ঢাকা ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
শাস্তি এদের পেতেই হবে: শেখ হাসিনা

শাস্তি এদের পেতেই হবে: শেখ হাসিনা

  • আপডেট সময় : ০২:৩০:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকায় ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ থেকে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশ হত্যা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করে তাদের আহত করেছে, পুলিশকে হত্যা করেছে, তাদের ওপর আক্রমণ করেছে, শাস্তি এদের পেতেই হবে। বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম, এটা খুবই দুঃখজনক।
সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের নির্যাতন খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা।
তিনি বলেন, ‘আমি সাংবাদিকদের বলবো, এসব সন্ত্রাসী কর্মকা- এবং দায়িত্ব পালনকালে আপনাদের ওপর যারা আক্রমণ করেছে, তাদের আসল চরিত্র আন্তর্জাতিকভাবে আপনাদের তুলে ধরা উচিত।’ তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের মাটিতে ফেলে পেটানো আমার মনে হয় বাংলাদেশে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আর দেখা যায়নি। এর জবাব বিএনপিকে দিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিক ও পুলিশের ওপর আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘কোনও কোনও পত্রিকা এটাকে আবার কভার দেওয়ারও চেষ্টা করেছে। তাদের ধিক্কার জানাই।’ সেদিন গায়ের জ্যাকেটে ‘প্রেস’ স্টিকার লাগিয়ে যুবদল কর্মীর সন্ত্রাস ও অগ্নিসংযোগে অংশ নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রকাশ্যে যারা এ ধরনের অপকর্ম করেছে, তারা ধরা পড়ে গেছে। সাংবাদিক নির্যাতন ও পুলিশ হত্যার শাস্তি এদের পেতেই হবে।’ প্রধানমন্ত্রী নির্যাতিত ও ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের পাশে থাকার বিষয়ও সবাইকে আশ্বস্ত করেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও এটাই বিএনপি-জামায়াতের চরিত্র; হত্যা গুম খুন এটাই তাদের অভ্যাস। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, বিএফইউজের নেতাসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। আন্তর্জাতিক মহলের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যারা আছেন সামান্য ঘটনা হলেও বড় বড় বিবৃতি দেন; তারা এখন কোথায়? তাদের তো এখন আমরা দেখি না, সুশীল বাবুরা এখন কোথায়? এসময় সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ১০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে মিডিয়া মালিকদেরও এই কল্যাণ ট্রাস্টে অনুদান দেওয়ার আহ্বান জানান সরকারপ্রধান। ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, দশম ওয়েজবোর্ডের প্রস্তুতি চলছে। সাংবাদিকদের জীবনমান উন্নয়নে ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের দায়িত্ব মালিকদের। অনেক মিডিয়ায় নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন না হওয়াকে দুঃখজনক আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের জন্য নতুন দশম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান। আগামীতে জেলায় জেলায় সাংবাদিকদের আবাসনের জন্য প্লট বরাদ্দের পরিকল্পনাও সরকারের রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সহসভাপতি মধুসুদন ম-ল শোক প্রস্তাব পাঠ করেন। পরে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দীপ আজাদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। বিএফইউজের সাবেক সভাপতি ও মহাসচিবদের অনুষ্ঠানে সম্মাননা দেওয়া হয়। প্রবীণ সাংবাদিক নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, মনজুরুল আহসান বুলবুল, আব্দুল জলিল ভুঁইয়া, শাবান মাহমুদ ও ওমর ফারুক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মাননা গ্রহণ করেন। ১৩টি সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এবং একটির সভাপতির অনুপস্থিতে সাধারণ সম্পাদক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। তারা হচ্ছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুস সালাম খোকন, ময়মনসিংহ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউল কবির খোকন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আবু তাহের, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহমেদ, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মনতোষ বসু, কুষ্টিয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, বগুড়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আমজাদ হোসেন শেখ মিন্টু, দিনাজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওয়াহিদুল ইসলাম, বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকার, গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউর রহমান এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী।
টেলিভিশন সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ডের আওতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী। বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সহ-সভাপতি মধুসুদন মন্ডল শোক প্রস্তাব পাঠ করেন। পরে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দীপ আজাদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

শাস্তি এদের পেতেই হবে: শেখ হাসিনা

শাস্তি এদের পেতেই হবে: শেখ হাসিনা

আপডেট সময় : ০২:৩০:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকায় ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ থেকে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, পুলিশ হত্যা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করে তাদের আহত করেছে, পুলিশকে হত্যা করেছে, তাদের ওপর আক্রমণ করেছে, শাস্তি এদের পেতেই হবে। বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম, এটা খুবই দুঃখজনক।
সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের নির্যাতন খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা।
তিনি বলেন, ‘আমি সাংবাদিকদের বলবো, এসব সন্ত্রাসী কর্মকা- এবং দায়িত্ব পালনকালে আপনাদের ওপর যারা আক্রমণ করেছে, তাদের আসল চরিত্র আন্তর্জাতিকভাবে আপনাদের তুলে ধরা উচিত।’ তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের মাটিতে ফেলে পেটানো আমার মনে হয় বাংলাদেশে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আর দেখা যায়নি। এর জবাব বিএনপিকে দিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিক ও পুলিশের ওপর আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘কোনও কোনও পত্রিকা এটাকে আবার কভার দেওয়ারও চেষ্টা করেছে। তাদের ধিক্কার জানাই।’ সেদিন গায়ের জ্যাকেটে ‘প্রেস’ স্টিকার লাগিয়ে যুবদল কর্মীর সন্ত্রাস ও অগ্নিসংযোগে অংশ নেওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রকাশ্যে যারা এ ধরনের অপকর্ম করেছে, তারা ধরা পড়ে গেছে। সাংবাদিক নির্যাতন ও পুলিশ হত্যার শাস্তি এদের পেতেই হবে।’ প্রধানমন্ত্রী নির্যাতিত ও ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের পাশে থাকার বিষয়ও সবাইকে আশ্বস্ত করেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও এটাই বিএনপি-জামায়াতের চরিত্র; হত্যা গুম খুন এটাই তাদের অভ্যাস। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, বিএফইউজের নেতাসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। আন্তর্জাতিক মহলের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যারা আছেন সামান্য ঘটনা হলেও বড় বড় বিবৃতি দেন; তারা এখন কোথায়? তাদের তো এখন আমরা দেখি না, সুশীল বাবুরা এখন কোথায়? এসময় সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ১০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে মিডিয়া মালিকদেরও এই কল্যাণ ট্রাস্টে অনুদান দেওয়ার আহ্বান জানান সরকারপ্রধান। ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, দশম ওয়েজবোর্ডের প্রস্তুতি চলছে। সাংবাদিকদের জীবনমান উন্নয়নে ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের দায়িত্ব মালিকদের। অনেক মিডিয়ায় নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন না হওয়াকে দুঃখজনক আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের জন্য নতুন দশম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান। আগামীতে জেলায় জেলায় সাংবাদিকদের আবাসনের জন্য প্লট বরাদ্দের পরিকল্পনাও সরকারের রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সহসভাপতি মধুসুদন ম-ল শোক প্রস্তাব পাঠ করেন। পরে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দীপ আজাদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। বিএফইউজের সাবেক সভাপতি ও মহাসচিবদের অনুষ্ঠানে সম্মাননা দেওয়া হয়। প্রবীণ সাংবাদিক নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, মনজুরুল আহসান বুলবুল, আব্দুল জলিল ভুঁইয়া, শাবান মাহমুদ ও ওমর ফারুক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মাননা গ্রহণ করেন। ১৩টি সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এবং একটির সভাপতির অনুপস্থিতে সাধারণ সম্পাদক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। তারা হচ্ছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুস সালাম খোকন, ময়মনসিংহ সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউল কবির খোকন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আবু তাহের, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহমেদ, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মনতোষ বসু, কুষ্টিয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম, বগুড়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. আমজাদ হোসেন শেখ মিন্টু, দিনাজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওয়াহিদুল ইসলাম, বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকার, গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আতাউর রহমান এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী।
টেলিভিশন সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ডের আওতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী। বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সহ-সভাপতি মধুসুদন মন্ডল শোক প্রস্তাব পাঠ করেন। পরে সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দীপ আজাদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।