ঢাকা ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে ৩ সংস্থার সমঝোতা স্মারক

  • আপডেট সময় : ০২:১২:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় পুষ্টিসেবার সঙ্গে পাঁচ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে কেয়ার বাংলাদেশ। গতকাল শনিবার (১৮ জানুয়ারি) কেয়ার বাংলাদেশ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। প্রফেসর ড. শাহ গোলাম নবী, পরিচালক, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান, লাইন ডিরেক্টর, জাতীয় পুষ্টিসেবা এবং ড. ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার, ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ও পরিচালক-স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, কেয়ার বাংলাদেশ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। কেয়ার বাংলাদেশ জানায়, ত্রিপক্ষীয় এই সমঝোতা স্মারকটি কমিউনিটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে, পরিবার পর্যায়ে পুষ্টি ও স্বাস্থ্য আচরণের উন্নতি করতে এবং উন্নত পুষ্টির জন্য নেতৃত্ব ও শাসনকে উন্নত করতে একসঙ্গে কাজ করার একটি প্রতিশ্রুতি।
ইউএসএআইডির কমিউনিটি নিউট্রিশন অ্যান্ড হেলথ অ্যাক্টিভিটির (সিএনএইচএ) লক্ষ্য হলো, শিশুদের জীবনের প্রথম এক হাজার দিনে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করা। এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে সিএনএইচএ পুষ্টি সেবার জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিদ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান (আইপিএইচএন) এবং জাতীয় পুষ্টিসেবার (এনএনএস) সঙ্গে কাজ করবে। প্রফেসর ড. শাহ গোলাম নবী বলেন, এই সমঝোতা স্মারকটি বাংলাদেশে পুষ্টি সম্পর্কিত নীতি নির্ধারণকে অবহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণের ভিত্তি তৈরি করতে কেয়ার বাংলাদেশ ও জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগী ভূমিকা রাখবে। এনএনএসের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, এনএনএস জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন স্তরের মধ্যে কার্যকর সমন্বয়ের মাধ্যমে আমাদের জাতীয় কৌশল বাস্তবায়নের জন্য সিএনএইচএকে সহায়তা করতে প্রস্তুত। এমওইউ স্বাক্ষরের তাৎপর্য উল্লেখ করে ড. ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার বলেন, সিএনএইচএ পুষ্টির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রতিবন্ধকতা ও চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করা এবং প্রমাণভিত্তিক সমাধান প্রণয়নের জন্য কাজ করে যাবে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে ৩ সংস্থার সমঝোতা স্মারক

আপডেট সময় : ০২:১২:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় পুষ্টিসেবার সঙ্গে পাঁচ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে কেয়ার বাংলাদেশ। গতকাল শনিবার (১৮ জানুয়ারি) কেয়ার বাংলাদেশ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। প্রফেসর ড. শাহ গোলাম নবী, পরিচালক, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান, লাইন ডিরেক্টর, জাতীয় পুষ্টিসেবা এবং ড. ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার, ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ও পরিচালক-স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, কেয়ার বাংলাদেশ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। কেয়ার বাংলাদেশ জানায়, ত্রিপক্ষীয় এই সমঝোতা স্মারকটি কমিউনিটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে, পরিবার পর্যায়ে পুষ্টি ও স্বাস্থ্য আচরণের উন্নতি করতে এবং উন্নত পুষ্টির জন্য নেতৃত্ব ও শাসনকে উন্নত করতে একসঙ্গে কাজ করার একটি প্রতিশ্রুতি।
ইউএসএআইডির কমিউনিটি নিউট্রিশন অ্যান্ড হেলথ অ্যাক্টিভিটির (সিএনএইচএ) লক্ষ্য হলো, শিশুদের জীবনের প্রথম এক হাজার দিনে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করা। এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে সিএনএইচএ পুষ্টি সেবার জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিদ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান (আইপিএইচএন) এবং জাতীয় পুষ্টিসেবার (এনএনএস) সঙ্গে কাজ করবে। প্রফেসর ড. শাহ গোলাম নবী বলেন, এই সমঝোতা স্মারকটি বাংলাদেশে পুষ্টি সম্পর্কিত নীতি নির্ধারণকে অবহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণের ভিত্তি তৈরি করতে কেয়ার বাংলাদেশ ও জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগী ভূমিকা রাখবে। এনএনএসের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, এনএনএস জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন স্তরের মধ্যে কার্যকর সমন্বয়ের মাধ্যমে আমাদের জাতীয় কৌশল বাস্তবায়নের জন্য সিএনএইচএকে সহায়তা করতে প্রস্তুত। এমওইউ স্বাক্ষরের তাৎপর্য উল্লেখ করে ড. ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার বলেন, সিএনএইচএ পুষ্টির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রতিবন্ধকতা ও চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করা এবং প্রমাণভিত্তিক সমাধান প্রণয়নের জন্য কাজ করে যাবে।