব্দি নোকিয়া ফোন বিক্রির এমন রেকর্ড ভাঙতে পারেনি কেউ। বর্তমানে শীর্ষ ২০টি ব্র্যান্ডের মধ্যে ১০টিই নোকিয়ার দখলে। ফিনল্যান্ডের প্রতিষ্ঠানটির পর সংখ্যার বিচারে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপলের আইফোন। নোকিয়ার ওয়েবসাইটে এসব তথ্য জানা গেছে।
সর্বাধিক বিক্রিত মোবাইল ফোনের তালিকায় আরো রয়েছে আইফোন, নোকিয়া ই সিরিজ, দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং এবং মার্কিন মোটোরোলার অবস্থান। তবে সর্বকালে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ২০টি মোবাইল ফোনের মধ্যে ১৮টিই দখল করে রেখেছে নোকিয়া এবং অ্যাপেলের আইফোনের নানা মডেল। স্মার্টফোনের মধ্যে সর্বোচ্চ বিক্রি হয়েছে অ্যাপেলের আইফোন সিক্স ও সিক্স প্লাস। যার পরিমাণ ২২২ মিলিয়ন ইউনিট। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকায় ২০১৭ সালে দাম কিছুটা কমিয়ে পুনরায় বাজারে আসে ফোনটি।
টেলিকমের বাজার নিয়ন্ত্রণমুক্ত করায় ইউরোপ ও এশিয়ায় কমতে থাকে নোকিয়ার বাজার। ফলে যার স্থান দখল করে নেয় মার্কিন অ্যাপল, গুগল ও স্যামসাং। তবে হাল ছাড়েনি নোকিয়া। এইচএমডি গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানটিকে কিনে নিয়ে আগের মডেল সংস্কারের মাধ্যমে তৈরি করছে নতুন অ্যান্ড্রয়েড।
বুলগেরিয়ান-আমেরিকান ডিজাইনার দিমিত্র মেহাডিস্কির ডিজাইনে ২০০৩ সালের ১৩ অক্টোবর নকিয়া বাজারে আনে মডেল ১১০০। নাইজেরিয়ায় প্রথম বিক্রি শুরু করলেও দ্রুত উন্নয়নশীল বিশ্বের মানুষের কাছে এই ফোন খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০৫ সালে নকিয়া ১১০০ বিক্রির মাধ্যমে নকিয়ার এক বিলিয়ন ফোন বিক্রয় সম্পূর্ণ হয়।
উল্লেখ্য, নোকিয়া নামটি এসেছে একটি নদীর নাম। জন্মলগ্নে নোকিয়া ছিল একটি কাগজ তৈরির কোম্পানি! আজ থেকে ১৫০ বছর আগে, ১৮৬৫ সালের ১২ মে, ফিনল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি কাগজ তৈরির কারখানা চালু করেন, ফিনিস ইঞ্জিনিয়ার ফেডরিক ইডেস্টাম। কয়েক বছর পরই ফেডরিক ইডেস্টাম কাগজ তৈরির দ্বিতীয় কারখানাটি স্থাপন করেন ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত নোকিয়ানভির্তা নদীর ধারে। এই নোকিয়ানভির্তা নদীর নামেই ১৮৭১ সালে ফেডরিক ইডেস্টাম তার কোম্পানির নামকরণ করেন ‘নোকিয়া এবি’। ১৯৬৭ সালে কোম্পানিটির নাম হয় বদলে হয় নোকিয়া করপোরেশন। ফিনিশ রাবার ওয়ার্কস এবং ফিনিশ ক্লে ওয়ার্কস কোম্পানি কিনে ফেলে নোকিয়া করপোরেশনে জুড়ে দেন ফেডরিক ইডেস্টাম। বাড়তে থাকে নোকিয়ার ব্যাবসা। বাড়তে থাকে নোকিয়ার ব্র্যান্ড ভ্যালু। তারপরে প্রযুক্তির বাজারে নোকিয়ার এসে পড়ে ১৯৬০ সালে। ১৯৭৮ সালে বানায় মিনি কম্পিউটার। এবং পা রাখে যোগাযোগ প্রযুক্তির বাজারে। সাম্প্রতিক সময়ে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং গ্রাহকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে একের পর এক দুর্দান্ত স্মার্টফোন সামনে আনছে নোকিয়া।
ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব

এবার নতুন একটি স্মার্টফোন বাজারে লঞ্চ করেছে। যেটির আকর্ষণীয় সব ফিচার্স ইতিমধ্যেই আকৃষ্ট করেছে গ্রাহকদের। শুধু তাই নয়, ওই স্মার্টফোনটি রীতিমতো টক্কর দিতে পারে আইফোনের সাথেও। সর্বোপরি দুর্র্ধষ ক্যামেরাসহ ৭৮০০এমএএইচ-এর ব্যাটারি বিশিষ্ট এই স্মার্টফোনের দামও অনেকটাই কম।
নোকিয়া স্মার্টফোনটির নাম ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব। এটিতে একটি ৬.৭ ইঞ্চির সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে উপলব্ধ রয়েছে। পাশাপাশি দেওয়া রয়েছে ছঁধষপড়সস ঝহধঢ়ফৎধমড়হ ৮ এবহ ২-র শক্তিশালী চিপসেট। এই স্মার্টফোনটি অ্যান্ড্রয়েড১২-এর অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করবে।
স্মার্টফোনটি ৮ জিবি এবং ১২ জিবি র‌্যাম-এর বিকল্পের সাথে উপলব্ধ হয়। পাশাপাশি, এটির ইন্টারনাল স্টোরেজ হল যথাক্রমে ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি। এদিকে, আপনি চাইলে মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে সহজেই এই স্টোরেজ ৫১২ জিবি অথবা ১ টেরাবাইট পর্যন্ত বাড়াতে পারেন। আপনি এই ফোনে ডিএসএলআর-এর চেয়েও ভালো ক্যামেরা পাবেন। যার মধ্যে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাথমিক লেন্স, ৩২ মেগাপিক্সেলের দ্বিতীয় সেন্সর, ১৬ মেগাপিক্সেলের তৃতীয় সেন্সর এবং ৫ মেগাপিক্সেলের চতুর্থ সেন্সর। এদিকে, সেলফি তোলার জন্য এই ফোনে থাকছে ৪৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৭৮০০সঅয-এর একটি শক্তিশালী ব্যাটারি। যা ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। এছাড়াও কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ৫এ খঞঊ, ডরঋর, ইষঁবঃড়ড়ঃয, এচজঝ-এর মতো একাধিক ফিচার্স।
নোকিয়া ১১০০: শক্তিশালী ব্যাটারির নতুন ফোন আনল নকিয়া। এই ফোনের মডেল ১১০০ লাইট। হ্যান্ডসেটটিতে ৭৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে। এই ফোনটি নিজের অত্যাধুনিক বৈশিষ্ট্যের কারণে রীতিমতো আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে মোবাইল প্রেমীদের কাছে।
ফোনটিতে রয়েছে টু কে রেজুলেশনের ৬.৫ ইঞ্চির সুপার অ্যামোলিড ডিসপ্লে দেখতে পাবেন। প্রসেসর হিসেবে দুর্দান্ত এই স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে স্নাপড্রাগন ৬৫০ এর শক্তিশালী চিপসেট। এছাড়া শক্তিশালী এই স্মার্টফোনটি ৮ জিবির র‌্যাম এবং ২৫৬ জিবি স্টোরেজের সঙ্গে ডিভাইস বাজারে ছাড়া হয়েছে। এই স্মার্টফোনে প্রাথমিক ক্যামেরা হিসেবে ৬৪ মেগাপিক্সেলের শক্তিশালী লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনের ব্যাক প্যানেলে ১৬ ও ১২ মেগাপিক্সেলের আরও দুইটি ক্যামেরা সংযুক্ত করা হয়েছে। সেলফি প্রেমীদের জন্য দুর্দান্ত এই ফোনে ৩২ মেগাপিক্সেলের সেলফি সেন্সরও ব্যবহার করা হয়েছে।

 

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বিশ্বজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রিতে নোকিয়ার ইতিহাস

আপডেট সময় : ১১:০০:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

প্রযুক্তি ডেস্ক : দেশে একসময় মুঠোফোন মানেই ছিল নকিয়া। আবিষ্কারের পর থেকে বাজার দখল করে রেখেছিল নোকিয়া। এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক মোবাইল ফোন বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানও এটি। নোকিয়া-১১০০ মডেলের ডিভাইসটি সারা বিশ্বে বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ২০০৩ থেকে মাত্র ৬ বছরে ২৫০ মিলিয়ন ইউনিট বিক্রি হয় নস্টালজিক এই মডেল। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে একই প্রতিষ্ঠানের মডেল ১১১০; যা বিক্রি হয়েছে ২৪৮ মিলিয়ন ইউনিট। আজ অব্দি নোকিয়া ফোন বিক্রির এমন রেকর্ড ভাঙতে পারেনি কেউ। বর্তমানে শীর্ষ ২০টি ব্র্যান্ডের মধ্যে ১০টিই নোকিয়ার দখলে। ফিনল্যান্ডের প্রতিষ্ঠানটির পর সংখ্যার বিচারে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপলের আইফোন। নোকিয়ার ওয়েবসাইটে এসব তথ্য জানা গেছে।
সর্বাধিক বিক্রিত মোবাইল ফোনের তালিকায় আরো রয়েছে আইফোন, নোকিয়া ই সিরিজ, দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং এবং মার্কিন মোটোরোলার অবস্থান। তবে সর্বকালে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ২০টি মোবাইল ফোনের মধ্যে ১৮টিই দখল করে রেখেছে নোকিয়া এবং অ্যাপেলের আইফোনের নানা মডেল। স্মার্টফোনের মধ্যে সর্বোচ্চ বিক্রি হয়েছে অ্যাপেলের আইফোন সিক্স ও সিক্স প্লাস। যার পরিমাণ ২২২ মিলিয়ন ইউনিট। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকায় ২০১৭ সালে দাম কিছুটা কমিয়ে পুনরায় বাজারে আসে ফোনটি।
টেলিকমের বাজার নিয়ন্ত্রণমুক্ত করায় ইউরোপ ও এশিয়ায় কমতে থাকে নোকিয়ার বাজার। ফলে যার স্থান দখল করে নেয় মার্কিন অ্যাপল, গুগল ও স্যামসাং। তবে হাল ছাড়েনি নোকিয়া। এইচএমডি গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানটিকে কিনে নিয়ে আগের মডেল সংস্কারের মাধ্যমে তৈরি করছে নতুন অ্যান্ড্রয়েড।
বুলগেরিয়ান-আমেরিকান ডিজাইনার দিমিত্র মেহাডিস্কির ডিজাইনে ২০০৩ সালের ১৩ অক্টোবর নকিয়া বাজারে আনে মডেল ১১০০। নাইজেরিয়ায় প্রথম বিক্রি শুরু করলেও দ্রুত উন্নয়নশীল বিশ্বের মানুষের কাছে এই ফোন খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০৫ সালে নকিয়া ১১০০ বিক্রির মাধ্যমে নকিয়ার এক বিলিয়ন ফোন বিক্রয় সম্পূর্ণ হয়।
উল্লেখ্য, নোকিয়া নামটি এসেছে একটি নদীর নাম। জন্মলগ্নে নোকিয়া ছিল একটি কাগজ তৈরির কোম্পানি! আজ থেকে ১৫০ বছর আগে, ১৮৬৫ সালের ১২ মে, ফিনল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি কাগজ তৈরির কারখানা চালু করেন, ফিনিস ইঞ্জিনিয়ার ফেডরিক ইডেস্টাম। কয়েক বছর পরই ফেডরিক ইডেস্টাম কাগজ তৈরির দ্বিতীয় কারখানাটি স্থাপন করেন ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত নোকিয়ানভির্তা নদীর ধারে। এই নোকিয়ানভির্তা নদীর নামেই ১৮৭১ সালে ফেডরিক ইডেস্টাম তার কোম্পানির নামকরণ করেন ‘নোকিয়া এবি’। ১৯৬৭ সালে কোম্পানিটির নাম হয় বদলে হয় নোকিয়া করপোরেশন। ফিনিশ রাবার ওয়ার্কস এবং ফিনিশ ক্লে ওয়ার্কস কোম্পানি কিনে ফেলে নোকিয়া করপোরেশনে জুড়ে দেন ফেডরিক ইডেস্টাম। বাড়তে থাকে নোকিয়ার ব্যাবসা। বাড়তে থাকে নোকিয়ার ব্র্যান্ড ভ্যালু। তারপরে প্রযুক্তির বাজারে নোকিয়ার এসে পড়ে ১৯৬০ সালে। ১৯৭৮ সালে বানায় মিনি কম্পিউটার। এবং পা রাখে যোগাযোগ প্রযুক্তির বাজারে। সাম্প্রতিক সময়ে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং গ্রাহকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে একের পর এক দুর্দান্ত স্মার্টফোন সামনে আনছে নোকিয়া।
ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব

এবার নতুন একটি স্মার্টফোন বাজারে লঞ্চ করেছে। যেটির আকর্ষণীয় সব ফিচার্স ইতিমধ্যেই আকৃষ্ট করেছে গ্রাহকদের। শুধু তাই নয়, ওই স্মার্টফোনটি রীতিমতো টক্কর দিতে পারে আইফোনের সাথেও। সর্বোপরি দুর্র্ধষ ক্যামেরাসহ ৭৮০০এমএএইচ-এর ব্যাটারি বিশিষ্ট এই স্মার্টফোনের দামও অনেকটাই কম।
নোকিয়া স্মার্টফোনটির নাম ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব। এটিতে একটি ৬.৭ ইঞ্চির সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে উপলব্ধ রয়েছে। পাশাপাশি দেওয়া রয়েছে ছঁধষপড়সস ঝহধঢ়ফৎধমড়হ ৮ এবহ ২-র শক্তিশালী চিপসেট। এই স্মার্টফোনটি অ্যান্ড্রয়েড১২-এর অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করবে।
স্মার্টফোনটি ৮ জিবি এবং ১২ জিবি র‌্যাম-এর বিকল্পের সাথে উপলব্ধ হয়। পাশাপাশি, এটির ইন্টারনাল স্টোরেজ হল যথাক্রমে ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি। এদিকে, আপনি চাইলে মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে সহজেই এই স্টোরেজ ৫১২ জিবি অথবা ১ টেরাবাইট পর্যন্ত বাড়াতে পারেন। আপনি এই ফোনে ডিএসএলআর-এর চেয়েও ভালো ক্যামেরা পাবেন। যার মধ্যে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাথমিক লেন্স, ৩২ মেগাপিক্সেলের দ্বিতীয় সেন্সর, ১৬ মেগাপিক্সেলের তৃতীয় সেন্সর এবং ৫ মেগাপিক্সেলের চতুর্থ সেন্সর। এদিকে, সেলফি তোলার জন্য এই ফোনে থাকছে ৪৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
ঘড়শরধ গধুব ঢ়ৎড় খরঃব স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৭৮০০সঅয-এর একটি শক্তিশালী ব্যাটারি। যা ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। এছাড়াও কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ৫এ খঞঊ, ডরঋর, ইষঁবঃড়ড়ঃয, এচজঝ-এর মতো একাধিক ফিচার্স।
নোকিয়া ১১০০: শক্তিশালী ব্যাটারির নতুন ফোন আনল নকিয়া। এই ফোনের মডেল ১১০০ লাইট। হ্যান্ডসেটটিতে ৭৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে। এই ফোনটি নিজের অত্যাধুনিক বৈশিষ্ট্যের কারণে রীতিমতো আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে মোবাইল প্রেমীদের কাছে।
ফোনটিতে রয়েছে টু কে রেজুলেশনের ৬.৫ ইঞ্চির সুপার অ্যামোলিড ডিসপ্লে দেখতে পাবেন। প্রসেসর হিসেবে দুর্দান্ত এই স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে স্নাপড্রাগন ৬৫০ এর শক্তিশালী চিপসেট। এছাড়া শক্তিশালী এই স্মার্টফোনটি ৮ জিবির র‌্যাম এবং ২৫৬ জিবি স্টোরেজের সঙ্গে ডিভাইস বাজারে ছাড়া হয়েছে। এই স্মার্টফোনে প্রাথমিক ক্যামেরা হিসেবে ৬৪ মেগাপিক্সেলের শক্তিশালী লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনের ব্যাক প্যানেলে ১৬ ও ১২ মেগাপিক্সেলের আরও দুইটি ক্যামেরা সংযুক্ত করা হয়েছে। সেলফি প্রেমীদের জন্য দুর্দান্ত এই ফোনে ৩২ মেগাপিক্সেলের সেলফি সেন্সরও ব্যবহার করা হয়েছে।