ঢাকা ০৩:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

শেখ কামাল ক্রীড়া পুরস্কার পেলেন যারা

  • আপডেট সময় : ১০:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অগাস্ট ২০২১
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া প্রতিবেদক : ক্রীড়া ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি দিতে নতুন একটি পুরস্কার প্রচলন করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার, যা উঠছে দুই প্রতিষ্ঠান ও ১০ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের হাতে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি পুরস্কার প্রদান করবেন। অনুষ্ঠান হবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শেখ কামাল মিলনায়তনে। ৭ ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্তরা ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদের সঙ্গে পাবেন এক লাখ টাকা করে। আজীবন সম্মাননা বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি ও সাবেক তারকা ফুটবলার কাজী সালাউদ্দিন। ক্রীড়াবিদ বিভাগে আছেন তিন জন- মাহফুজা খাতুন শিলা (সাঁতার), রোমান সানা (আর্চারি), মাবিয়া আক্তার সীমান্ত (ভারোত্তোলন)। ২০১৬ এসএ গেমসে দুটি সোনা জিতেছিলেন শীলা। ২০১৬ ও ২০১৯ এসএ গেমসে ভারোত্তোলনে সোনা জিতেন মাবিয়া। গত এসএ গেমসে হ্যাটট্রিক সোনা জয়ী রোমান; এবারের টোকিও অলিম্পিকসে বাংলাদেশের অংশ নেওয়া ছয় অ্যাথলেটের মধ্যে তিনিই কেবল অর্জন করেছিলেন সরাসরি খেলার যোগ্যতা। ক্রীড়া সংগঠক- মনজুর কাদের ( শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব) ক্য শৈ ল হ্ন ( কারাতে ফেডারেশন)। উদীয়মান ক্রীড়াবিদ-আকবর আলী (ক্রিকেট), ফাহাদ রহমান (দাবা), উন্নতি খাতুন (মহিলা ফুটবল)।
ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশন/সংস্থা বিভাগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। ক্রীড়া সাংবাদিক বিভাগে প্রবীণ সাংবাদিক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং পৃষ্ঠপোষক বিভাগে রয়েছে ওয়ালটন। এই পুরস্কারের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। “বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ছিলেন একজন স্বাপ্নিক তরুণ। বাংলাদেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তার অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে প্রচলিত সনাতনী ক্রীড়া-উন্নয়ন ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ও আন্তর্জাতিকমানের ক্রীড়া প্রবর্তনে প্রয়াসী হয়েছিলেন।” “অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতায় তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আবাহনী ক্রীড়া চক্র। ব্যক্তিগত প্রজ্ঞা ও নিজস্ব ক্রীড়া ভাবনায় এদেশে আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ তিনি। ক্রীড়ানুরাগী, সংস্কৃতিমনা, তারুণ্যদীপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতির এ কীর্তিমান তরুণ শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের অবদানকে স্মরণীয় এবং তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরুপ ক্রীড়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা ‘শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার’ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।”

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

প্রধান উপদেষ্টা হতাশ-ক্ষুব্ধ, ‘পদত্যাগ’ নিয়ে আলোচনা

শেখ কামাল ক্রীড়া পুরস্কার পেলেন যারা

আপডেট সময় : ১০:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অগাস্ট ২০২১

ক্রীড়া প্রতিবেদক : ক্রীড়া ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি দিতে নতুন একটি পুরস্কার প্রচলন করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার, যা উঠছে দুই প্রতিষ্ঠান ও ১০ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বের হাতে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি পুরস্কার প্রদান করবেন। অনুষ্ঠান হবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শেখ কামাল মিলনায়তনে। ৭ ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্তরা ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদের সঙ্গে পাবেন এক লাখ টাকা করে। আজীবন সম্মাননা বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি ও সাবেক তারকা ফুটবলার কাজী সালাউদ্দিন। ক্রীড়াবিদ বিভাগে আছেন তিন জন- মাহফুজা খাতুন শিলা (সাঁতার), রোমান সানা (আর্চারি), মাবিয়া আক্তার সীমান্ত (ভারোত্তোলন)। ২০১৬ এসএ গেমসে দুটি সোনা জিতেছিলেন শীলা। ২০১৬ ও ২০১৯ এসএ গেমসে ভারোত্তোলনে সোনা জিতেন মাবিয়া। গত এসএ গেমসে হ্যাটট্রিক সোনা জয়ী রোমান; এবারের টোকিও অলিম্পিকসে বাংলাদেশের অংশ নেওয়া ছয় অ্যাথলেটের মধ্যে তিনিই কেবল অর্জন করেছিলেন সরাসরি খেলার যোগ্যতা। ক্রীড়া সংগঠক- মনজুর কাদের ( শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব) ক্য শৈ ল হ্ন ( কারাতে ফেডারেশন)। উদীয়মান ক্রীড়াবিদ-আকবর আলী (ক্রিকেট), ফাহাদ রহমান (দাবা), উন্নতি খাতুন (মহিলা ফুটবল)।
ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশন/সংস্থা বিভাগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। ক্রীড়া সাংবাদিক বিভাগে প্রবীণ সাংবাদিক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং পৃষ্ঠপোষক বিভাগে রয়েছে ওয়ালটন। এই পুরস্কারের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। “বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ছিলেন একজন স্বাপ্নিক তরুণ। বাংলাদেশের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তার অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে প্রচলিত সনাতনী ক্রীড়া-উন্নয়ন ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ও আন্তর্জাতিকমানের ক্রীড়া প্রবর্তনে প্রয়াসী হয়েছিলেন।” “অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতায় তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আবাহনী ক্রীড়া চক্র। ব্যক্তিগত প্রজ্ঞা ও নিজস্ব ক্রীড়া ভাবনায় এদেশে আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ তিনি। ক্রীড়ানুরাগী, সংস্কৃতিমনা, তারুণ্যদীপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতির এ কীর্তিমান তরুণ শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের অবদানকে স্মরণীয় এবং তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরুপ ক্রীড়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা ‘শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার’ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।”