ঢাকা ০৯:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫

রাশমিকার আপত্তিকর ভিডিও তৈরির মূল হোতা গ্রেপ্তার

  • আপডেট সময় : ১০:৩২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: ভারতের দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানার ডিপফেক ভিডিও তৈরির পেছনে মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন। ভারতের দিল্লি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জানা গেছে, ব্রিটিশ ইনফ্লুয়েন্সার যারা প্যাটেলের শরীরে রাশমিকার মুখ জুড়ে দিয়ে ওই ডিপফেক ভিডিও বানানো হয়েছিল। তবে গ্রেপ্তার ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে রাশমিকার ওই ভুয়া ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। এরপর প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাটসহ বেশ কয়েকজন বলিউড তারকার ডিপফেক ভিডিও ছাড়িয়ে পড়ে। এসব ঘটনার পর অমিতাভ বচ্চনসহ বলিউড তারকারা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে মূল অপরাধীর শাস্তি দাবি করেন। এরপর এ ঘটনার তদন্ত শুরু করে ভারতীয় পুলিশ। ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই কোনো ব্যক্তির চেহারা কিংবা কণ্ঠ নকল করা যায়। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে যেকোনো আপত্তিকর ভিডিওতে যে কারও চেহারা বসিয়ে ভুয়া ভিডিও বানানো যায়। সাধারণ মানুষের পক্ষে এই ধরনের ভুয়া ভিডিও শনাক্ত করা বেশ কঠিন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

রাশমিকার আপত্তিকর ভিডিও তৈরির মূল হোতা গ্রেপ্তার

আপডেট সময় : ১০:৩২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: ভারতের দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানার ডিপফেক ভিডিও তৈরির পেছনে মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হয়েছেন। ভারতের দিল্লি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জানা গেছে, ব্রিটিশ ইনফ্লুয়েন্সার যারা প্যাটেলের শরীরে রাশমিকার মুখ জুড়ে দিয়ে ওই ডিপফেক ভিডিও বানানো হয়েছিল। তবে গ্রেপ্তার ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে রাশমিকার ওই ভুয়া ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। এরপর প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, আলিয়া ভাটসহ বেশ কয়েকজন বলিউড তারকার ডিপফেক ভিডিও ছাড়িয়ে পড়ে। এসব ঘটনার পর অমিতাভ বচ্চনসহ বলিউড তারকারা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে মূল অপরাধীর শাস্তি দাবি করেন। এরপর এ ঘটনার তদন্ত শুরু করে ভারতীয় পুলিশ। ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে সহজেই কোনো ব্যক্তির চেহারা কিংবা কণ্ঠ নকল করা যায়। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে যেকোনো আপত্তিকর ভিডিওতে যে কারও চেহারা বসিয়ে ভুয়া ভিডিও বানানো যায়। সাধারণ মানুষের পক্ষে এই ধরনের ভুয়া ভিডিও শনাক্ত করা বেশ কঠিন।