নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশজুড়ে চলমান করোনাভাইরাসের গণটিকা কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর তৈরি পোশাক কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে টিকাদানের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে বলে জানিয়েছেন এই খাতে উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।
গতকাল রোববার তিনি বলেন, চলমান গণটিকাদানে পোশাক শ্রমিকরা অন্তর্ভুক্ত আছেন। গতকালই নারায়ণগঞ্জে মিথিলা গ্রুপের একটি কারখানায় টিকা দেওয়া হয়েছে। “এরই মধ্যে সময় সুযোগমতো আরও কয়েকটি কারখানায় টিকা দেওয়া হবে। সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর সবগুলো পোশাক কারখানায় টিকা দেওয়ার বিষয়টি চিন্তা করা হবে।”
টিকা পাওয়ার যোগ্যতা হিসাবে সর্বনি¤œ বয়স ২৫ ধরে সারাদেশে গত শনিবার থেকে শুরু হয়েছি গণটিকাদান। আর সম্মুখসারির যোদ্ধা যারা তাদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সর্বনি¤œ বয়স ধরা হয়েছে ১৮ বছর। যেহেতু করোনা মহামারীতে দেশের অর্থনীতিকে রক্ষার জন্য পোশাক ও বস্ত্র শিল্পের শ্রমিকরা সরাসরি কাজ করছে, সে বিবেচনায় তাদেরকেও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্মুখসারির যোদ্ধা বিবেচনা করে টিকাদানের আওতায় আনতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসছিল বিজিএমইএ। ১৮ জুলাই থেকে গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের দিয়ে পোশাক ও বস্ত্রশিল্পে শ্রমিকদের জন্য টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। দ্বিতীয় দফায় শনিবার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে মিথিলার কারখানায় টিকা দেওয়া শুরু হয়। তৈরি পোশাক ও বস্ত্র শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের করোনার টিকা প্রদানের কর্মসূচিকে স্বাগত জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য পোশাক ও বস্ত্রশিল্পের সব শ্রমিককে যতদ্রুত সম্ভব টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনার বিকল্প নেই।
পোশাক কারখানায় গণটিকার চিন্তা পরের সপ্তাহে: বিজিএমইএ
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশজুড়ে চলমান করোনাভাইরাসের গণটিকা কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর তৈরি পোশাক কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে টিকাদানের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে বলে জানিয়েছেন এই খাতে উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।
গতকাল রোববার তিনি বলেন, চলমান গণটিকাদানে পোশাক শ্রমিকরা অন্তর্ভুক্ত আছেন। গতকালই নারায়ণগঞ্জে মিথিলা গ্রুপের একটি কারখানায় টিকা দেওয়া হয়েছে। “এরই মধ্যে সময় সুযোগমতো আরও কয়েকটি কারখানায় টিকা দেওয়া হবে। সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর সবগুলো পোশাক কারখানায় টিকা দেওয়ার বিষয়টি চিন্তা করা হবে।”
টিকা পাওয়ার যোগ্যতা হিসাবে সর্বনি¤œ বয়স ২৫ ধরে সারাদেশে গত শনিবার থেকে শুরু হয়েছি গণটিকাদান। আর সম্মুখসারির যোদ্ধা যারা তাদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সর্বনি¤œ বয়স ধরা হয়েছে ১৮ বছর। যেহেতু করোনা মহামারীতে দেশের অর্থনীতিকে রক্ষার জন্য পোশাক ও বস্ত্র শিল্পের শ্রমিকরা সরাসরি কাজ করছে, সে বিবেচনায় তাদেরকেও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্মুখসারির যোদ্ধা বিবেচনা করে টিকাদানের আওতায় আনতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মহলের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসছিল বিজিএমইএ। ১৮ জুলাই থেকে গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের দিয়ে পোশাক ও বস্ত্রশিল্পে শ্রমিকদের জন্য টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। দ্বিতীয় দফায় শনিবার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে মিথিলার কারখানায় টিকা দেওয়া শুরু হয়। তৈরি পোশাক ও বস্ত্র শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের করোনার টিকা প্রদানের কর্মসূচিকে স্বাগত জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য পোশাক ও বস্ত্রশিল্পের সব শ্রমিককে যতদ্রুত সম্ভব টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনার বিকল্প নেই।


























